কবি নরহরি সরকারের নির্দিষ্টভাবে জ্ঞাত পদাবলী
*
হের আইস ওগো পতিব্রতা সহ
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৬-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

হের আইস ওগো পতিব্রতা সহ
কি লাগি কহিব এ সকল কথা।
সমানে সমানে সুখ উপজয়
অসমান মনে বাড়য়ে ব্যথা॥
সুরনারী হৈলে সবে কি সুঘড়
ইহা কখন না করিহ মনে।
ভানুকর যৈছে না হেরে উলূক
এরূপ জানিহ অনেক জনে॥
নদীয়ার যতে যুবতী নবীনা
প্রবীণা কে সম ভুবন মাঝে।
তা সবার অতি গুপত কাহিনী
বেকত করিতে নারিএ লাজে॥
এই দেখ দেখ আমাদের প্রাণ-
জীবন সুন্দর সুজন গোরা।
মুখ তুলি কথা না কহে কাহুরে
অপরূপ রীতি পরম ভোরা॥
ধরম-পথেতে সদা সাবধান কি কব
এ সব কিছু না জানে।
হেন নরহরিনাথে ভুলাইল
ঠারাঠারি করি আঁখির কোণে॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
কি বলিব ওগো নদীয়ার নব
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৬-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

কি বলিব ওগো নদীয়ার নব-
যুবতীগণের যেরুপ রীতি।
অন্তরের কথা না করে বেকত
বাহিরে সদা উদার অতি॥
শাশুড়ী ননদ তা সবার পাশে
থাকয়ে সতত সুজন হৈয়া।
যে বিষয়ে সবে প্রশংসয়ে তাহা
করয়ে অনেক যতন পাইয়া॥
কত কত মতে সাধে নিজ কাজ
কেহ কোনদিন লখিতে নারে।
নদীয়ার চাঁদে অধীন করিতে
অধিক গুপত হইয়া ফিরে॥
আপনার আঁখে দেখিনু সে দিন
কত ভঙ্গী করি মোহিত কৈল।
কেবা নিবারিবে নারীগণে নর-
হরি গৌরাঙ্গের সঙ্গে না ছিল॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
নদীয়াতে কত কত এ কৌতুক
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৭-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

নদীয়াতে কত কত এ কৌতুক
তাহে তাহা কত কহিবে তুমি।
যেরূপ এ যত যুবতী সতী সু-
পকিব্রতা তাহা জানি এ আমি॥
সে দিবস নিজ আঁখে নিরখিনু
রহিয়া নবীন কদম্ব তলে।
মুরারি গুপ্তের পাড়া পানে গোরা
একা চলি যায় বিকাল বেলে॥
সে সময় পতিব্রতাগণ আসে
বিষম শাশুড়ী ননদ সাথে।
তবু সে দাঁড়ায় ভঙ্গী করিছেলে
গোরাচাঁদ পাঞা নিকট পথে॥
ঠারি বারে বারে তারে ভুলাইয়া
আধ পটাঞ্চল না রাখি উরে।
নরহরিনাথ লাজে অধোমুখ
এক ভিত হইয়া রহয়ে দূরে॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
কি কহিব ওগো এ সকল কথা
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৭-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

কি কহিব ওগো এ সকল কথা
কহিতে অধিক সঙ্কোচ বাসি।
যুবতীর ভয়ে কাঁপয়ে সতত
সুজন সুন্দর নৈদার শশী॥
না জানি সে দিন কিবা কাজে একা
চলিলা কুঞ্জর-গমনে গোরা।
কারু পানে নাহি নিরখে বারেক
অতিশয় মৃদু পরম ভোরা॥
সেই পথে পতিব্রতা নারীগণে
রহিয়া চাহয়ে গৌরাঙ্গ পানে।
অলখিত খরতর শর পুনঃ
হানয়ে চঞ্চল নয়ন কোণে॥
কেহ সুদাড়িম্ব ফল লৈয়া করে
কহে অপূর্ব্ব কাহারে দিব।
কেহ কহে নব হেমতনু যার
অযাচিত তেঁহ আপনি নিব॥
এইরূপ বাণী ভণে আনে আনে
তাহা শুনি থির কেবা বা রহে।
নরহরিপহুঁ ধৃতি ধরি লাজে
কাজ সারি শীঘ্র গেলেন গৃহে॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
কি বলিব ইহ সবারে নিরখি কহিল কত কি সহিতে পারি
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৭-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

কি বলিব ইহ সবারে নিরখি কহিল কত কি সহিতে পারি।
নদীয়ার নারীগণের যে রীত রহিয়াছে তাহা জহত ভরি॥
যা সবারে সদা শাশুড়ী ননদ পতি আদি সব পাড়য়ে গালি।
প্রতিদিন বুড়াশিবে পূজে কত আদরে কলঙ্ক হইবে বলি॥
অনুখন ঘরে রাখয়ে যতনে বাহির হইতে না দেয় পথে।
যদি সুরধুনী সিনাইতে চাহে তবে সে ননদী চলয়ে সাথে॥
পড়সিনী অনিবার নিবারয়ে কেহ না প্রত্যয় করয়ে কাজে।
আর কব কি সে গঞ্জনা শুনিয়া নরহরি নিতি মরয়ে লাজে॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
সুরপুরে কেবা না জানে নদীয়া
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৭-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

সুরপুরে কেবা না জানে নদীয়া-
নাগরীগণের যেরূপ রীতি।
তাহাতে এরূপ বৃথা ক্রোধ কেন
করিছ তোমরা ইহার প্রতি॥
কি বলিব ইহ যে কিছু কহিল
সে অতি গূঢ় তা কেহ না জানে।
ধৈরজ ধরিয়া থাকহ সকলে
আমি যে কহি তা শুন যতনে॥
এইরূপ নিজগণে নিরখিয়া
ধরিয়া তুরিতে তাহার করে।
কত কত মতে প্রশংসা করিয়া
কহে মৃদু মৃদু রসের ভরে॥
নদীয়ার যত যুবতী তাদের
ভঙ্গী কেবা কত কহিতে পারে।
কত দিন কত কৌতুক আপন
আঁখে দেখি তাহা না কহি কারে॥
সে কথা থাকুক কেহ নিজ কর-
কঙ্কণ না দেখে দর্পণ দিয়া।
এই দেখে আই ভবনের মণি
প্রাতঃকালে আইল কি লাগি ধাঞা॥
যদি বল শুভ ধৈবজ্ঞবচনে
নিজ কাজে আইলা আইয়ের কাছে।
তবে কেন অনিমিখ আঁখে গোরা-
পানে ভ্রূ নাচাঞা চাহিয়া আছে॥
আর ঘন ঘন কাঁপে তনু বাস
ভূষণ খসিছে চুলের খোপা।
পুলকের ঘটা ঘরম ছুটিছে
সঘনে দুলিছে কানের চাঁপা॥
এ কাজ কে করে বল বল ইহা
কারু বা প্রত্যয় না হবে কেনে।
নরহরপহুঁ পতি সবাকার
ইথে না সন্দেহ করিহ মনে॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
শুন শুন এই কালিকার কথা কহিএ তোমারে নিলজী হৈয়া
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৮-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

শুন শুন এই কালিকার কথা কহিএ তোমারে নিলজী হৈয়া।
অনেক যুবতী অতিশয় সুখে করয়ে যুকতি যতন পাঞা॥
কেহ কহে ওগো না কর বিলম্ব কলসি লইয়া জলকে চল।
নদীয়ার শশী সুরধুনীঘাটে আসিবে আসিতে সময় হৈল॥
কেহ কহে কেন এরূপে যাইব বেশ বিরচহ বিবিধ ভাতি।
যার ছটা-লেশে সে নব-কিশোর যেন তিলআধ না ধরে ধৃতি॥
কেহ কহে কেশ-বেণী বনাইয়া বিবিধ কুসুম সাজাও শিরে।
যার সুগন্ধিতে যেন জিতেন্দ্রিয় বারেক নাসা না ফিরাতে পারে॥
কেহ কঙে মুখ মাজহ কুঙ্কুমে কাজরে উজোর করহ আঁখি।
যেন গৌরাঙ্গের নয়ন ভুলায়ে সুললিত নব-ভঙ্গিমা দেখি॥
কেহ কহে নানা মণিময়-মালা গলে পর চারু ফাঁদের পারা।
যেন অনায়াসে বন্দী হয় ইথে নদীয়ার শশী সুন্দর গোরা॥
কেহ কহে মণি নূপুর কিঙ্কিণী মুখরিত দেখি পরহ আনি।
যেন নরহরিনাথ-শ্রুতিযুগ মুগধে মধুর শবদ শুনি॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
নানা কথা কহি আনে আনে সবে সাজিলেন সাজ উলস হৈয়া
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী
সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৪৮-পৃষ্ঠা। শ্রীখণ্ড থেকে
প্রকাশিত শ্রীল রাখালানন্দ ঠাকুর শাস্ত্রীর সম্পাদনায় “শ্রীশ্রীগৌরাঙ্গমাধুরী” নামক পত্রিকায়
শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুরের, ১০৮টি পদের মধ্যে এই পদটিও গৌরপদতরঙ্গিণীতে অন্তর্ভুক্ত
করা হয়।

.        ॥ যথারাগ॥

নানা কথা কহি আনে আনে সবে সাজিলেন সাজ উলস হৈয়া।
প্রতি জনে জনে দরপণে মুখ নিরখয়ে ত্বরা তাম্বুল খাঞা॥
বিচিত্র বসন পরি সবে অতি চঞ্চল কলসি লইয়া কাঁখে।
এ ঘর সে ঘর হইতে বাহির হইল কত না মনের সুখে॥
হাসিয়া হাসিয়া সমবয়ঃ সব বসিয়া সে পতিব্রতার ঘটা।
সুরধুনী-তীর আলো করি চলে কিবা অপরূপ রূপের ছটা॥
রসের আবেশে কর ধরাধরি ঈষৎ ঈশৎ ভঙ্গীতে চাঞা।
কত ছলে রস-কাহিনী কহয়ে পথমাঝে গৌর দরশ পাঞা॥
তাহে গৌরবর পরম পণ্ডিত নতশিরে রহে ধৈরজ ধরি।
অতি বিপরীত ক্রিয়া অনুমানি বারেক চাহিল তা পানে ফিরি॥
সে সময় সব সঘন কটাক্ষ-বাণ বরষিয়ে নয়ান-কোণে।
অমনি লজ্জিত গুণমণি পুনঃ কলঙ্কের ভয় ভাবয়ে মনে॥
নাগরী সকলে গৌরাঙ্গ-মূরতি হিয়ায় রাখিয়া প্রেমে পূজিল।
নরহরি কহে নদীয়া-নগরে নাগরী-নাগর-মিলন হৈল॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
প্রেম করি কুলবতী সনে
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৪৬ সালে প্রকাশিত, হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত বৈষ্ণব পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব
পদাবলী”, ১৪৫-পৃষ্ঠা। এখানে এই পদটি নরহরি সরকারের পদ বলে বলা হয়েছে।

.        ॥ তথারাগ॥

প্রেম করি কুলবতী সনে।
এত কি শঠতা কানুর মনে॥
বংশী নাদে সংকেত করিল।
ঘরের বাহিরে মুই আইল॥
কহে পুন হইবে মিলন।
তাই মুই আইনু কুঞ্জবন॥
বেশ বনাইল কত মতে।
আশা করি বঞ্চিনু কুঞ্জেতে॥
কিন্তু কানু বঞ্চিয়া আমারে।
রজনী বঞ্চিল কার ঘরে॥
স্বরূপেরে এত কহি গোরা।
অভিমানে কাঁদে হৈয়া ভোরা॥
নরহরি তা হেরিয়া কাঁদে।
কেমনে কঠিন হিয়া বাঁধে॥

ই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত,
পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ১৯৮-পৃষ্ঠায়
এইরূপে দেওয়া রয়েছে। এই পদের রচয়িতা কোন নরহরি তা বলা সম্ভব হয় নি। নরহরি
সরকার ও নরহরি চক্রবর্তী ছাড়াও অন্য কোনো কবি নরহরির পদ কি না তাও বা কে
বলতে পারে!

.        ॥ সুহই॥

প্রেম করি কুলবতী সনে।          এত কি শঠতা কানুর মনে॥
বংশী নাদে সঙ্কেত করিল।        ঘরের বাহিরে মুই আইল॥
কহে পুন হইবে মিলন।             তাই মুই আইনু কুঞ্জবন॥
বেশ বনাইল কত মতে।           আশা করি বঞ্চিনু কুঞ্জেতে॥
কিন্তু কানু বঞ্চিয়া আমারে।      রজনী বঞ্চিল কার ঘরে॥
স্বরূপেরে এত কহি গোরা।        অভিমানে কাঁদে হৈয়া ভোরা॥
নরহরি তা হেরিয়া কাঁদে।        কেমনে কঠিন হিয়া বাঁধে॥

ই পদটি ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত, কাঞ্চন বসু সম্পাদিত বৈষ্ণব পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব
পদাবলী”, পদ সংখ্যা-৪৩, ২৬-পৃষ্ঠায় এই রূপে দেওয়া রয়েছে। এখানে এই পদটি নরহরি
কবিরাজ অর্থাৎ চৈতন্য সমসাময়িক কবি নরহরি সরকারের পদ বলে বলা হয়েছে।

প্রেম করি কুলবতী সনে।
এত কি শঠতা কানুর মনে॥
বংশী নাদে সংকেত করিল।
ঘরের বাহিরে মুই আইল॥
কহে পুন হইবে মিলন।
তাই মুই আইনু কুঞ্জবন॥
বেশ বনাইল কত মতে।
আশা করি বঞ্চিনু কুঞ্জেতে॥
কিন্তু কানু বঞ্চিয়া আমারে।
রজনী বঞ্চিল কার ঘরে॥
স্বরূপেরে এত কহি গোরা।
অভিমানে কাঁদে হৈয়া ভোরা॥
নরহরি তা হেরিয়া কাঁদে।
কেমনে কঠিন হিয়া বাঁধে॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর
*
মরি মরি গৌর গণের চরিত
ভণিতা নরহরি
কবি নরহরি সরকার ঠাকুর
১৯৪৬ সালে প্রকাশিত, হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত বৈষ্ণব পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী”, ১৪৬-
পৃষ্ঠা। এখানে এই পদটি নরহরি সরকারের পদ বলে বলা হয়েছে।

ভক্ত চরিত
॥ তথারাগ॥

মরি মরি গৌর                                  গণের চরিত
বুঝি শকতি কার।
শয়নে স্বপনে                                   গৌরাঙ্গ বিহনে
কিছু না জানয়ে আর॥
ও চাঁদ মুখের                                   মৃদু মৃদু হাসি
অমিয়া গরব নাশে।
তিল আধ তাহা                               না দেখি অলপ
কলপ করিয়া বাসে॥
কি কব সে সব                                শয়ন বিচ্ছেদে
অধির আকুল মনে।
কতক্ষণে নিশি                                  পোহাইব বলি
চাহয়ে গগন পানে॥
ময়ূর কপোত                                 কোকিলাদি নাদ
শুনিয়া পাতয়ে কান।
নরহরি কহে                                     প্রভাচ উপায়
চিন্তিত ব্যাকুল প্রাণ॥

ই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত,
পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ২৩০-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে
। এই পদের রচয়িতা কোন নরহরি তা বলা সম্ভব হয় নি। নরহরি সরকার ও নরহরি চক্রবর্তী ছাড়াও
অন্য কোনো কবি নরহরির পদ কি না তাও বা কে বলতে পারে!

॥ যথারাগ॥

মরি মরি গৌরগণের চরিত বুঝিতে শকতি কার।
শয়নে স্বপনে, গৌরাঙ্গ বিহনে, কিছু না জানয়ে আর॥
ও চাঁদমুখের মৃদু মৃদু হাসি, অমিয়া গরব নাশে।
তিল আধ তাহা নাহি দেখি কলপ অলপ করিয়া বাসে॥
কি কব সে সব, শয়ন বিচ্ছেদে, অধিক আকুল মনে।
কতক্ষণে নিশি পোহাইব বলি চাহয়ে গগন পানে॥
ময়ূর কপোত কোকিলাদি নাদ শুনিতে পাতয়ে কান।
নরহরি কহে প্রভাত উপায় চিন্তিতে ব্যাকুল প্রাণ॥

ই পদটি ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত, কাঞ্চন বসু সম্পাদিত বৈষ্ণব পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী”, পদ
সংখ্যা-৪৮, ২৮-পৃষ্ঠায় এই রূপে দেওয়া রয়েছে। এখানে এই পদটি নরহরি কবিরাজ অর্থাৎ চৈতন্য
সমসাময়িক কবি নরহরি সরকারের পদ বলে বলা হয়েছে।


মরি মরি গৌর গণের চরিত
বুঝিতে শকতি কার।
শয়নে স্বপনে, গৌরাঙ্গ বিহনে
কিছু না জানয়ে আর॥
ও চাঁদমুখের মৃদু মৃদু হাসি
অমিয়া গরব নাশে।
তিল আধ তাহা নাহি দেখি অলপ
কলপ করিয়া বাসে॥
কি কব সে সব শয়ন বিচ্ছেদে
অধিক আকুল মনে।
কতক্ষণে নিশি পোহাইব বলি
চাহয়ে গগন পানে॥
ময়ূর কপোত কোকিলাদি নাদ
শুনিতে পাতয়ে কান।
নরহরি কহে প্রভাত উপায়
চিন্তিতে ব্যাকুল প্রাণ॥

.            *************************              

=== নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . ===
নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . .   
সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . .   
বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . .  
নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . .   
নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . .   


মিলনসাগর