কবি বাণী নিয়োগীর কবিতা
যে কোন কবিতার উপর ক্লিক করলেই সেই কবিতাটি আপনার সামনে চলে আসবে।
অনেক আলো আঁধার পার হয়ে   
অনেক অনেক চড়াই ভেঙ্গে              
অনেক দিন ত’ কাটল আমার    
আকাশ জুড়ে চলছে     
আকাশ জুড়ে মেঘ জমেছে       
আকাশের রং এই সন্ধ্যায়     
আজকে আমার সকল আশা            
আজ থেকে গোপালের মাধ্যমিক   
আজ পয়লা বৈশাখ            
আজ সারাদিন মেঘলা আকাশ          
আমার এ গান নুপূরের মত         
আমার এ গান সুর যে যায় ভুলে   
আমার কথা গানে গানে           
আমার নিজেরই মন প্রভু        
আমার ভুবন     
আমার শূণ্য হৃদয় নিয়ে           
আমার সকল বেদন টুটে           
আমার সুখের ঢেউ এর বুকে           
আমার হৃদয় মাঝে   
আমি অনেক দেখেছি ঘুরে       
আমি এক বৃদ্ধ বৃক্ষ    
আরে, ওরে বুড়িয়া                 
আলোয় ভরা বাড়ি জুড়ে          
আষাঢ়ের ধারা ঝরে       
আসবি বলে পথটি চেয়ে           
এই ত’ নিয়ম       
এই যে ভোরের আবছা আলোয়            
এই স্নেহ নীড় খানি       
একদিন প্রাণের উত্তাপে          
এখন অনেক রাত   
এখন আর কবিতা হয় না          
এখন নিশীথ রাত     
এখন যে কাব্য কথা        
এমনি করেই অলস বেলা        
ঐ শোন সুর বাজে      
ও দু’টি চরণ লইয়া শরণ               
ওরা মায়াময়     
ওরে নট্ট         
কন্ঠে আমার সুর ঢেলে দাও      
কত কথা ছিল ত’ বলার          
কত কথা ছিল যে বলার      
কত কিছু বলার ত' থাকে     
কথায় কথায় ক্লান্ত এখন    
কবে যেন জন্মদিন ?                 
কলম! কলম!             
কাব্য বিচার     
কাল থেকে মনে এক নতুন চেতনা ( Oh, my mother Earth! )       
কিছুই যে ভালো লাগে না গো আর           
কিছু কিছু মনে পড়ে     
কিছু মৃদু কথা      
কি দিয়ে পূজিব হরি           
কি হেরিনু কদম্ব মূলে           
কে জানে, কে জানে    
কেন আমায় রাখলে বেঁধে    
কেন যে মানুষ এখানে আসে ?            
কোন রূপকার এমন করে            
খুঁজে ফিরি ভালবাসা     
খেলার ছলে জগৎ গড়ে      
গরম যে আর সইবার পারিনা           
গাছগুলোকে ঝুঁটি ধরে        
গান, চারিদিকে গান        
গানে গানে করবো পূজা        
গোঁফের চুলে পাক ধরে    
চারিদিকে চরম সত্য             
চারিদিকে ব্যস্ত জীবন       
চৈত্র মাসের এই গরমেও    
ছানি কাটা দু’টো চোখ নিয়ে        
ছিপ ছিপে তনুলতা             
ছোট ছোট প্রদীপ তোরা     
ছোট্ট ছোট্ট কথার ঢেউ         
জানি, আমি জানি     
ঝরা অশ্রু বিন্দু গুলি একদিন          
টিন-টিন! টিন-টিন!            
তব চরণ ধ্বনি বাজে রিনিক ঝিনি        
তব পদমূলে কেন   
তবু তুমি বলেছ বলে              
তবে তাই হোক      
“তুমি আছ” --- এই কথাটি    
তুমি আছ বুকে বঁধূ         
তুমি চাও বা না চাও --     
তোমার চরণ পাব বলে         
তোমার চরণ পাবার ছলে        
তোমার তরে কন্ঠ ভরে       
তোমার নামটি রাজে প্রভু          
তোমার বুকে যে সুর বাজিছে ( অনুবাদ )      
তোমার লেখার সাথে সাথে         
তোমার সুরের একতারাটি   
তোমারি আশায়           
তোমারি ভাষা, ছন্দে ---- অলংকারে           
দিনে দিনে আমি করিয়া যতন          
দিয়েছ অনেক প্রভু         
দীপ জ্বালিয়ে ঝোপে ঝাড়ে    
নয়ননীরে চন্দনেতে ভালবাসার ফুলে ফলে           
নট্ট রে           
নিশীথ রাত বিজন পথ   
পঁচাত্তর পেরিয়ে এসে           
পঁচাত্তরের সন্ধ্যে বেলায়            
পাকা কাঁঠালের গন্ধ --      
পাতা গুলো শূন্য হ’লে            
প্রভু আমার       
ফাগুন ত’ আসছে           
বইমেলা     
বছরের কালের হিসেব মত        
বড় সাধ গান ক’রি               
বন্ধু আমার! বন্ধুর পথে    
বয়স কেবল বেড়েই চলে      
বর্ণে বর্ণে মিল হয় একটি চিঠির ভাষা     
বসন্ত নিয়েছে বিদায়   
বসে আছি, বসে থাকি         
বিরাজ করো প্রভু আমার হৃদয় খানি জুড়ে       
বুক করে দুরুদুরু          
বুলবুলি, রোজ  ভোর না হ’তেই         
বেদনা হত এ হিয়া মম         
ভালবাসা যদি হয়        
ভালো লাগল তোমার কবিতা            
ভাল লাগে এই উচ্ছ্বাস     
ভোর পাখিদের জাগান সুর   
মন, আমার মন              
মনটা যেন বহতা নদীর মত হয়        
মন যে আমার কেমন কেমন করে    
মন যেন হয় বহতা নদীর মত             
মনুদের গান্ধীধামে আজ ফিরে যাওয়া         
মনে হয় কি জানি, কি বা তবে সত্যি         
মনে হয় শেষ প্রান্তে আজ দাঁড়িয়েছি আমি     
মনে হ’য়েছিল আর কোন দিন      
মনে হ’লেই যদি লেখা যেত   
মাঝে মাঝে যদি দেখা দেও স্বামী            
মানুষের পরিচয় তার ভালবাসায়               
মিল নেই,                 
মেঘের হাতেই পাঠিয়ে দিলেম    
যদি বাজে কভু স্বামী, কোন ব্যথা মনে            
যেতে হ’বে তোমার কথায়             
রাতের পর রাত জাগিয়ে     
রাত্রি যখন অনেক গভীর        
শীতের সন্ধ্যে নয়        
শুধু তুমি বলেছ বলেই        
শোন, সত্যি আমার মন খারাপ হয়েছে    
সংসারের শত কাজে    
সংসারের সব কাজে     
সকাল বেলা কারেন্ট গেলে        
সবুজ গাছের পাতা              
সময় আর নদী দেখ      
সাতটা কুড়ি বেজে গেল          
সামনে এসে দাঁড়িও তুমি     
সুখ-দুঃখের, হাসি কান্নার        
সেই কবে এক বৃষ্টি রাতে  (কবি দীপালী সেনগুপ্ত কে লেখা)      
সেঁজুতি       
হায় মন!             
হে ঈশ্বর      
হে প্রভু মোর         
হৃদয় দুয়ার খুলি    
হৃদয় দুয়ার খোলা আছে        



মিলনসাগর
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
১৮।
১৯।
২০।
২১।
২২।
২৩।
২৪।
২৫।
২৬।
২৭।
২৮।
২৯।
৩০।
৩১।
৩২।
৩৩।
৩৪।
৩৫।
৩৬।
৩৭।
৩৮।
৩৯।
৪০।
৪১।
৪২।
৪৩।
৪৪।
৪৫।
৪৬।
৪৭।
৪৮।
৪৯।
৫০।
৫১।
৫২।
৫৩।
৫৪।
৫৫।
৫৬।
৫৭।
৫৮।
৫৯।
৬০।
৬১।
৬২।
৬৩।
৬৪।
৬৫।
৬৬।
৬৭।
৬৮।
৬৯।
৭০।
৭১।
৭২।
৭৩।
৭৪।
৭৫।
৭৬।
৭৭।
৭৮।
৭৯।
৮০।
৮১।
৮২।
৮৩।
৮৪।
৮৫।
৮৬।
৮৭।
৮৮।
৮৯।
৯০।
৯১।
৯২।
৯৩।
৯৪।
৯৫।
৯৬।
৯৭।
৯৮।
৯৯।
১০০।
১০১।
১০২।
১০৩।
১০৪।
১০৫।
১০৬।
১০৭।
১০৮।
১০৯।
১১০।
১১১।
১১২।
১১৩।
১১৪।
১১৫।
১১৬।
১১৭।
১১৮।
১১৯।
১২০।
১২১।
১২২।
১২৩।
১২৪।
১২৫।
১২৬।
১২৭।
১২৮।
১২৯।
১৩০।
১৩১।
১৩২।
১৩৩।
১৩৪।
১৩৫।
১৩৬।
১৩৭।
১৩৮।
১৩৯।
১৪০।
১৪১।
১৪২।
১৪৩।
১৪৪।
১৪৫।
১৪৬।
১৪৭।
১৪৮।
১৪৯।
১৫০।
১৫১।

১৫২।