সহজ নিরলঙ্কার ভাষায় গৃহজীবনের নানান ছবি তিনি কবিতায় এঁকেছেন | "স্বামী প্রেম" বলে  যে কবিতাগুলি
পরিচিত, তার মধ্যেও তিনি একটি জটিল নারী মানস জগতকে তুলে ধরেছেন |

                          

আমরা
মিলনসাগরে তাঁর কবিতা তুলে আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পারলেই আমাদের এই প্রয়াসকে
সার্থক মনে করবো |

কবি গিরীন্দ্রমোহিনী দাসীর মূল পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন

উত্সঃ  উত্স:  যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত, বঙ্গের মহিলা কবি, ১৯৩০
.                 
ডঃ শিশিরকুমার দাশ, সংসদ বাংলা সাহিত্য সঙ্গী, ২০০৩

আমাদের ই-মেল -  
srimilansengupta@yahoo.co.in     

...
দেখাইতে এত ইচ্ছা হইয়াছিল, তবে বলিলে আমি অন্য কবিতা না হয় দিতাম। পত্র কেন প্রচার করিলে ?”
এর ফলেই তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ “কবিতাহার” প্রকাশিত হয় ১৮৭৩ সালে।
মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর
“কবিতাহার” পড়ে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ১৮৮০-র বঙ্গদর্শনে লিখেছিলেন --
“ইহার অনেক স্থান এমন যে, তাহা কোন প্রকারেই অল্প বয়স্কা বালিকার রচনা বলিয়া বিশ্বাস করা যায় না। শৈশবে যে কবি-প্রতিভার
ক্ষীণ রশ্মি প্রকাশ পাইয়াছিল, কালে তাহাই বাঙ্গালা কাব্য-সাহিত্য অপূর্ব্ব কিরণে উদ্ভাসিত করিয়াছে।”
মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর
১৮৮৪ সালে তাঁর স্বামীর মৃত্যু হয়। তার পরেই, সেই বছর প্রকাশিত হয় “অশ্রু-কণা” কাব্যগ্রন্থ। তখন তাঁর
বয়স মাত্র ১৭ বছর |  অশ্রুকণা পড়ে কবি অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরী এবং
কবি দেবেন্দ্রনাথ সেন কবিতা রচনা
করেন। কবি অক্ষয়চন্দ্র চৌধুরীর কবিতাটি পরে “জনৈক মাননীয় কবির কবিতা” বলে, অশ্রুকণার দ্বিতীয়
সংস্করণের পরিশিষ্ট হিসেবে প্রকাশিত করা হয়।
মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর মিলনসাগর
তাঁর সঙ্গে “ভারতী” পত্রিকার সম্পাদিকা কবি স্বর্ণকুমারী দেবীর সখ্যতাও সর্বজনবিদিত ছিল।  তাঁরা
পর্স্পরকে লক্ষ্য করে কবিতা রচনা করতেন। একে অপরকে নিজের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ উপহার দিতেন।

তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ - "কবিতার হার" (১৮৭৩)| স্বামীর মৃত্যুর পর ১৮৮৪ সালে প্রকাশিত হয় "অশ্রুকণা"। এ
ছাড়া "ভারত কুসুম"-১৮৮২, "আভাস"-১৮৯০", "অর্ঘ্য"-১৯০২" ইত্যাদি তাঁর বহু পরিচিত কাব্য গ্রন্থ।