ওহে নিকরুণ কহিব কত ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী ১১৭০টি পদ সম্বলিত, নরহরি (ঘনশ্যাম) চক্রবর্তী প্রণীত, ৪৬২ শ্রীগৌরাব্দে (১৯৪৯), হরিদাস দাস দ্বারা প্রকাশিত, শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় ( পূর্বরাগ ) গ্রন্থ, পৃষ্ঠা-১১৯।
তদ্ যথা ॥ বরাড়ী, সুহই ॥
ওহে নিকরুণ কহিব কত। অবলা-পরাণে সহে কি এত॥ না জানি কি কৈলে আঁখির ঠারে। সে সব কাহিনী কহিতে নারে॥ হিয়ার মাঝারে করিয়া থানা। দিলে নিরমল কুলেতে হানা॥ আহা মরি মরি কি হৈল তারে। দেখি কে ধৈরজ ধরিতে পারে॥ নিরজনে নিজ সখীরে লইয়া। না জানি কি কহে শপথ দিয়া॥ নিরবেদে ধনী না বাঁধে থেহা। নরহরি কহে বিষম লেহা॥
এই পদটি ১৯৪৬ সালে প্রকাশিত, হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত বৈষ্ণব পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী”, ৮২৭-পৃষ্ঠায় এই রূপে দেওয়া রয়েছে।
॥ বরাড়ী সুহই॥
ওহে নিকরুণ কহিব কত। অবলা পরাণে সহে কি এত॥ না জানি কি কৈলে আঁখির ঠারে। সে সব কাহিনী কহিতে নারে॥ হিয়ার মাঝারে করিয়া থানা। দিলে নিরমল কুলেতে হানা॥ আহা মরি মরি কি হৈল তারে। দেখি কে ধৈরজ ধরিতে পারে॥ নিরজনে নিজ সখীরে লইয়া। না জানি কি কহে শপথ দিয়া॥ নিরবেদে ধনী না বাঁধে থেহা। নরহরি কহে বিষম নেহা॥
এই পদটি ১৯৮৫ সালে প্রকাশিত, ৩৪৪৫টি পদ বিশিষ্ট, কাঞ্চন বসু সম্পাদিত পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী”, পদ সংখ্যা- ১৩১২, ৩৬৮-পৃষ্ঠায় এই রূপে দেওয়া রয়েছে। এখানে এই পদটি নরহরি (ঘনশ্যাম) চক্রবর্তীর পদ বলে বলা হয়েছে।
ওহে নিকরুণ কহিব কত। অবলা পরাণে সহে কি এত॥ না জানি কি কৈলে আঁখির ঠারে। সে সব কাহিনী কহিতে নারে॥ হিয়ার মাঝারে করিয়া থানা। দিলে নিরমল কুলেতে হানা॥ আহা মরি মরি কি হৈল তারে। দেখি কে ধৈরজ ধরিতে পারে॥ নিরজনে নিজ সখীরে লইয়া। না জানি কি কহে শপথ দিয়া॥ নিরবেদে ধনী না বাঁধে থেহা। নরহরি কহে বিষম নেহা॥