কবি নরহরি চক্রবর্তীর বৈষ্ণব পদাবলী |
আজু কি অনন্দময় লোকগতি অতিশয় ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৭৮১-পৃষ্ঠা। ॥ গীতে ধানশী॥ আজু কি আনন্দময়, লোকগতি অতিশয়, শোভাময় শচীর ভবনে। সবার পরাণ জুড়া, নিমাইচান্দের চূড়া,-কর্ম্ম কি অপূর্ব্ব শুভক্ষণে॥ দিব্য বস্ত্র অলঙ্কারে, সাজাইয়া বিশ্বম্ভরে, বসাইয়া দিব্যাসন পরি। যে বেদবিহিত আর, লোকরীতি যে প্রকার, তাহা মিশ্র করে যত্ন করি॥ আসিয়া নাপিত আর্য্য, সাধয়ে সে নিজ কার্য্য, কর্ণমূলে পীতসূত্র দিতে। নারীগণ যজকারে, কে না জয়ধ্বনি করে, ব্যাপিল মঙ্গল পৃথিবীতে॥ বিপ্রে করে বেদপাঠ, বর্ণয়ে কবিত্ব ভাট, বাদক বিবিধ বাদ্য বায়। নাচয়ে নর্ত্তক যত, নরহরি কহে কত, গায়কে নির্ম্মল যশ গায়॥ এই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৫৫-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ ধানশী ॥ আজু কি আনন্দময় লোকগতি অতিশয় শোভাময় শচীর ভবনে । সবার পরাণ-জুড়া নিমাইচাঁদের চূড়া কর্ম্ম কি অপূর্ব্ব শুভক্ষণে ॥ দিব্য বস্ত্র অলঙ্কারে সাজাইয়া বিশ্বম্ভরে বসাইয়া দিব্যাসনোপরি । যে বেদবিহিত আর লোকরীতি যে প্রকার তাহা মিশ্র করে যত্ন করি ॥ আসিয়া নাপিত আর্য্য সাধিয়া সে নিজ কার্য্য কর্ণমূলে পীত সূত্র দিতে । নারীগণ জজকারে কে না জয়ধ্বনি করে ব্যাপিল মঙ্গল পৃথিবীতে ॥ বিপ্রে করে বেদপাঠ বর্ণয়ে কবিত্ব ভাট বাদক বিবিধ বাদ্য বায় । নাচয়ে নর্ত্তক যত নরহরি কবে কত গায়কে নির্ম্মল যশ গায় ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |
নদীয়ার অতি পুণ্যবতী পতিব্রতাগণের ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৭৭১-পৃষ্ঠা। ॥ গীতে রাগ বিভাসঃ॥ নদীয়ার অতি, পুণ্যবতী পতি-ব্রতাগণের কি মনের গতি। নিজ পুত্রে মন, নাহি অনুখন, ভণে শচীসুত চরিত রীতি॥ নিশিশেষ দেখি, শয়ন উপেখি, তিল আধ নাহি ধৈরয বাঁধে। নানা দ্রব্যে থারি, ভরি সারি সারি, লৈয়া চলে দিতে নদীয়াচাঁদে॥ শচীর গৃহেতে, প্রবেশিতে চিতে, উথলয়ে কত কৌতুকসিন্ধু। দেখয়ে সকলে, জননীর কোলে, খেলে বসি গোরা গোকুল-ইন্দু॥ জুড়ায় নায়ন, নারীগণ প্রাণ, পা’য়া কোলে করি পাসরে দেহা। কহে নরহরি, আহা মরি মরি, কে বা সিরজিল এহেন লেহা॥ এই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৫০-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ বিভাষ ॥ নদীয়ার অতি পুণ্যবতী পতি- ব্রতাগণের কি মনের গতি । নিজপুত্রে মন নাই অনুক্ষণ ভণে শচীসুতচরিত রীতি ॥ নিশি শেষ দেখি শয়ন উপেখি তিল আধ নাহি ধৈরজ বাঁধে । নানা দ্রব্যে থারি ভরি সারি সারি লৈয়া চলে দিতে নদীয়াচাঁদে ॥ শচীর গৃহেতে প্রবেশিতে চিতে উথলয়ে কত কৌতুকসিন্ধু । দেখয়ে সকলে জননীর কোলে খেলে বসি গোরা গোকুল-ইন্দু ॥ জুড়ায় নায়ান নারীগণ-প্রাণ পাইয়া কোলে করি পাসরে দেহা । কহে নরহরি আহা মরি মরি কিবা সিরজিল এ হেন লেহা ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |
নদীয়ার নারী পুরুষ ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৭৬৮-পৃষ্ঠা। ॥ গীতে কামোদঃ॥ নদীয়ার নারী পুরুষ, সুকৃতি মানি মনে, মহা আনন্দিত হৈয়া। নিমাইর অন্নপ্রাসনে সকলে, আইসেন নানা সামগ্রী লৈয়া॥ শচীসুত শোভা, দেখে আঁখি ভরি, নীলাম্বর ভাগ্যবন্তের কোলে। নব নব আভরণময়, কটীতটে পট্ট ধটী, অঞ্চল দোলে। হেম সরসিজ জিনি, তনুখানি মুখে, কি উপমা চান্দের ঘটা। মিষ্ট অন্ন কণিকা, গ্রহণে কিবা অদ্ভুত, মৃদু হাসির ছটা॥ এ হেন উত্সাহে, কেবা ধরে ধৃতি, কহিতে কৌতুক না আইসে মুখে। সবে শচী জগন্নাথে, প্রশংসয়ে নরহরি হিয়া উথলে সুখে॥ এই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৪৬-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ কামোদ॥ নদীয়ার নারী পুরুষ সুকৃতি মানি মনে মহা আনন্দিত হৈয়া । নিমাইর অন্ন- প্রাসনে সকলে আইসেন নানা সামগ্রী লৈঞা ॥ শচীসুতশোভা দেখে আঁখি ভরি নীলাম্বর ভাগ্যমন্তের কোলে । নব নব আভ- রণময় কটী তটে পট্টধটী অঞ্চল দোলে । হেমসরসিজ জিনি তনুখানি মুখে কি উপমা চাঁদের ঘটা । মিষ্ট-অন্নকণিকা গ্রহণে কিবা অদ্ভুত মৃদু হাসির ছটা ॥ এহেন উত্সবে কেবা ধরে ধৃতি কহিতে কৌতুক না আইসে মুখে । সবে শচী জগ- ন্নাথে প্রশংসয়ে নরহরি হিয়া উথলে সুখে ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |
ভুবন মনচোরা গোকুলপতি ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৭৬৬-পৃষ্ঠা। ॥ পুনর্বসন্তঃ। তোড়িঃ॥ ভুবন মনচোরা, গোকুলপতি গোরা,-চাঁদের জনম কি শুভক্ষণে। দেখিয়া পুত্রমুখ, শচীর যত সুখ, তাহা কি কহিবারে পারে আনে॥ নদীয়াপুর-নারী, আইসে সারি সারি, লইয়া থারি ভরি দ্রব্য বহু। সুসজ্জে সুরপ্রিয়া, মানুষে মিশাইয়া, বালকে নিরখিয়া থির নহু॥ শ্রীসীতাদেবী আসি, সূতিকাগৃহে পশি, দেখিয়া শিশু উলসিত হিয়া। মালিনী আদি সঙ্গে, ভাসয়ে নানা রঙ্গে, করয়ে কত না মঙ্গল ক্রিয়া॥ গোয়ালিনী বা কত, গোয়ালা শত শত, লইয়া দধি আসে চারু সাজে। সবে বিহ্বল চিতে, পুরব সভাবেতে, ছড়ায় দধি আঙ্গিণার মাঝে॥ রচিয়া করতালী, হাসিয়া নাচে ভালি, তা দেখি দেবে গোপবেশ ধরী। নাচয়ে আঙ্গিণাতে, কেবা না নাচে তাতে, সঘন জয় জয় ধ্বনি করি॥ বাজয়ে বাদ্য হেন, কৌতুক নাহি যেন, মিশ্রালয়ে সে নন্দালয়ের রীতি। নরহরি কি কব, প্রভু-জন্মোত্সব, উত্সাহে কারু কিছু নাহি স্মৃতি॥ এই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৪৩-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ বসন্ত বা তোড়ি ॥ ভুবনমনোচোরা গোকুলপতি গোরা চাঁদের জনম কি শুভক্ষণে । দেখিয়া পুত্রমুখ শচীর যত সুখ তাহা কি কহিবার পারে আনে ॥ নদীয়াপুরনারী আইসে সারি সারি লইয়া থারি ভরি দ্রব্য বহু । সুসজ্জে সুরপ্রিয়া মানুষে মিশাইয়া বালকে নিরখিয়া থির নহু ॥ শ্রীসীতাদেবী আসি সূতিকাগৃহে পশি দেখিয়া শিশু উলসিত হিয়া । মালিনী আদি সঙ্গে ভাসায়ে নানা রঙ্গে করয় কত না মঙ্গলক্রিয়া ॥ গোয়ালিনী বা কত গোয়ালা শত শত লইয়া দধি আসে চারু সাজে । সবে বিহ্বল-চিতে পূর্ব্ব স্বভাবেতে ছড়ায় দধি আঙ্গিনার মাঝে ॥ রচিয়া করতালি হাসিয়া নাচে ভালি তা দেখি দেবে গোপবেশধারী । নাচয়ে আঙ্গিনাতে কে বা না নাচে তাতে সঘনে জয় জয়ধ্বনি করি ॥ বাজয়ে বাদ্য হেন কৌতুক নাহি যেন মিশ্রালয়ে সে নন্দালয়ের রীতি । নরহরি কি কব প্রভু জন্মোত্সব উত্সাহে কারু কিছু নাহি স্মৃতি ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |