কবি চন্দন ভট্টাচার্য্যর কবিতা ও ছড়া
কান্না হাসির দোল দোলানো
কবি চন্দন ভট্টাচার্য্য

ক্লান্ত আগুণ ধীরে ধীরে হতাশ জীবন পরে,
শ্রান্ত মনে বুজতে থাকে ব্যাথায় প্রলেপ ধরে;
সময় যাদের ব্যস্ত রাখে কদিন যাবে দুঃখে -
দুঃখী মনে কাল ফাগুণে ভরিয়ে দেবে সুখে ।
সব কিছুতেই মন্দ-ভালো এমনি জুড়ে থাকে,
এক জোড়া ভাই যমজ যেমন এ ওর খবর রাখে;
দুঃখের পরেই সুখের পালা, মন্দ পরে ভালো –
অন্ধকারের বুকের মাঝেই স্পস্ট দেখায় আলো ।

.                    ************                 
.                                                                                             
সূচী . . .    



মিলনসাগর
*.
বন্ধু
কবি চন্দন ভট্টাচার্য্য

বন্ধুর পথে নিঃস্বম্বল হতাশায় ঘেরা শূণ্য,
কে তুমি স্বজন সঁপে প্রাণমন দান কর মোরে পূণ্য?
সুখে দেখি নাই দুখে কাছে পাই বুঝি নাই অভিসন্ধি -
তাড়ালেও আস শুধু ভালবাস ফাঁদ পাতা তব ফন্দি!
যে দিকেই যাই ছাড়া পেতে চাই – গিরি,নভ,বন,সিন্ধু,
বাধা নাহি দাও, বিপদে বাঁচাও বিনা কিছু লয়ে বন্ধু।

.                    ************                 
.                                                                                             
সূচী . . .    



মিলনসাগর
*.
একুশে ফেব্রুয়ারী
কবি চন্দন ভট্টাচার্য্য

পরশুরামের কঠোর কুঠার হানিয়া একুশবার  
নিঃক্ষত্রিয় করিল এ ধরা শান্তি আনি উদার,
শাসন বাঁধন শক্ত যতই করিবে অত্যাচারী –
একুশের ভাষা জাগাইবে আশা মুক্তির তরবারী।
প্রতিরোধ হয়ে উড়িল পতাকা আসাদের শার্ট ল’য়ে
সংগ্রামী পথে বহ্নির রথে কালের ঝঞ্ঝা ব’য়ে।
আজো সেই রথ শা’নায় শপথ প্রতিবাদ সঞ্চারি –
যূগান্তরের আহ্বান আনে একুশে ফেব্রুয়ারী।

.                    ************                 
.                                                                                             
সূচী . . .    



মিলনসাগর
*.