কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদারের কবিতা ও ছড়া
|
যে ভাষায় মা মেনকা-উমা
যে ভাষায় লাউসেন-কালকেতু,
যে ভাষায় কঙ্ক-লীলা-কালু
বেঁধে দেয় সংস্কৃতির সেতু !
যে ভাষা দোলায় বুকের বাসা
যে ভাষা ভোলায় কাঁদা-হাসা,
“মোদের গরব, মোদের আশা
আ-মরি বাংলাভাষা”---
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
তোমার নামে শহর- গ্রামে তাই জমে আজ ভীড় !
ঠাকুরদাস আর ভগবতীর দরিদ্র দীন ছেলে
পরিশ্রম আর অধ্যবসায় দিয়েই জীবন পেলে !!
লাঞ্ছিত আর বঞ্চিতদের জন্যে জ্বেলে আলো
ঘুঁচিয়ে আঁধার বিঘ্ন -বাধার অশিক্ষা-মেঘ কালো !
ছিলে আছো থাকবে তুমি সত্যি সবার প্রিয়
দয়ার সাগর বিদ্যাসাগর শ্রদ্ধা -প্রণাম নিও !!
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
. উপেন্দ্রকিশোর |
শখ ‘সন্দেশ’ দু’হাতে সাজাতে
হারমোনিয়াম - বেহালা বাজাতে
. কাটত না যেন ঘোর
. উপেন্দ্রকিশোর |
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
ঢেউ তুলেছেন মন-দেশে,
চার-পুরুষের পরম্পরা
স্বপ্নে মেশান রঙ হেসে |
শুনবে খবর আর গুণের ?
শেষ ছিল না কার গুণের
উপেনদাদু ছড়ান জাদু
নেই তুলনা তাঁর গুণের |
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
সততা মিশিয়ে তাতে
. মাতালো সে মাঠ-ঘাট-হাট,
কে সম্রাট, কে জাদুকর ?
ভক্ত যার আপামর
. প্রণাম হে ‘সাহিত্য সম্রাট’ |
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
কপালকুন্ডলা, আনন্দমঠ
. সীতারাম, মৃণালিনী |
বিষবৃক্ষ-- রাজসিংহ
. গৌরবে গমগম,
কে লিখেছেন মহামন্ত্র
. “বন্দে মাতরম” ?
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
ছন্দে-গন্ধে খুশি-আনন্দে সকলেরই লাগে মিষ্টি |
আজো হাটে-মাঠে ঘোরে পথে-ঘাটে কত যে নন্দলাল
অসহায়-কাবু খায় দুধ-সাবু, বাজে হাল, নাজেহাল |
এমন লেখনি নয়নের মণি, প্রীতি গীতি দিয়ে গড়া
“ধন-ধান্য-পুষ্পভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা---” |
. *************************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
পাগলা দাশু
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
“ছড়ার রাজা” সুকুমার রায়ের একশো পঁচিশতম জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্বার্ঘ্য
পাগলা দাশু, পাগলা দাশু
হতেও পারে পাগল বা,
সবার মনের আগল খুলে
ভাগলপুরেই ভাগল্ বা |
পাগলা দাশু, পাগলা দাশু
আয় ফিরে তুই কোলকাতা,
‘আবোল তাবোল’ লিখব ছড়া
খোল্-রে পাগল গোল-খাতা |
. *********************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
হেশোরাম হুঁশিয়ার
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
“ছড়ার রাজা” সুকুমার রায়ের একশো পঁচিশতম জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্বার্ঘ্য
‘হেশোরাম’কে সবাই চেনে
স্যার হেশোরাম হুঁশিয়ার,
বেড়ায় ঘুরে বন-বাদাড়ে
মার্কিন-চীন-রুশিয়ার |
ভ্রমণ-শেষে বঙ্গ-দেশে
দৌড়ে এসো হেশোরাম,
‘ডায়েরী’ প’ড়ে হো হো ক’রে
ভীষণ জোরে হেসো রাম |
. *********************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
সাগর সঙ্গমে
ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
বিদ্যাসগরের তিরোধান শতবর্ষে রচিত
সাগর! সাগর ! বিদ্যাসাগর ! নেই সাগরের শেষ
আজো সবাই তাই খুঁজে পাই তোমার জ্ঞানের রেশ!
সাগর! সাগর! দয়ার সাগর! বিশাল তোমার মন
আ-মরি বাংলাভাষা
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
যে ভাষায় মায়ের কোলে শুয়ে
ফোটে মুখে প্রথম আধো বুলি,
যে ভাষায় বাতাস নিচে নুয়ে
মাটিতে বোলায় প্রীতির তুলি !
যে ভাষায়আকাশে চাঁদ ওঠে
অগ্রগণ্য, তুমি অনন্য
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
বাংলা শিশুসাহিত্যের ভগীরথ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর জন্মসার্ধশতবর্ষে
বাংলা শিশুসাহিত্যে তুমি
সাজিয়ে-বাজিয়ে প্রিয় ঝুমঝুমি
উপেন দাদু ছড়ান জাদু
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
বাংলা শিশুসাহিত্যের ভগীরথ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর জন্মসার্ধশতবর্ষে
দক্ষ ছিলেন সঙ্গীতে
লক্ষ্য নানান ভঙ্গীতে,
সম্রাট ও জাদুকর
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১৭৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে
ঘোড়া নেই, হাতি নেই,
কোনও মাতামাতি নেই
দেবতাপ্রতিম ঋষি বঙ্কিম
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১৭৫তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে
আঠারশো আটত্রিশ সালের
লিখেছেন তিনি কবিতা-নাটক, বহু প্রহসন-গান
কবি ভবানীপ্রসাদ মজুমদার
কিংবদন্তী কবি ও বিশ্ববন্দিত নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সার্ধশত জন্মবর্ষ স্মরণে শ্রদ্ধার্ঘ্য
লিখেছেন তিনি কবিতা-নাটক, বহু প্রহসন-গান
মেবারপতন - চন্দ্রগুপ্ত, পাষাণী বা সাজাহান |