কবি কৃষ্ণকুসুম পাল – জন্মগ্রহণ করেন ত্রিপুরার, দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার সাড়াসীমা গ্রামে। পিতা
মণীন্দ্রকুমার পাল ও মাতা খুকুরাণী দেবী। অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পিতার তিন পুত্র ও এক কন্যার মধ্যে
জ্যেষ্ঠ পুত্র কবি কৃষ্ণকুসুম।
স্কুলে গণ্ডি পার করেন ত্রিপুরার বিলোনীয়া বিদ্যাপীঠ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল থেকে। তারপর হাওড়া জেলার
বেলুর মঠ রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির কলেজ থেকে স্নাতক হয়ে ত্রিপুরাতে শিক্ষকতার পেশায় যুক্ত হন।
সম্প্রতি তিনি প্রধান শিক্ষকের পদে অবসর গ্রহণ করেছেন।
তিনি “কৌশিকী” এবং “দীপসাহিত্য” পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। তিনি বিলোনীয়া সাহিত্য পরিষদেক প্রধান
সম্পাদক ও ছিলেন। এছাড়া তিনি গণিত পরিষদের মহকূমা সম্পাদক ও ছিলেন।
তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ “সিঁথিতে উজ্জ্বল ছায়াপথ” প্রকাশিত হয় ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে। তাঁর অন্যান্য
প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে “বাংলা পদ্য গীতা”, “নাস্তিকের ঈশ্বর”, “দিব্যাঙ্গনা দ্রৌপদী”, “নীতিমালিকা”,
“মাতৃভাষা-বাংলাভাষা”, “রাতের কাব্য”, "কৃষ্ণকুসুমের রস কষ" (ছড়ার গ্রন্থ) প্রভৃতি।
কবির কোনো কন্যাসন্তান নেই। তাই তিনি বলেন “কবিতা”-ই তাঁর কন্যা এবং কবিতাকে তিনি তাঁর কন্যাসম
লালন পালন করেন।
তাঁর গীতার পদ্যানুবাদ গ্রন্থ “বাংলা পদ্য গীতা” একটি অনবদ্য মূল্যবান সৃষ্টি। বাংলা ভাষা নিয়ে তাঁর রচিত
“বাংলা ভাষা-ভূত ভাষা” কবিতাটিতে তিনি যে সতর্কবাণী শুনিয়েছেন, তা সময়োপযোগী এবং যথার্থ।
আমাদের বাঙ্গালী সমাজের উচ্চপদে আশ্বিন নেতা নেত্রীরা এই সতর্কবাণী যদি অবিলম্বে কর্ণগোচর না করেন
তাহলে এই সতর্কবাণী, ভবিষ্যদ্বাণী তে রূপান্তরিত হওয়া অবশ্যম্ভাবী।
আমরা মিলনসাগরে কবি কৃষ্ণকুসুম পাল-এর কবিতা তোলার অনুমতি দেবার জন্য কবিকে সাইটের পক্ষ
হতে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
কবির সঙ্গে যোগাযোগ ---
ঠিকানা – কলেজ স্কোয়ার, পোস্ট – সাড়াসীমা, থানা – বেলোনীয়া, পিন - ৭৯৯১৫৫, জেলা – দঃ ত্রিপুরা,
ত্রিপুরা।
চসভাষ - +৯১৮৭৯৪৩৫৩১১৯, +৯১৯৪৩৬৫৯৬১১২
উত্স – কবির সাথে পত্রে যোগাযোগ।
কবি কৃষ্ণকুসুম পাল-এর মূল পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন।
আমাদের ই-মেল - srimilansengupta@yahoo.co.in
এই পাতার প্রথম প্রকাশ - ২১.৩.২০১৪
...