এখন শুধু রৌদ্র, সারাদিন রৌদ্র-----

হে প্রকৃতি, তাকে আনো, মায়ের আকাশ খুব পূর্ণ করে দাও |

.               ******************     
.                                                                                                
সুচিতে...   


মিলনসাগর
কবি কালীকৃষ্ণ গুহর কবিতা
যে কোন গানের উপর ক্লিক করলেই সেই গানটি আপনার সামনে চলে আসবে।
*
ঝাউগাছ       
কালীকৃষ্ণ গুহ
*
ফেরা       
কালীকৃষ্ণ গুহ
*

.             ******************     
.                                                                                                
সুচিতে...   


মিলনসাগর
*

------ রবীন্দ্রনাথের কোন মূর্তি সব থেকে ভাল লাগে ?
------ সেইরকম ধ্যানী মূর্তি যেমন রামকিংকর গড়েছিলেন

কাকের ডাক এসে পড়ে

------ কীরকম ধ্যান ?
------ অনেক বেদনা নিঃশব্দে বহন করেছিলেন যিনি তাঁর ধ্যান

একটানা কাকের ডাক

------ কী ছিল সেই ধ্যানের মধ্যে ?
-----  ভোরবেলার পৃথিবী ভোরের আকাশ মেঘ সূর্যোদয়

------- আর কিছু ?
------- আর রাত্রি পুত্রশোক নক্ষত্র প্রবাহিত মহাবিশ্ব

একটানা কাকের ডাক এসে পড়ছিল এই কথোপকথনের মধ্যে

.                   ******************     
.                                                                                                
সুচিতে...   


মিলনসাগর
*
মায়ের আকাশ    
কালীকৃষ্ণ গুহ

যে আসতে চায় তাকে আনো, হে প্রকৃতি |

মায়ের আকাশ খুব বড়ো, মায়ের আকাশ
পূর্ণ ক’রে দাও |

আমাদের এখানে খুব স্বর লাগে, ভীষণ কুয়াশা লাগে

মায়ের আকাশ ঘিরে ভোর হয়, বারবার ভোর হয় |



হে প্রকৃতি, তাকে আনো |  দিন তো যায়-----

করুণা জাগে, ঘুম পায় খুব
তাহলে ঝাউগাছগুলির কথা তোমাকে বলি  |   স্কুলের পা
শিশুদের কোরাস আর ঝাউগাছ |  রাত্রির অন্ধকারে ঝাউ
যখন, তখনো হাওয়ার শব্দে বোঝা যেতো তাদের অবস্থা
আবার দেখা যেতো তাদের |     আর কিছু পাখি ছিলো
কতটুকু বলা যাবে ?

তোমাকে দেখাতে চাই সেই রাস্তা, সেই শিশুদের স্কুল, সেই
সেই নির্জনতা---

সমস্ত ক্লান্তি এবং অনুশাসনের গল্প বলা শেষ হয়েছে | এক
পর দ্বিতীয় পর্ব |  চলো, হাঁটি | মাথার উপরে নক্ষত্রলোক
হয়ে এলো--------

.                                    ******************     
.                                                                                                
সুচিতে...   


মিলনসাগর
র পথ অন্ধকার ছিলো  |  অনেক কোলাহলের পর চার্চের দিকে
ণীদের কাছ থেকে---- তাদের চিত্কার এবং উল্লাস পার হয়ে----
ত্রি |  পথের একপাশে কে দাঁড়িয়ে আছে ?  কাছে এলে চেনা যায়
মার অগ্রজ, ভূতগ্রস্থ |  প্রথমে সে জড়িয়ে ধরে তোমাকে,
ন্ধকারে লাফিয়ে ওঠে | কেবলই আর্তনাদ করে সে | শেষপর্যন্ত
পাঠিয়ে তুমি চার্চের দিকে হাঁটতে থাকো |
ছেন ?”
পেয়েছো বারবার :  নেই  |
?”

শেষে কী আছে তাহলে ?”

তে এক উন্মাদ প্রেমপত্র |  আরো অনেক উন্মাদনা ফেলে এসেছো
বিশ্বাস ভেঙে পড়ছে ক্রমশ |  তবু হাঁটতে হাঁটতে এগিয়ে যাওয়া |
.লো ছড়িয়ে পড়েছে |
-শয্যায় কে ? -----------  এগিয়ে যাও তুমি |

.                     ******************     
.                                                                                                
সুচিতে...   


মিলনসাগর
প্রেম       
কালীকৃষ্ণ গুহ
রাস্তা জুড়ে            ড়া ফুটেছে |
মাঝে মাঝে            ড়া জারুল নিম |
বারান্দায় দা ঁ        তুমি অবাক হয়ে দেখছ |

অবাক হবা          কিছু আছে ?
রোজই তো            কই দৃশ্য দেখা |
বিকেল গড়ি         ন্ধে | গ্রীষ্মকাল  |

তবু তুমি এ            দেখে অভিভূত হয়ে পড়ছ আজ |
আজ তোমা         শে সেই রমণী যাকে তুমি
.                    ভালোবাসতে চেয়েছিলে
যে তোমাকে       লোবাসেনি কোনোদিন |
কথোপকথন       
কালীকৃষ্ণ গুহ