সময় কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
মেঘের ভিতর দিয়ে যে বিমান ভেসে যায় দূরে কোনো অজানা দুপুরে তার নাম জানি না কখনো। শুধু এই মেঘাচ্ছন্ন মাঠে সে ফেলে যায় পরিত্যক্ত কাচ – # কুড়োতেই বেলা বয়ে যায়।
নৌকা কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
দিন যায়। আর রাত। ভোর হলেই গুলঞ্চের ঝরা পাতা খালি পায়ে ঘাটে এসে দাঁড়াই # মকবুলের ভাঙা নৌকোটা কতদিন পড়ে আছে।
সুধীরঞ্জন কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
সুধীরঞ্জন ছাড়া আর সকলেই ছিল। কিন্তু আমার তো প্রয়োজন . সুধীরঞ্জনকেই। সুধীরঞ্জন তুমি যেখানেই থাকো, জেনে রেখো, আজ কেউ . তোমার কথা বলেনি। আমি চলে আসার আগে, সবাইকে বলেছি, যেন তারা আজ একবার . সুধীরঞ্জনের কথা বলে।
বাড়ি কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
জামরুল গাছের জঙ্গলে কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
জামরুল গাছের জঙ্গলে কে যেন হারিয়ে গিয়েছে। জামরুল নিচে তাই ঘোর ছায়া। পাহাড়তলির ট্রেনে বুঝি বেজে উঠছে বিষাদ। ঐ ছোট টয় ট্রেনে পাহাড়ের ওধারে সে কেন চলে গেল। # ছন্নছাড়া মেঘ এসে আমাকে শুধাল – কেন গেল ? বৃক্ষের উদাসীনতায় দিকে চেয়ে থাকি। -- জানি না – জানি না। # জামরুল গাছের নিচে নির্বোধ নেপালি বালক শুধু গান গায়। . আমি আর কিছু জানি না।
সীমানা কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
উত্তর দিকে সে ফিরে গিয়েছে কেন যে এমন দখিন বাতাস ফিরিয়ে এনেছে কেন যে এমন # গাছের বাকলে আঁকা ছিল মুখ তখনও রাত্রি পাথরে মাটির হারিয়ে গিয়েছে তখনও রাত্রি জীর্ণ পোশাকে কেন ফিরে আসা তখনও রাত্রি # ক্ষয়ে ক্ষয়ে যাই রাতের ভেতরে কেন যে এমন রাতের ভেতরে জবা হয়ে ফোটো কেন যে এমন
রাত – ২ কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
দুবরাজপুরে বৃষ্টি নামল রাত দুটোয় কিছু পরে ঝাপটায় ঝাপটায় অভিভূত এবং দিশেহারা। সর্বনাশ আজ আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরেছে। # দুবরাজপুরে তখন রাত দুটো।
বিপন্নতা কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
তরাই অরণ্যের সামনে দেখো, বিকেল শেষ হচ্ছে। দেখো, লাল মুছে যাচ্ছে। বাদামপাতারা দেখো, তোর্সার উপলখণ্ড দেখো, অজস্র খয়েরি গ্রাস করছে সোনালি রক্তিম। # আমার বিপন্নতা আমাকেই ছিঁড়েখুঁড়ে খায়।
প্রার্থনা কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘স্লেজগাড়ি’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
চারুপ্রকাশবাবু, আপনার পায়ে পড়ি, আপনি আমাকে মুক্তি দিন। এই লোহিত আকাশের নিচে এই মোমের তৈরি ঘরবাড়ি বিছানা আর পোশাক ব্যবহারে ব্যবহারে জীর্ণ। # চারুপ্রকাশবাবু, আপনার পূর্ব শর্তগুলি আর একবার ভেবে দেখুন আমি এই জলের আশ্রয় বাতাসের পোশাক পেরেকের বিছানা অথবা পাপড়ির কোমলতা চেয়েছি কি না # ভেবে দেখুন, এই আমার প্রাপ্য, এই আমার দান, এই আমার অধিকার ভেবে দেখুন, এই অকিঞ্চিৎকর কারণে আপনি স্বর্গ থেকে ফুলবৎ আমাকে ছুঁড়ে দিলেন # চারুপ্রকাশবাবু, অন্তত এবারের মত আপনি আমায় মুক্তি দিন।
খানা জংশন কবি দীপক রায় মিলনসাগরে প্রকাশ কাল ১৭.৫.২০১৮। ১৯৯২ সালে প্রকাশিত ‘অংশত সুন্দর’ কাব্যগ্রন্থের কবিতা। কবিতাটি আমাদের বাংলায় টাইপ করে পাঠিয়েছেন কবির বিশেষ স্নেহভাজন, “ক্ষেপচুরিয়াস” পত্রিকার সম্পাদক শ্রী জুবিন ঘোষ। তাঁর ইমেল : jubgho@gmail.com । কবির পাশাপাশি আমরা তাঁর কাছেও কৃতজ্ঞ।
খানা জংশনের ডাউন প্ল্যাটফর্মে অপরাহ্নে দাঁড়ানো . তাকে অস্পষ্ট চিনি আমি খানা জংশনের ডাউন প্ল্যাটফর্মে অপরাহ্নের শিমুলগাছ . তাকে অস্পষ্ট চেনা যায়। আমি সব অস্পষ্ট চিনি – অস্পষ্ট গাছ অস্পষ্ট মানুষ . খাল বিল, তুমি আর সে। # বিশ্বভারতীর হুইশিল বাজল, অস্পষ্ট খানা জংশন, বিদায়