কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্তর কবিতা
|
কোথায় কবে সব কিছু পাথর-ফাটা জলের মতো চমকে উঠেছিল
এখনো তা বহে যাচ্ছে, আমরা শুনি, কখনো শুনি না
কে যে কাকে নাচায় ? যায়, একটা জীবন পুরো বুঝে নিতে।
রমণী শুধু কমনীয় শরীর নয়, আগুন দিয়ে ঘেরা
মস্ত এক অন্ধকার, সাচীকৃত, প্রাচীন . . .
আমি শুধু তাকিয়ে দেখছিলাম
. কেমন করে মন্দাকিনী দেবী
সব কিছু ছুঁয়ে, আবার ছুঁড়ে দিচ্ছেন ঘূর্ণ্যমান আলোয়
ঘুঙুর-পরা পায়ের সেই পুরনো রম্ ঝম্---
মোহিনী অট্টম॥
. ****************
. সূচীতে . . .
মিলনসাগর
সেটুকু কাজও তো তুমি কখনও করোনি, শুধু ঘুমের ভিতরে
বিদীর্ণ বেদনা হয়ে ছোট ছোট রক্তাভ বীজ
ছড়িয়ে দিয়েছ আহা ছড়িয়ে দিয়েছ শূন্যে, কখনও মাটিতে
যদি এই সব দিকচিহ্ন ধ’রে
আবার কখনও তুমি ফিরে আসো জাগরণে---
ফিরে আসো বসতিতে, ঘরবাড়ি তৈরি করো নিজে!
. ****************
. সূচীতে . . .
মিলনসাগর
অপরিণামদর্শীর জন্য
কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত
ভিৎ ন’ড়ে ওঠে, আমরা ছিটকে গিয়ে বাইরে চ’লে যাই।