রাজকুমারী অনঙ্গমোহিনী দেবী - ত্রিপুরার মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্য বাহাদুরের জ্যেষ্ঠ কন্যা।
তিনি শৈশব কাল থেকেই কবিতা লেখা শুরু করেন। পিতা বীরচন্দ্র মাণিক্যের উত্সাহদানেই তাঁর কবিত্বের
বিকাশ ঘটে।
তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে “কণিকা” (১৮৯৯), “শোকগাথা” (১৯০৬), “প্রীতি” (১৯১০) প্রভৃতি।
"শোকগাথা" কবির স্বামীর প্রয়াণের পর লেখা। এই বইটির ভূমিকা লিখে দিয়েছিলেন তখনকার খ্যাতনামা
কবি বিজয়চন্দ্র মজুমদার। তিনি লিখেছিলেন ---
“এই কবিতা গ্রন্থের প্রত্যেক কবিতায় রচয়িত্রীর কবিত্ব-শক্তির সবিশেষ পরিচয় পাইবেন। এই কবিতাগুলি,
রাজকুমারী অনঙ্গমোহিনী দেবী, তাঁহার স্বর্গবাসী স্বামীর চরণে উত্সর্গ করিয়াছেন ; এবং তাঁহারই স্মৃতিতে
গ্রন্থের সকলগুলি কবিতা রচিত।”
অনঙ্গমোহিনী দেবীর কবিতার ভাষারীতি সহজ, সরল এবং আন্তরিক।
আমরা মিলনসাগরে তাঁর কবিতা তুলতে পেরে আনন্দিত |
উত্স - ডঃ শিশিরকুমার দাশ, সংসদ বাংলা সাহিত্য সঙ্গী, ২০০৩
কবি অনঙ্গমোহিনী দেবীর মূল পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন।
আমাদের ই-মেল - srimilansengupta@yahoo.co.in
এই পাতার প্রথম প্রকাশ - ২০১০
পরিবর্ধিত সংস্করণ - ২৮.৮.২০১৫
...