আজ যা সহ্য করতে পারছিনা তা পরমায়ু তাই কাল থেকে আমাদের বাতচিতে . আপোষহীন অ্যাজেন্ডা শ্লথ রাতে লজ্জায় ঢুলে পড়েছে কিছু আলো ঘুমহীন চোখে তোমার পাদদেশে সুখ ফুটো করে কাঠঠোকরা কালকের না তোলা কাপড়ে প্যাঁচিয়েছে রোদ্দুর বনসাইগুলো শিখছে বিস্তৃতিহীনে বিস্তার আটকে দিলে প্রতিরোধরা হারিয়ে যায় এখনও বাকি নিলামির মতো শেষ আহ্বান চতুর কফির আবেশে কফিনের ফাটল থেকে পালিয়ে যাচ্ছে জুডাস প্রিস্ট
এসো... পথ চেয়ে থাকব আসলে বোঝাব রহস্য ও শব্দের বন্ধুতা বোঝাব শিকড় আর গাছ মাটির তলায় নরকঙ্কাল চামড়ায় গুড-ফরচুন সাইন বিদেশী আংটা জুড়ে ঝোলানো রুচি ওতে প্রোফাইল ধরা পড়ে কিছু খাবার পাওয়া যায় স্থিতিস্থাপক পথ চেয়ে থাকলে সব খাওয়া যায় কোনোটা চেটে কোনোটা গিলে
ডুবছি, ডুবে যাচ্ছি বলেই প্রাত্যহিক চাহিদায় অনন্য স্বাদ পাচ্ছি যদি মৃত্যুর বুক থেকে আরো কিছু দূরে সান্নিধ্য কাকে বলে শেখাতে, তাহলে পাহাড়ী ভুল বেহায়া বলতে পারত!
এখান থেকে হাঁটলে পরে তোমার-আমার খেলা শুরু মায়াপাশা ধরে নিয়ে কৃত্তিম এক নীতিক্ষয় বোধ থেকে নামছে পাখি, উড়তে গিয়ে প্লবতাহীন দরজাখানা শুকিয়ে গেছে--- আলিঙ্গনের সন্ধি হতে বাতাস এখন কান্না জমায় তোমার এমন রূপ দেখব বলে সাধ করিনি তোমার এমন যাপন দেখব বলে হাত ধরিনি বেসেছি ভালো শুকনো কাঠ ঘরের আমার চাবি নেই, ছুঁতে তোমায় দাবি নেই ইতি, তোমার হারিয়ে যাওয়া সিগারেটে চুমুর ফ্লেভার
রেললাইনের পাশে পড়ে আছে ইঁটের শরীর আর লাশঘরে ইতস্তত আগুন নাড়িচাড়ি কাছাকাছি দুর্দান্ত মৃত্যুর গল্প শুনেছি শুনেছি কীভাবে আধঘু্মন্ত যুবকের স্বপ্ন হয় আদুরে যুবতীর কান্না, নিপুণভাবে তোমার চেতনায় পুষ্ট হয়েছে কবিতার বিশেষ শব্দ চৌকো ঘরে মাটি পুড়ে পাকা হচ্ছে নারকীয় থেকে স্বর্গীয় হচ্ছে রূপান্তর বরফের ওপর তোমার বিন্যাস ধারালো হাত ধরি এসো, মৃত্যুর শপথ নিয়ে গায়ে মাখি রাতের নিঝুম আশ্বাস চারপাশে জাতীয় সঙ্গীত বাজছে মরা ইঁটের গন্ধে খনিগর্ভ থেকে তুলে এনেছি ক্রিম ও লিপস্টিক যাতে তুমি নিষ্ক্রিয় হও! মৃতদেহে ফুল চড়ানোর আগে শিখে নিও তীব্র শালীন শব্দ তারপর হাত জোড় করে গলা খুলো লাইন ধরে তুলে আনবো জাতীয় প্রবণতা
পাথরের মতো শক্ত অভিমান করে ক্ষয়ে যাওয়া দিনের দিকে তাকাই এক-একটা বার্তা মোবাইলের পেট থেকে . জন্ম দেয় দ্বিধার ;
রাস্তার ভিখারীর দৃষ্টি ও পুরোনো প্রেম একমাত্রিক ভাবে উদাসীন হতে থাকে স্থবিরতা থেকে শিখে নিই আণবিক সম্পর্ক ভিজে যায় জলের দেহ রাখার জায়গা কাকনিদ্রায় পৃষ্ঠা সঙ্গম বিরতি নেয় তরুণ চোখ সীমা মাপে অক্ষাংশে মেপে রাখে যাতায়াত আমার অঙ্গীকারে তার সতর্ক পাহারা জাগে