চারণকবি মুকুন্দদাসের কবিতা ও গান
যে কোন গানের উপর ক্লিক করলেই সেই গানটি আপনার সামনে চলে আসবে।
.           
অগ্নিময়ী মায়ের ছেলে আগুন নিয়েই খেলবে তারা     
অতীত গিয়াছে অতীতে মিলায়ে        
অমল আনন্দে নাচ বীর ছন্দে      
আপন চেনা কঠিন ভেবে      
আপন নিয়ে থাকলে পরে       
আবার যখন গান ধরেছি, গাব গো সেই গান       
আমরা কেন ভোগে ভুলিব      
আমরা নেহাৎ গরীব     
আমরা বিচার করে চলবো না      
আমরা মানুষ হতে চাই        
আমার বাঁধন ছাড়া প্রাণ          
আমার ভেতর আসল আমি       
আমি এক ধর্ম-অনুরাগী        
আমি দশ হাজার প্রাণ যদি পেতাম
আমি গাইব কি আর শুনবে কে রে        
আমি গান করিতাম গাইতে দিলে গান      
আমি যাঁরে চাই তাঁরে কোথা পাই       
আয় না রে ভাই আপনি হাঁটি       
আয় মা তারিণী করাল বদনী     
আয় রে বাঙ্গালী আয় সেজে আয়     
আয় রে সকলে ভাই ভাই মিলে       
আর কারে করি ভয়, মায়ের পেয়েছি অভয়     
একবার ব্যাকুল প্রাণে তাঁরে ডাকো রে       
একি আরতি তব বিশ্বপতি      
এখনো খোলেনি আঁখি যার     
এডিটার খোঁজ রাখে ক’জনার      
এ ভবে পাগল চেনা বিষম দায়      
এমন দিন কি আসবে মোদের      
এ সব চার পাগলের খেলা      
এ সব দেখে শুনে ধাঁধা লাগে      
এসেছ নেংটা যাইবে নেংটা      
এসেছে ভারতে নব জাগরণ        
কমল কাননে      
করমেরই যুগ এসেছে, সবাই কাজে লেগে গেছে     
কাঁপায়ে মেদিনী কর জয়ধ্বনি       
কার কম্বু নিনাদে জানি অমৃত বরষিল       
কি আনন্দধ্বনি উঠল বঙ্গভূমে      
কি আনন্দধ্বনি --- ভারতভূমে (আগের গানটির পাঠান্তর)      
কুলকুণ্ডলিনী তুমি কে      
কৃষ্ণনাম বড়ই মধুর ( মুকুন্দদাস রচিত প্রথম সঙ্গীত ১৯০২ )      
কে ও রণরঙ্গিণী, প্রেম তরঙ্গিনী      
কেতাবধারী হোম্ রা চোম্ রাই       
কে যেন ঐ চাঁদের কোণে     
কোন্ ফাগুনের হাওয়া এ যে        
গেলে কল্পতরু-মূলে      
ঘোর কলিকাল যা দেখি সব উল্টা তোর     
চল্ রে পল্লী ব্রজে চলে যাই       
ছল চাতুরী কপটতা মেকী মাল আর চলবে ক'দিন?      
ছাত্র-মন তরী গড়িয়া মাকে স্মরিয়া       
ছেড়ে দেও কাঁচের চুড়ী বঙ্গনারী       
জাগতে হবে উঠতে হবে লাগতে হবে কাজে       
জাগ মা কুলকুণ্ডলিনী      
জাগ রে জাগ রে ডাক রে ডাক রে       
জাগ রে ভাই সবে স্মরিয়ে কেশবে      
জাত গেছে সে জাতির     
জ্বাল্ জ্বাল্ জ্বাল্ কামনা অনল      
ডাকবো কি শুনবে কে রে     
( ডাকো ) দীনে দয়া কর দেখি গো        
তরুণ অরুণ কিরণে প্রকৃতি      
তরুণ যখন উঠেছে ক্ষেপিয়া     
তুই না জাগিলে শ্যামা, কেউ জাগিবে না গো মা       
তুমি যদি আবার বাজাতে মোহন বাঁশরী    
তোদের নাম জগৎ জোড়া বীরের জাতি তোরা     
তোরা পাশ করে হো’স মরা       
তোরা সবে কোদাল ধর        
থাকুক আমার বিয়ে       
দীন তারিণী পতিত পাবনী       
দুনিয়া আজব তেরা ঢং ( হিন্দী গান )       
দেখলেম ভাই জাতি কুলবিচারে      
দেশের লক্ষ্মী গেছে ছেড়ে         
ধেৎতেরি বড় দেক্ সেক্ লাগে       
নগর চেয়ে কানন ভাল        
নে চষে নে চষে ভুঁই         
পণ করে সব লাগ রে কাজে       
পতিত পাবনী অধম তারিণী         
পাঠিয়ে দে মা আনন্দময়ী       
পিরিতি করিবি, পিরিতে মজিবি        
পুঁটলি বেঁধে ঘরের কোণে, আর কি বসে থাকা যায়      
ফুলার আর কি দেখাও ভয়      
বন্দে জননী তব রাতুল চরণ      
বন্দে মাতরম্ বলে নাচ রে সকলে ( বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের গান ১৯০৫-৬ )    
বল কেমন করে কি সন্ধানে যাই সেখানে      
বল ভাই মেতে যাই বন্দেমাতরম্     
বল শ্যামাঙ্গিনী যোগিনী সঙ্গিনী      
বান এসেছে মরা গাঙে খুলতে হবে নাও      
বাবু ওম্ দা ওম্ দা চিজ  ( হিন্দী গান )   
বাবুদের পায়ে নমস্কার        
বাবু বুঝবে কি আর ম’লে     
বিরাট তুমি মহান্ তুমি       
বিশ্বপতির বিশ্ববীণায় পঞ্চমে ধরেছে তান      
বিশ্ব-প্রসবিনী, ত্রিলোক-পালিনী       
ভয় কি মরণে রাখিতে সন্তানে       
ভরসা মায়ের চরণ তরণী      
ভাই চল্ রে চল্ রে চল্       
ভাই রে, ধন্য দেশের চাষা     
( ভাই রে ) মাটিই খাঁটি ভবে      
ভাই রে মানুষ নাই এ দেশে         
ভারত-শ্মশান মাঝে     
ভারতের ভগ্ন প্রাণগুলি লগ্ন করে দে মা       
ভালবাসতে যদি হয়      
.

ভীরু আছে --- তাই গর্ব্বে দুলিছে (দেশ পত্রিকা, ১৯৩৯ থেকে পাওয়া)     
.

মন পাগলা রে       
মা আমার বিশ্বরাণী, আমি তাঁর আদরের ছেলে        
মা একি মজার খেলা তাস       
মাকে ডাক্ দেখি     
মানস নয়নে করি উন্মীলন       
মা মা বলে ডাক্ দেখি ভাই        
মায়ের জাতি জাগিয়ে তোল্       
মায়ের ডাকে সব জেগেছে     
মায়ের নাম নিয়ে ভাসান তরী     
মায়ের নামের ডঙ্কা দিয়ে চল্ রে শঙ্কা যাবে দূরে      
মায়ের নামের বাদাম উড়িয়ে দে রে       
মূর্ত করিয়া লুপ্ত গরীমা     
মোরা ঢুকেছি যে রঙ্ মহলে আর যাব না রান্নাঘরে      
রঞ্জি পূরব দিক্ বিভাগে          
রাম রহিম না জুদা কর ভাই        
রূপের হাট দেখিবি ভাই        
শ্যামা নামের ডঙ্কা বাজা রে      
শ্যামা মা তোর পাগলা ছেলে     
সকল কাজের মিলবে সময়       
সময় ফিরিয়া কেবা পায়     
সাধে কি আর হচ্ছ রাজী      
সাধে কি বলি গো পাষাণী ( শ্যামা তোরে )      
সোনার ঘরে জ্বালিয়ে আগুন     
স্বরাজ     
স্বরাজ সেদিন মিলিবে যেদিন     
হবে নামতে ধূলার তলে        
হরি বল রে মন আমার      
হাসিতে খেলিতে আসিনি এ জগতে      
হা হা হা, হি হি হি, দুনিয়াটাই গোল     



মিলনসাগর
.
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
১৮।
১৯।
২০।
২১।
২২।
২৩।
২৪।
২৫।
২৬।
২৭।
২৮।
২৯।
৩০।
৩১।
৩২।
৩৩।
৩৪।
৩৫।
৩৬।
৩৭।
৩৮।
৩৯।
৪০।
৪১।
৪২।
৪৩।
৪৪।
৪৫।
৪৬।
৪৭।
৪৮।
৪৯।
৫০।
৫১।
৫২।
৫৩।
৫৪।
৫৫।
৫৬।
৫৭।
৫৮।
৫৯।
৬০।
৬১।
৬২।
৬৩।
৬৪।
৬৫।
৬৬।
৬৭।
৬৮।
৬৯।
৭০।
৭১।
৭২।
৭৩।
৭৪।
৭৫।
৭৬।
৭৭।
৭৮।
৭৯।
৮০।
৮১।
৮২।
৮৩।
৮৪।
৮৫।
৮৬।
৯৭।
৮৮।
৮৯।
৯০।
৯১।
৯২।
৯৩।
৯৪।
৯৫।
৯৬।
৯৭।
৯৮।
৯৯।
১০০।
.
১০১।
.
১০২।
১০৩।
১০৪।
১০৫।
১০৬।
১০৭।
১০৮।
১০৯।
১১০।
১১১।
১১২।
১১৩।
১১৪।
১১৫।
১১৬।
১১৭।
১১৮।
১১৯।
১২০।
১২১।
১২২।
১২৩।
১২৪।
১২৫।
১২৬।
১২৭।
১২৮।
১২৯।
১৩০।