কবি সৈয়দ মুজতবা আলীর কবিতা
|
অছাপা ছাপা বেবাক মাল প্রাচীন আর নব।
কহেন গুণী, ‘বাড়ীর জোরে বিশেষ এক প্রাণী
তোরিয়া হয়ে বীরেরে যায় হানি।’
আম্মো তাই সাহস করি তবে
---হুঙ্কারিয়া টঙ্গী ঘরে নাচিয়া ভৈরবে
মনের সুখে করিব গালাগাল,
বলিব, ‘তব তাবৎ লেখা নেহাৎ জঞ্জাল
রদ্দি ওঁচা, ভ্যাপসা পচা, থাড্ডো কেলাশ অতি
ওরে রে দুর্মতি
বাড়াস কেন এ দুনিয়ার বিভীষিকার ভার
নাম যে কণা, রণামাত্র সন্দেহ নেই তার।’
. *****************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
. বন্ধুরা হাসাহাসি করেছিল ;
. আমি যখন একদিন এই রঙের একটি মেয়েকে ভালবেসেছিলুম,
. কারণ আমার রঙ তখন ছিল ফর্সা,
. ---আজ আমার ছেলে ফিরোজের মত---।
. হাট্ টা দুম করে বন্ধ হয়ে গেল।
. *****************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
দুজনার সাথে বেশ কিছু আছে বাই!
তার মনে লয় কমলিনী তিনি নাকি
কল্পনা করে গড়েছে আপন মনে
ফ্যাকাশে চেহারা---তাই লয় মোর মন
নিজেরে হেরো না, চন্দ্রমাসম গণে!
কমলিনী ঐ খুলিল পাপড়িগুলি
চন্দ্রমা পানে তুলে ধরে তার আঁখি
কোথায় না ভরা সফল জীবন পাবে---
হাতে তার, হায় কবিতাটি শুধু রাখি।
. *****************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
গান
কথা - কবি সৈয়দ মুজতবা আলী
সুর – পণ্ডিত রতনজানকর
কলকাতা ১৯৬৩
কীই বা হ’ত তোমার রাজা
কিসের কণা ভাবিয়া মনে হদীস নাহি পাই
কবি সৈয়দ মুজতবা আলী
. ২১শে নভেম্বর ১৯৪৭
. মৌলবী বাজার
প্রিয় কণামিয়া,
মডার্ন কবিতা
কবি সৈয়দ মুজতবা আলী
১২ জুন ১৯৫৫
এখানে কত রকম গরমই না পড়ে।
রবীন্দ্র-জন্মশতবর্ষে
কবি সৈয়দ মুজতবা আলী
১২ই এপ্রিল ১৯৬১
শতাব্দী হয়েছে পূর্ণ। আজি হতে শতবর্ষ পরে