কবি গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের গান ও রবিতা
যে কোন কবিতার উপর ক্লিক করলেই সেই কবিতাটি আপনার সামনে চলে আসবে।
কবিতা             
দুর্মদ   
পল্লীশ্রী    
শরৎ সে চিরদিন যাত্রী   

গান    
অনেক কথা বলেও তবু সব কথা    
অনেক দূরের ওই যে আকাশ নীল হল         
আঃ শশীকান্ত কি হচ্ছে, দাদরা বাজাও দাদরা           
আকাশ আর এই মাটি ওই দূরে যেথায় মেশে    
আকাশের অস্তরাগে আমারই স্বপ্ন জাগে       
আজ দু’জনার দু’টি পথ ওগো দু’টি দিকে গেছে বেঁকে         
আমার জীবনে নেই আলো আছে আলেয়ার হাতছানি     
আমার সূর্যমুখী তোমার মুখের পানে শুধু      
আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে    
আমি অভিসারে যাবো আমি যাবো অভিসারে       
আমি উকিল না হ’য়ে যদি কোকিল হতাম          
আমি পশরা, ওই ভাঙা হাটে আমি পশরা--- কে নেবে আমায়   
আমি যামিনী তুমি শশী হে ভাতিছ গগন মাঝে    
আমি যে জলসাঘরে বেলোয়াড়ী ঝাড়    
আর যে পারি না সহিতে       
আলোতে ছায়াতে দিনগুলি ভরে যায় তারি মাঝে    
এ আড়াল আর সহিতে পারি না ওগো অকরুণ    
এই কুলে আমি আর ওই কুলে তুমি        
এইতো আমার প্রথম ফাগুন বেলা       
এই পথ যদি না শেষ হয়      
এই মেঘলা দিনে একলা ঘরে থাকে না তো মন          
এই রাত তোমার আমার      
এই সেই ঘর - সেই দরজা - সেই পর্দা    
একটি দুটি তারা করে উঠি উঠি    
এ গানে প্রজাপতি পাখায় পাখায় রঙ ছড়ায়           
এ তো নয় শুধু গান    
এবার মলে সুতো হবো, তাঁতির ঘরে জন্ম লবো      
এ মধুরাত শুধু ফুল পাপিয়ার          
এমন একটি গল্প বলতে পারো যাতে বিরহ নেই    
এমন বন্ধু আর কে আছে তোমার মত মিষ্টার          
এ যদি আকাশ হয়, তোমায় কি বলে আমি ডাকবো বলো     
এ রাতের নাই তুলনা   
এলো না সে তো এলো না, তাই ডুবুরি ডুবুরি মন           
এ শুধু গানের দিন এ লগন গান শোনাবার          
ওই ঝিরি ঝিরি পিয়ালের কুঞ্জে     
ওগো বর্ষা, তুমি ঝরো না গো অমন জোরে     
ওগো শুনি তব বাঁশি, কাছে যেতে কত বাধা           
ও তুই ঘুমের ঘোরে থাকবি কত আর            
ও নদীরে একটি কথা শুধাই শুধু তোমারে       
ও মালিক সারাজীবন কাঁদালে যখন আমায় মেঘ করে দাও        
ওরে সকল সোনা মলিন হোলো কালো সোনার চেয়ে      
কখন ভালো লাগে, কেন যে ভালো লাগে      
কখনো মন প্রজাপতি দোলায় শুধু পাখা   
কত দূরে আর নিয়ে যাবে বলো কোথায় পথের প্রান্ত        
কত না নদীর জন্ম হয় আর একটা কেন গঙ্গা হয় না      
কথা দিয়ে এলে না         
কবর দাও বা চিতায় পোড়াও মরলে সবাই মাটি    
কাঙালের অশ্রুতে যে রক্ত ঝরে    
কিছুক্ষণ আরো না হয় রহিতে কাছে         
কিছু খুশী কিছু নেশা ভরা       
কি মিষ্টি দেখ মিষ্টি কি মিষ্টি এ সকাল           
কী আশায় বাঁধি খেলাঘর বেদনার বালুচরে    
কেউ বা করছেন ব্যারিস্টারী কেউ বা করছেন ম্যাজিস্টারি    
কে তুমি আমারে ডাকো --- অলখে লুকায়ে থাকো        
খুলিয়া কুসুম সাজ শ্রীমতী যে কাঁদে       
গানে ভুবন ভরিয়ে দেবে ভেবেছিল একটি পাখি       
গানে মোর কোন ইন্দ্রধনু আজ স্বপ্ন ছড়াতে চায় পাঠিয়েছেন নুরুস সাফা   
ঘর-সংসার সবাইতো চায় কজনের আর মেটে আশা     
ঘুম ঘুম রাত ঝিকিমিকি তারা এই মাধবী রাত           
ঘুম ভুলেছি নিঝুম এ নিশীথে জেগে থাকি      
চম্পা চামেলী গোলাপেরই বাগে       
চলো রীনা, ক্যাসুরিনার ছায়া গায়ে মেখে মেখে মেখে   
জানিনা ফুরাবে কবে এ পথ চাওয়া      
জীবন খাতার প্রতি পাতায় যতই লেখ হিসাব নিকাশ    
ঝুনুর ঝুনুর পায় সুন্দরী য়ে যায়      
ঠুন ঠুন ঠুন কাঁকনে যে কি সুর বাজেরে     
তা বলে কি প্রেম দেবে না      
তারে বলে দিও সে যেন আসে না         
তিনটি মন্ত্র নিয়ে যাদের জীবন সত্যম্ শিবম্ সুন্দরম্          
তিনি একটি বেল পাতাতে তুষ্ট         
তুমি আমার চিরদিনের সুর, আমি তোমার চিরদিনের            
তুমি এসো ফিরে এসো, যদি আসে ছেলেবেলা      
তুমি তো জানোনা আমার এ হাসিতে    
তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার   
তুমি স্বপ্ন না সত্যি মন না মনের ভুল    
তোমাকেই ভেবে প্রহর ফুরায় দিন আসে দিন যায়            
তোমাদের আসরে আজ       
তোমার আমার কারও মুখে কথা নেই বাতাসেও নেই সাড়া   
তোমার চোখের কাজলে আমার ভালোবাসার         
তোমার ভুবনে মাগো এত পাপ       
তোমার সমাধি ফুলে ফুলে ঢাকা কে বলে আজ তুমি নাই     
দূর কোন্ পরবাসে তুমি চলে যাইবারে   
দেখনি কি পাথরেও ফোটে ফুল    
না না আজ রাতে আর যাত্রা শুনতে যাবো না          
নীলাঞ্জনা রে, এই মধুর নাম    
পথে পথে ওই বকুল পড়িছে ঝরিয়া           
পথের ক্লান্তি ভুলে      
পাখী জানে ফুল কেন ফোটে গো        
পাগলা গারদ কোথায় আছে নেই বুঝি তা জানা             
ফাগুনের ডাক এলো যে     
ফুলপাখি বন্ধু আমার ছিল    
ফুলে ঢাকা পাখী ডাকা সকালটা    
ফুলের কানে ভ্রমর আনে স্বপ্ন ভরা সম্ভাষণ    
বনে নয় মনে মোর পাখী আজ গান গায়    
বন্ধু তোমার হৃদয় দোলানো গানে গো হিয়া দোলে     
বাংলার হিন্দু, বাংলার বৌদ্ধ    
বাঁশী বাজবে না কেন রাধা নাচবে না কেন            
বাঁশি বুঝি সেই সুরে আর ডাকবে না     
বাউরি হয়েছে আজ শ্রীরাধা     
বাসরের দীপ আর আকাশের তারাগুলি    
বেশ তো না হয় সপ্তঋষির অস্ত যাওয়ার প্রহরে হাওয়া      
ভুল সবই ভুল     
মধু স্বপ্নে গড়া এক নতুন দেশে    
ময়ুরপঙ্খী ভেসে যায় পাঠিয়েছেন নুরুস সাফা     
মাগো ভাবনা কেন    
মাধবী মধুপে হল মিতালী        
মানুষ খুন হলে পরে মানুষই তার বিচার করে        
মুছে যাওয়া দিনগুলি আমায় যে পিছু ডাকে     
মোর ভীরু সে কৃষ্ণকলি, কেন ফুটিয়া ঝরিতে চায়রে        
মোর সপ্তসুরের সপ্তডিঙ্গা তীর খোঁজে          
মৌবনে আজ মৌ জমেছে বৌ-কথা-কও ডাকে    
যদি কাঁদতে পারতাম     
যদি কাগজে লেখ নাম কাগজ ছিঁড়ে যাবে      
যদি কোনোদিন ঝরা বকুলের গন্ধে হও তুমি আনমনা    
যদি চাঁদ আর সূর্য্য একই সাথে ওঠে        
যদি ডাকো এপার হতে এই আমি আর ফিরবে না    
যদি প্রশ্ন করি সবচেয়ে মিষ্টি কি    
যা খুশী ওরা বলে বলুক ওদের কথায় কি আসে যায়          
যেতে দাও আমায় ডেকো না        
যেথা রামধনু ওঠে হেসে, আর ফুল ফোটে ভালবেসে               
যে বাঁশি ভেঙে গেছে তারে কেন গাইতে বল      
যেমন শ্রীরাধা কাঁদে শ্যামের অনুরাগী        
যেমন সাপিনীকে পোষ মানায় ওঝা       
রাত দুপুরে দুষ্টু বাঁশি বাজে     
রাত হল নিঝুম ফুলের দু’চোখে ঘুম           
রিনিক ঝিনিক ছন্দে         
রিনিক ঝিনি ঝিনি চিনি তারে চিনি   
রিনিঝিনি কিঙ্কিনি লাজে বাজে কে যায়   
রূপের ওই প্রদীপ জ্বেলে কি হবে তোমার           
লাল ঝুঁটি কাকাতুয়া ধরেছে যে বায়না   
লাল নীল সবুজের মেলা বসেছে    
শিং নেই তবু নাম তার সিংহ       
শেষ দেখা এই রাতে আমি একা এই রাতে     
শোন একটি মুজিবরের থেকে    
শোন্ শোন্ শোন্ মজার কথা ভাই    
শোন সখি বাঁশী কেন রাধা নামে ডাকে   
শ্রাবণরাতি বাদল নামে, কোথা তুমি এসো ফিরে     
সখি কালো আমার ভালো লাগে না      
সারাবেলা আজি কে ডাকে        
সূর্য ডোবার পালা আসে যদি আসুক বেশ তো     
হয়তো কিছুই নাহি পাব    
হাজার টাকার ঝাড়বাতিটা রাতটাকে যে দিন করেছে       



মিলনসাগর
.
১।
২।
৩।
.
.
৩।
৪।
৫।
৬।
৭।
৮।
৯।
১০।
১১।
১২।
১৩।
১৪।
১৫।
১৬।
১৭।
১৮।
১৯।
২০।
২১।
২২।
২৩।
২৪।
২৫।
২৬।
২৭।
২৮।
২৯।
৩০।
৩১।
৩২।
৩৩।
৩৪।
৩৫।
৩৬।
৩৭।
৩৮।
৩৯।
৪০।
৪১।
৪২।
৪৩।
৪৪।
৪৫।
৪৬।
৪৭।
৪৮।
৪৯।
৫০।
৫১।
৫২।
৫৩।
৫৪।
৫৫।
৫৬।
৫৭।
৫৮।
৫৯।
৬০।
৬১।
৬২।
৬৩।
৬৪।
৬৫।
৬৬।
৬৭।
৬৮।
৬৯।
৭০।
৭১।
৭২।
৭৩।
৭৪।
৭৫।
৭৬।
৭৭।
৭৮।
৭৯।
৮০।
৮১।
৮২।
৮৩।
৮৪।
৮৫।
৮৬।
৮৭।
৮৮।
৮৯।
৯০।
৯১।
৯২।
৯৩।
৯৪।
৯৫।
৯৬।
৯৭।
৯৮।
৯৯।
১০০।
১০১।
১০২।
১০৩।
১০৪।
১০৫।
১০৬।
১০৭।
১০৮।
১০৯।
১১০।
১১১।
১১২।
১১৩।
১১৪।
১১৫।
১১৬।
১১৭।
১১৮।
১১৯।
১২০।
১২১।
১২২।
১২৩।
১২৪।
১২৪।
১২৫।
১২৬।
১২৭।
১২৮।
১২৯।
১৩০।
১৩১।
১৩২।
১৩৩।
১৩৪।
১৩৫।
১৩৬।
১৩৭।
১৩৮।
১৩৯।
১৪০।
১৪১।
১৪২।
১৪৩।