কবি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর কবিতা
যে কোন কবিতার উপর ক্লিক করলেই সেই কবিতাটি আপনার সামনে চলে আসবে।
মিলনসাগরে বিদ্যাসাগরের কবিতা প্রসঙ্গে বলতে চাই যে বিদ্যাসাগরে একটি মাত্র বাংলা কবিতা আমাদের
হাতে এসেছে। ১৮৭১-৭৩ সালের মধ্যে রচিত “বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কি না এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব”-
এর প্রকাশনার পর শুরু হয় পণ্ডিত সমাজের তুমুল আক্রমণ। সেই আক্রমণের উত্তরে “কস্যচিৎ উপযুক্ত
ভাইপোষ্য” ছদ্মনামে, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর “অতি অল্প হইল” প্রকাশিত করেন ১২৮০ বঙ্গাব্দে (১৮৭৩)।
সেই লেখাটি শুরু করেছিলেন তারানাথ তর্কবাচস্পতি কে নিয়ে, বাংলায় "এতকাল পরে সব ভেঙ্গে গেল
ভূর" কবিতাটি দিয়ে।

এছাড়া জানি না বিদ্যাসাগর আরও কোন কবিতা রচনা করেছিলেন কি না। তবুও তাঁর “শকুন্তলা”, “সীতার
বনবাস” প্রভৃতি গ্রন্থের ভাষা, যা মূল গ্রন্থের ভাবানুবাদ মাত্র, এত ছন্দময় ও মধুর যে আমাদের
মনে হয়েছে যে তা কাব্যে ভিন্ন অন্য কিছু নয়।

বিদ্যাসাগরের কথা চিন্তা করলেই কল্পনায় ভেসে ওঠে এক গম্ভীর শাস্ত্রজ্ঞানী পণ্ডিতের মুখ যেখানে কর্তব্য,
আদর্শবাদ আর কর্মযজ্ঞ ছাড়া, প্রেম-ভালবাসার মত জীবনের কোমল ভাবগুলি সম্পূর্ণ অনুপস্থিত! কিন্তু
তাঁর সাহিত্য পাঠ করতে গিয়ে বিদ্যাসাগরের যে প্রেমময় ভাবমূর্তী চোখে ভেসে ওঠে তা এক পরিপূর্ণ  
প্রেমিকের! তাই আমরা তাঁর উপরোক্ত দুটি রচনার যত্সামান্য এখানে তুলে ধরেছি তাঁর কবিতা হিলেবে।


বিদ্যাসাগর বাংলার এমন এক মনীষী ছিলেন যাঁকে নিয়ে অগণিত কবিতা-গীত রচনা করা হয়েছে পরবর্তী
কালের কবি-সাহিত্যিকদের দ্বারা |

মিলনসাগরে বিদ্যাসাগরকে উত্সর্গ করা কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক্ করুন . . .      

বিদ্যাসাগরকে এভাবে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলী জানাতে পেরে, নিজেদের ধন্য মনে করছি |
.
১।
২।
৩।