হবুচন্দ্র রাজার ছিল হাতী হাজার হাজার, ছিল ঘোড়া হাজার হাজার, ছিল হবুচন্দ্র রাজার | হবুগঞ্জ বাজার ছিল দোকান হাজার হাজার ছিল পসার হাজার হাজার ছিল হবুচন্দ্র রাজার | গবুচন্দ্র ওয়াজির ছিল নবুচন্দ্র নাজির ছিল অবুচন্দ্র কাজী ছিল হবুচন্দ্র রাজার | মোটা লোকের সাজা ছিল রোগা লোকের খাজা ছিল প্রজারা সব তাজা ছিল হবুচন্দ্র রাজার | পাই পয়সা খাজনা ছিল দুধভাত মাগ্ না ছিল ঘাম ঝরানো মানা ছিল হবুচন্দ্র রাজার |
রাকেশ রাকেশ করে মায় রাকেশ গেল কাদের নায় তিনটা লোকে দাঁড় বায় অকুল পারাবারে | নীল আকাশে আরেক তারা ওই তারাতে আছে কারা রাকেশ ও তার সঙ্গী যারা মহাশূণ্য পারে ?
ওদের ছোখে এই ধরণী দেখায় নাকি নীল বরণী যেন এক নীলকান্তমণি মহাশূণ্যে ভাসে | রাকেশ রাকেশ করে মায় রাকেশ রে, তুই বাড়ী আয় আবার সেই উড়ন নায় রাকেশ ফিরে আসে |
করেছি পণ, নেব না পণ বৌ যদি হয় সুন্দরী | কিন্তু আমায় বলতে হবে স্বর্ণ দেবে কয় ভরি | স্যাকরা ডেকে দেখবো নিজে আসল কিংবা কম্ দরী | সোনায় হবে সোহাগা যে বৌ যদি হয় সুন্দরী |
তোমরা সবে সুধাও তবে-- আমিই বা কোন কার্তিক ! প্রশ্ন শুনে কোথায় যাব বন্ধ দেখি চার দিক | মানতে হলো দরকারটা উভয়তই আর্থিক | স্বর্ণের নাম সুন্দরী, আর মাইনের নাম কার্তিক |
কেউ বা ভোলে চোলাই মদে কেউ বা ভোলে খোসামদে | কেউ বা ভোলে নারীর কোলে কেউ বা ভোলে মাছের ঝোলে | মনে রেখো এই কথাটি বেড়াল খোঁজে নরম মাটি | কেউ বা ভোলে নগদ টাকায় কেউ বা পায়ে তেল মাখায় | কেউ বা ভোলে পদের মায়ায় কেউ বা ভোলে রাজক্ষমতায় | এই কথাটি জেনো খাঁটি বেড়াল খোঁজে নরম মাটি |