জিরো গ্র্যাভিটির নিচে থাকা মানুষগুলোর কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
জিরো গ্র্যাভিটির নিচে থাকা মানুষগুলোর কাউকে কাছে পাওয়ার স্বপ্ন সেন্সর অনুমোদন দেয়নি কোনোদিন। বেআইনি এই ক্লিপ্স শূন্য অঙ্কের মানুষ গুলোকে যদি কোন ভাবে পুষ্টি যোগায় তবে তোকে ছাড়া এই যাবজ্জীবন আমার নোবেল পাওয়ার সমান।
তোর জ্বর হবে বলেই আমি মেডিক্যাল পড়ছি কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
তোর জ্বর হবে বলেই আমি মেডিক্যাল পড়ছি হাজারটা জড়িবুটি ছাড়াও হোমিওপ্যাথিক ফর্মুলা আমার মাথা খারাপ করে দিচ্ছে অথচ এখনো তুই ডি-কোল্ড সিনারেস্টে কাজ চালিয়ে নিচ্ছিস আমার কথা কি একবারও মনে পড়ছেনা!
ঠিকানা বদলের মত সুখের সংজ্ঞাও কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
ঠিকানা বদলের মত সুখের সংজ্ঞাও পালা বদল করছে নতুন হাওয়া নতুন সুখের তাড়নায় রোজই আক্রমণ করছে অজানা প্রজাতির ভাইরাস এখন আমার রোজই গভীর অসুখ ভাল থাকবার ফুরসত নেই
রোজই স্বপ্ন দেখার ভূত আমার ঘাড়ে চাপে কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
রোজই স্বপ্ন দেখার ভূত আমার ঘাড়ে চাপে আমিও তার এভাবে কাঁপতে কাঁপতে দু'জনেই একদিন সমান্তরাল হলে স্টেথোস্কোপ থার্মোমিটার প্রতীকি গণতন্ত্রে শামিল হয়ে যাবে আর আমি বেস ক্যাম্প ছেড়ে তোর দিকে এগিয়ে যাব আরো কয়েকটা পা আরও একটা অজানা জ্বরের লোভে
সমস্ত কিছুরই একটা বিশ্লেষণ থাকা চাই কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
সমস্ত কিছুরই একটা বিশ্লেষণ থাকা চাই কিছু কিছু প্রশ্নের যে উত্তর হয়না একথা উঠলেই তোর মুড অফ হয়ে যেত তারপর চার পাঁচটা গুগল্ ইঞ্জিন লাগিয়েও তোকে আবিষ্কার করা যেতোনা অথচ কল্পনাবিজ্ঞান বিজ্ঞান জানার পরও তোকে ঘিরে আমার এই উদ্বেগ কেন যে প্রেমের মর্যাদা পেলনা তার কোন ব্যাখ্যা দিলিনা আজো
তোর অবশিষ্ট সংকেতের ভিতর নিজস্ব সান্ত্বনা খুঁজতে গিয়ে কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
তোর অবশিষ্ট সংকেতের ভিতর নিজস্ব সান্ত্বনা খুঁজতে গিয়ে আমার পরিত্যক্ত মন খারাপ, আমারই অসাবধানতায় সংযমের বেড়া এড়িয়ে সন্ত্রাস ছড়িয়ে যায় সকাল বিকেল যখন স্বাভাবিক উষ্ণতায় তুই স্থির, অথবা যখন কুয়াশা পেরিয়ে তোকে ছুঁতে চাওয়ার স্পর্ধা ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে আমারই করুণা হয় তোর প্রতি কেননা, কোনোদিন যদি তোর একলা মনে হয় যদি নিজেকেই দুর্বিষহ লাগে সেদিন আর আমাদের দেখা হবেনা ভেবে
আঙুলের মধ্যে পুরোনো নম্বর কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
আঙুলের মধ্যে পুরোনো নম্বর স্পর্শ করছে তোর চিবুক যেখানে সাধারণ দৃষ্টি পৌঁছয়না, ততদূর আমার সহজ চাহনির বাধা হতে দু'একটা ট্র্যাফিক ব্লগ ভার নিয়েছে লজ্জার অথচ প্যারালাল ভাবে শুনতে পাচ্ছি তোর পড়ার টেবিলেও রিং হচ্ছে এই একই রিংটোন এবার ঐ দ্বিধার হাতটা সরিয়ে ফেল্ সমস্ত দুশ্চিন্তা সরিয়ে শুধু একবার রিসিভ করে দেখ আমাদের আগামী বসন্তের প্রথম ট্রেলার
অভিমানী তারার মত পৃথিবী থেকে কবি দেবরাজ নাইয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় কাব্যগ্রন্থ থেকে
অভিমানী তারার মত পৃথিবী থেকে কয়েকটা প্রজাতির পা সরিয়ে নেবার পর আমাদের দিকে মুচকি হেসে প্রকৃতিও পাল্টাচ্ছে নিজের নিয়ম বোধহয় এবার আমাদেরও গুটিয়ে ফেলতে হবে সব কিছু সাত পাঁচ ভেবে প্রতিটা সিগন্যালে ক্লোজ সার্কিট আর রিখটার স্কেলের নতুন মডেল বসিয়েছি তবুও গভীর রাতে আচমকা রক্ত ওঠে মাথায় বুকটা চিন চিন করে... তবে চিন্তা করিস না পৃথিবী ধ্বংস হবার আগেই একটা ঠিকানা পেয়ে যাব শুধু তৈরী হয়ে থাক আমাদের অনেকটা পথ যেতে হবে