কবি অমল বাওয়ালীর কবিতা ও গান
যে কোন কবিতার উপর ক্লিক করলেই সেই কবিতাটি আপনার সামনে চলে আসবে।
 
১৯৪৫ সাল মোদের ভেঙেছে কপাল     
আমি এক সস্তা দরের গায়ক ভাই       
আমি কুকুর পুষে হবো দেনা      
এই মানুষই হয় অমানুষ     
এক হাতে যার বাঁশের বাঁশরি     
এখন কীর্ত্তনেতে key board  বাজে       
এখন কুত্তা বিকায় হাতির দরে      
এ দেশ তোমার আমার এদেশ      
এ দেশে আর কি হবে, ঘুষ কে বলে জল-পানী     
ও তুই মরলে পরেও শান্তি পাবি না      
ও বাউল ও ক্ষ্যাপারে      
ও বোকা ক্ষুদিরাম কেন তুই দিলি প্রাণ       
ও মা দশভূজা দুগ্গে মাগো দূর্গতি নাশিনী      
ও রবি ঠাকুর গো     
‘ক’ দিয়ে হয় কাগজ কলম       
খাইতে দিলে শুইতে চায়      
ঘর ছেড়ে মা হবো বনবাসী      
ঘা শুকাইতে হইল রে সেই চুলকানী       
চল মালতী দেখবি যদি কইলকাতা      
তুমি জাতির কুসুম পদ্ম সুভাষ     
তোরা আর থাকবি বোকা কতকাল      
তোরা মাটির মাকে করিস পূজা       
দাদা কি কই কলিকালের পোলা মাইয়ার কথা      
দেখে যা মনুমেন্ট টলছে        
দেশ গেল রসাতলে         
দ্যাশ ছাড়া হইলাম রে       
দ্যাশের দশা টলমল তরীতে নাই পাল            
ধর্ম্ম তোকে স্বর্গে নেবে       
ধর্ম্ম নিয়ে করনা এবার ধর্ম্মঘট       
নেতাজী তোর সোনার দেশে       
বলি ও ভগবান      
বাউল গাইবে বলোকে       
বাপ ছিল মোর পাকিস্থানে জেলা বরিশাল     
বুদ্ধি নিল পাগলে, দুধ নিল ভাই ছাগলে    
ভাইরে এই আজাদি চাইছিলো ক্যডার    
ভাত দিলিনা প্রেম দিবি তুই কিসে       
যদি মসজিদে ভাই আল্লা থাকে মন্দিরেতে রাম       
রক্ত রঙিন অক্ষরে লেখা ২১শে ফেব্রুয়ারী      
রক্তে রাঙা ফেব্রুয়ারী       
রাম বিনা রমজান                
শুধু রাখলে দাড়ি রবি ঠাকুর হয়না     
শোন বলি ভাই কলির কথা      
সবার আগে পেট গোবিন্দ      
সুভাষ আমার ঘরে ফিরে আয়    
সোনার গৌর ডাকলে কি আর    
হরি নামের তরী বেয়ে আমি      




মিলনসাগর

১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
১৮।
১৯।
২০।
২১।
২২।
২৩।
২৪।
২৫।
২৬।
২৭।
২৮।
২৯।
৩০।
৩১।
৩২।
৩৩।
৩৪।
৩৫।
৩৬।
৩৭।
৩৮।
৩৯।
৪০।
৪১।
৪২।
৪৩।
৪৪।
৪৫।
৪৬।