কবি রমেন্দ্রকুমার আচার্যচৌধুরীর কবিতা
|
দুটি হাত ধরে প্রেম ভিক্ষা করি অথচ আমাকে
মশারির মধ্যে আলো আঁধারিতে,
রাত্রির ভাঙনে,
ক্রীতদাসী গছিয়ে তোমরা মজা দেখতে চাও,
আমার কপালে এই স্ফীত নীল শিরা দেখে বুঝতে পারো না।
. *****************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
একবার সাটিন ঊরুর গর্ব ভেঙে দ্যাখ দিকি
আমার মতোই দিব্য মজা পাস কিনা।
ফুসমন্তর, আজ থেকে লম্পট হয়ে যা॥
. *****************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
যেন---উবু হয়ে মহাশূন্যে ; মাটি ফুঁড়ে কাঁধে ঝোলা একজন শহুরে গীর্বাণ,
মাথায় চুলের চাক, গ্রামে গঞ্জে চিত্রকল্প খুঁজে-খুঁজে ক্লান্ত, অবশেষে
বলল আমাকে : ‘কবিতা পারেন ? এখনও কি চলবে লিরিক,
নিখিল উচ্ছ্বাস ? কবিতা ব্যায়াম, শক্ত জট, জুজুত্সুর প্যাঁচ,’
কড়ুই গাছের ডালে পাখি ডাকছে পিরিক---পিরিক---,
এই নীল গ্রহ কত মজার দৃশ্যে ভরপুর!
. *****************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
আরশি নগর
কবি রমেন্দ্রকুমার আচার্যচৌধুরী
আরশি নগরে পড়শি বসত করে।
ব্রহ্ম
কবি রমেন্দ্রকুমার আচার্যচৌধুরী
পাশে দোষ আসে তাই মদ মত্স মাংস মুদ্রা নারী
লভয়ে এড়িয়ে আমি এতোদিন রয়ে গেছি সৎ।
কোনো পাপ করি নাই জীবনে জ্ঞানতঃ
মেয়েদের মসৃণ গোড়ালি দেখে কুণ্ডলিনী কামভাব জাগে,
গানের হাউই
কবি রমেন্দ্রকুমার আচার্যচৌধুরী
গানের হাউই কত ছুঁড়ে দিই রোজ