যদিও রাজনীতি আমাদের শরীরময় . ঠিক যেন গুটি বসন্ত . ডুকরে ডুকরে কাঁদি আমরা . ভয় হয় কারা যেন আড়ি পাতে . ঘরে ঘরে। আমাদের চারিপাশে অনেক সমাজসেবী আমাদের দুঃখ দুর্দশা নিয়েই . যাদের বানিজ্য বর্তমান।
আব্দুল চাচা কবিতা লেখে পণ্ডিতমানী নাক সিঁটকায় বলে, ও কবিতার কি বোঝে সামান্য ম্যট্রিক তা নিয়ে কাব্য মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত আমরা হলাম কাব্যের সাধক পৃষ্ঠপোষক আমরা করি চুলচেরা বিশ্লেষন আমাদের কলমে একটাও এলনা আজ পর্যন্ত। আর . . . .
আব্দুল চাচা থামে না নাঙ্গলের বোঁটা ধরে ধরণী বিদীর্ণ করে তুলে আনে সীতার মতো এক একটি করে কবিতা বর্ষার জলে ভাসিয়ে দেয় সোনার তরী নয় কাব্যের গলদঘর্ম তেলের মত ভাসতে ভাসতে সারা মাঠ ঘোরে।
ভাস্বতী ঐ চোখ দুটো যেন শীতের আকাশে দুই শীতাংশু ; শ্রান্তিহীন মুসাফির আমি সামনে আমার সৃজিত শোভা শালীন হৃদয় কেঁপে উঠে বার বার পুঞ্জিত আশায় ভর করে নির্বোধ ভালবাসা নিশ্চুপ কেন ভাবোদ্দীপিকা ? বুঝিনা আমি এই সৌন্দর্যের তামাশা।