তোর পাওয়ার সময় ছিল যখন কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কবির “দেনা-পাওনা” উপন্যাসের নিজের লেখা নাট্যরূপ “ষোড়শী”-র, ১ম অঙ্ক, ৩য় দৃশ্যের গান। প্রকাশকাল শ্রাবণ ১৩৩৪ (আগস্ট ১৯২৭)। শিশির ভাদুড়ীর নির্দেশনায় নাটকটি কলকাতার নাট্যমন্দির লিমিটেড কর্তৃক প্রথম অভিনীত হয় ২১শে শ্রাবণ ১৩৩৪ তারিখে (৪ আগস্ট ১৯২৭ মতান্তরে ১৯২৯)। অভিনয়ে ছিলেন জীবনানন্দের ভূমিকায় শিশির ভাদুড়ী এবং ষোড়শীর ভূমিকায় চারুশীলা দেবী। আমরা গানটি তুলেছি সুকুমার সেন সম্পাদিত, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে রথযাত্রা ১৩৯২তে (১৯৮৫খৃষ্টাব্দ) প্রকাশিত, শরত্সাহিত্যসমগ্র অখণ্ড সংস্করণ থেকে।
তোর পাওয়ার সময় ছিল যখন, ওরে অবোধ মন, মরণ-খেলার নেশায় মেতে রইলি অচেতন। তখন ছিল মণি, ছিল মাণিক . পথের ধারে ধারে--- এখন ডুবল তারা দিনের শেষে . বিষম অন্ধকারে। আজ মিথ্যে রে তোর খোঁজা-খুঁজি . মিথ্যে চোখের জল, তারে কোথায় পাবি বল, (তোর) অতল তলে তলিয়ে গেল . শেষ-সাধনার ধন। তোর পাওয়ার সময় ছিল যখন, . ওরে অবোধ মন, মরণ-খেলার নেশায় মেতে রইলি অচেতন।
বৌ নিতে এসেছে এবার আপনি মহেশ্বর কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কবির “দেনা-পাওনা” উপন্যাসের নিজের লেখা নাট্যরূপ “ষোড়শী”-র, ২য় অঙ্ক, ২য় দৃশ্যের গান। প্রকাশকাল শ্রাবণ ১৩৩৪ (আগস্ট ১৯২৭)। শিশির ভাদুড়ীর নির্দেশনায় নাটকটি কলকাতার নাট্যমন্দির লিমিটেড কর্তৃক প্রথম অভিনীত হয় ২১শে শ্রাবণ ১৩৩৪ তারিখে (৪ আগস্ট ১৯২৭ মতান্তরে ১৯২৯)। অভিনয়ে ছিলেন জীবনানন্দের ভূমিকায় শিশির ভাদুড়ী এবং ষোড়শীর ভূমিকায় চারুশীলা দেবী। আমরা গানটি তুলেছি সুকুমার সেন সম্পাদিত, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে রথযাত্রা ১৩৯২তে (১৯৮৫খৃষ্টাব্দ) প্রকাশিত, শরত্সাহিত্যসমগ্র অখণ্ড সংস্করণ থেকে।
চণ্ডীগড় গ্রাম - গাজনের সঙ গীত (২)
বৌ নিতে এসেছে এবার আপনি মহেশ্বর। . তুই নাকি সই বলেছিলি . করবি না আর স্বামীর ঘর॥ পাঁচ বছরে করে পঞ্চতপা তোর হাতে তোর মা-জননী সঁপেছেন ক্ষ্যাপা, বাঁধতে যদি পারিস নি তায়, . তাই বলে কি হবে সে পর? (তাই বলে পর হয়ে কি যায়) একবার নাকি গিয়েছিলি কুচুনী পাড়ায় সত্যি কথা তোর কাছে সই যদিই সে ভাঁড়ায়। ফেলার জিনিষ নয় ত সে তোর বোন ধুয়ে পুঁছে তুল গে যা তারে ঘরে॥
পূজা করে তোরে তারা কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কবির “দেনা-পাওনা” উপন্যাসের নিজের লেখা নাট্যরূপ “ষোড়শী”-র, ৩য় অঙ্ক, ১ম দৃশ্যের গান। প্রকাশকাল শ্রাবণ ১৩৩৪ (আগস্ট ১৯২৭)। শিশির ভাদুড়ীর নির্দেশনায় নাটকটি কলকাতার নাট্যমন্দির লিমিটেড কর্তৃক প্রথম অভিনীত হয় ২১শে শ্রাবণ ১৩৩৪ তারিখে (৪ আগস্ট ১৯২৭ মতান্তরে ১৯২৯)। অভিনয়ে ছিলেন জীবনানন্দের ভূমিকায় শিশির ভাদুড়ী এবং ষোড়শীর ভূমিকায় চারুশীলা দেবী। আমরা গানটি তুলেছি সুকুমার সেন সম্পাদিত, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে রথযাত্রা ১৩৯২তে (১৯৮৫খৃষ্টাব্দ) প্রকাশিত, শরত্সাহিত্যসমগ্র অখণ্ড সংস্করণ থেকে।
গীত
পূজা করে তোরে তারা . সার যদি হয় নয়নধারা, শুভঙ্করী নাম তবে মা . ধরিস কেন দুঃখ-হরা। কি পাপে তে বল্ মা কালী . মাখালি কলঙ্ক-কালি--- এখন ভরসা কেবল কালী . তুই মা বরাভয় করা।
শ্রীমতী করিছে বেশ কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কবির “পল্লী-সমাজ” উপন্যাসের নিজের লেখা নাট্যরূপ “রমা”-র, ৩য় অঙ্ক, ২য় দৃশ্যের গান। প্রকাশকাল শ্রাবণ ১৩৩৫ (আগস্ট ১৯২৮)। নাটকটি কলকাতার স্টার থিয়েটারে, আর্ট থিয়েটার লিমিটেড কর্তৃক প্রথম অভিনীত হয় ১৯শে শ্রাবণ ১৩৩৫ তারিখে ( আগস্ট ১৯২৮)। আমরা গানটি তুলেছি সুকুমার সেন সম্পাদিত, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে রথযাত্রা ১৩৯২তে (১৯৮৫খৃষ্টাব্দ) প্রকাশিত, শরত্সাহিত্যসমগ্র অখণ্ড সংস্করণ থেকে।
বাবা বলে নরু কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মার্চ ১৯৬১ তে প্রকাশিত, গোপালচন্দ্র রায়ের “শরত্চন্দ্র” ২য়খণ্ডের ৫০৭-পৃষ্ঠায় “ছড়া কেটে পরিহাস” অধ্যায়ে রয়েছে যে রবীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণ থেকে শরত্চন্দ্রের এই ছড়াটির কথা জানা যায়। এক পিতা তাঁর পুত্রের বিরুদ্ধে শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করে বলেছিলেন যে তাঁর ছেলে একটি আস্ত গরু হয়েছে। শর্ত্চন্দ্র সেই শুনে পরে এই ছড়াটি তাত্ক্ষণিক রচনা করে বলেছিলেন।
বাবা বলে নরু, তুই আস্ত গরু। রোজ রোজ খাবি কানমলা। নরু বলে বাবা, আমি অতি ছোট উচিত ছিল বাছুর বলা।
নানা ছাপের জম্ লো শিশি কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় গোপালচন্দ্র রায় সম্পাদিত “শরত্চন্দ্রের চিঠিপত্র” গ্রন্থের ৪০৬-পৃষ্ঠায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্য ডঃ আর. সি. মজুমদারকে লেখা ১১ই পৌষ ১৩৪৩ তারিখের (২৫শে ডিসেম্বর ১৯৩৬) চিঠিতে কবির চিকিত্সার খবর জানিয়ে লেখা এই ছড়া।
নানা ছাপের জম্ লো শিশি নানা মাপের কৌটা হলো জড়ো ব্যাধির চেয়ে আধি হয়ে বড়ো করলে যখন অস্থি জর জর, ডাক্তারেরা বললে তখন হাওয়া বদল করো।
Poor Kana, thou art dead Poet Sarat Chandra Chattopadhyay কবি শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শরত্চন্দ্রের দূরসম্পর্কীয় মামা সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর “শরৎ-পরিচয়” গ্রন্থের (২য় সংস্করণ ১৯৫৯) ১৪৩-পৃষ্ঠায় লিখেছেন যে ভাগলপুরে থাকাকালীন তাঁর প্রিয় কুকুরছানা “কানা”, মারা গেলে, শরত্চন্দ্র ইংরেজীতে এই কবিতাটি লিখে ছিলেন।
Poor Kana, thou art dead . Being long unfed! , No more ana gona! Are there dreams to look at! . Can’st thou see the cat! . A little bit fat!