বৈষ্ণব পদাবলী সম্বন্ধে আবদুল করিমের উদ্ধৃতি - পাতার উপরে . . .
শিক্ষাবীদ, সাহিত্যিক, গবেষক ও প্রাচীন পুথির সংগ্রাহক, শ্রী আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ, সুরেশচন্দ্র
সমাজপতি সম্পাদিত “সাহিত্য” পত্রিকার পৌষ, ১৩২৫ সংখ্যায় (ডিসেম্বর ১৯১৮), তাঁর “সঙ্গীত শাস্ত্রের
একখানি প্রাচীন গ্রন্থ” প্রবন্ধে লিখেছেন . . .
“. . . বৈষ্ণব পদাবলীর মত সুন্দর জিনিস বঙ্গসাহিত্যে আর নাই। কাণের ভিতর দিয়া মরমে পশিয়া প্রাণ
আকুল করিয়া তুলিতে পারে, এমন সুধাস্রাবী ঝঙ্কার বৈষ্ণব পদাবলী ভিন্ন বাঙ্গালায় আর কিছুতে নাই।”
আমরা মিলনসাগরে কবি নন্দদুলালের বৈষ্ণব পদাবলী আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পারলে এই
প্রচেষ্টার সার্থকতা।
কবি নন্দদুলালের মূল পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন।
আমাদের ই-মেল - srimilansengupta@yahoo.co.in
এই পাতার প্রথম প্রকাশ - ১.১.২০২০
...
এই পাতার কবিতার ভণিতা - নন্দদুলাল
|
কবি নন্দদুলাল - এই কবির জীবন ও সময়কাল সম্বন্ধে আমাদের কাছে কোনও তথ্য নেই। সাহিত্য
পরিষদের ২০১ সংখ্যক পুথিতে “নন্দদুলাল” ভণিতার দুটি পদ পাওয়া গিয়েছে। এই দুটি পদই পরবর্তিতে
১৯৪৬ সালে প্রকাশিত হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী” ও ১৯৮৫ সালে
প্রকাশিত পদাবলী সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী”-তে উদ্ধৃত হয়েছে। এ ছাড়া আর কোনও পদাবলী সংগ্রহে
আমরা এখন পর্যন্ত এই ভণিতার পদ পাই নি।