গানের
প্রথম ছত্র
গানের
নাম
সুর ও তাল
কাব্যগ্রন্থ ও
প্রকাশ কাল
 
অত বুঝিতে না চাই, বুঝে কাজ কি
রানীর অভিমান
ভৈরব, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
অনন্ত-দিগন্ত-ব্যাপী অনন্ত মহিমা তব
অনন্ত
বাগেশ্রী, আড়া
কল্যাণী (১৯০৫)
অব্যাহত তোমারি শক্তি
বিশ্ব-শরণ
মিশ্র কানেড়া, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
অসীম রহস্যময়! হে অগম্য!
রহস্যময়
মালকোষ, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
অস্থিভূষণ মৃত্যুদানব ভীম-নগ্ন-কপাল
দুর্ভিক্ষ
বিজয়া, তেওড়া
অভয়া (১৯১০)
       
আঃ যা কর, বাবা, আস্তে, ধীরে
হজমী গুলি
কীর্ত্তন-ভাঙ্গা সুর, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
আঁকড়ে ধরিস্ যা’ কিছু, তাই ফস্কে
নির্লজ্জ
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
আকুল কাতর কণ্ঠে, প্রভু, বিশ্ব,
মুক্তি-ভিক্ষা
“উঠগো ভারতলক্ষ্মী” - সুর
অভয়া (১৯১০)
আছ ত বেশ মনের সুখে
আছ ত’ বেশ
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
আজকে তোদের আশার গাছে
সফলতা
ভৈরবী, কাশমীরী খেমটা
শেষ দান (১৯২৭)
আজ যদি সে, নারাজ হ’য়ে রয়
নশ্বরত্ব
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
আজি এ শারদ সাঁঝে
শারদ সন্ধ্যা
ইমন কল্যাণ, একতাল
শেষ দান (১৯২৭)
আজি, জীবন-মরণ-সন্ধিরে
সন্ধি
কীর্ত্তন ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
(আজি) দীন নয়ন সজল করুণ
বিদায়
গৌরী, ঝাঁপতাল
শেষ দান (১৯২৭)
আজি নিশা অবসানে, উমা মোর
নবমী-নিশীথ
ললিত, আড়াঠেকা
আনন্দময়ী (১৯১০)
আজি নিশা, হয়ো না প্রভাত
নবমী-নিশার শেষ যাম
বারোয়াঁ, ঠুংরি
আনন্দময়ী (১৯১০)
আজি, শিথিল সব ইন্দ্রিয়
আয়ুভিক্ষা
স্মরগরলখণ্ডনং - সুর
বাণী (১৯০২)
আমরা নেহাৎ গরীব আমরা নেহাৎ
আমরা
মিশ্র বারোয়াঁ, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
আমরা ব্রাহ্মণ ব’লে নোয়ায় না মাথা
পতিত ব্রাহ্মণ
মিশ্র ইমনকল্যাণ, একতালা
অভয়া (১৯১০)
আমরা, মোক্তারি করি ক’জন
মোক্তার
“আমরা বিলেত ফেরতা ক’ভাই”-সুর
অভয়া (১৯১০)
আমাদের, ব্যবসা পৌরোহিত্য
পুরোহিত
সুর–“আমরা বিলেত ফেরতা ক’ভাই
---
D.L. Roy
কল্যাণী (১৯০৫)
আমায় অভাবে রেখেছ সদা, হরি হে
দুঃস্থ
লগ্নী, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
আমায়, ডেকে ডেকে, ফিরে গেছে মা
কোলে কর
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
আমায় পাগল করবি কবে?
পাগল ছেলে
মিশ্র খাম্বাজ - রামপ্রসাদী সুর,
জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
আমায় সকল রকমে কাঙাল করেছে
দয়ার বিচার (কাব্যগ্রন্থে)
কাঙাল
(অন্য পত্রিকায়)
মিশ্র ইমন, দাদরা
কল্যাণী কাজী কৃত স্বরলিপিতে রাগ ও তালের
উল্লেখ না থাকায়, সেই স্বরলিপি থেকেই তা
আমাদের জানিয়েছেন সঙ্গীতজ্ঞ
দেবাশিষ রায়
শেষ দান (১৯২৭)
আমার, এমন কি বয়েসটা বেশী
বিয়েপাগলা বুড়ো ও
তাহার বাঙ্গাল চাকর
বিভাস, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
আমার হ’লনারে সাধন
হতাশ
গৌরী, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
আমরা, ‘Dey’ কি ‘Ray’ কি ‘Sanyal’
ডেপুটী
সুর–“আমরা বিলেত ফেরতা ক’ভাই”
--- D.L. Roy
কল্যাণী (১৯০৫)
আমারে আদর ক’রো না
আর কেন?
টোড়ী, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
আমি অকৃতি অধম ব’লেও তো কিছু
করুণাময়
বেহাগ, একতালা
বাণী (১৯০২)
আমি কেমনে পাশ’রে থাকি
রাণীর প্রার্থনা
কীর্তন ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
আমি চাহিনা ও রূপ মৃত্তিকার স্তূপ
অনন্ত মূর্ত্তি
ললিত বিভাষ, একতালা
অভয়া (১৯১০)
আমিতো তোমারে চাহিনি জীবনে
সখা
মিশ্র কানাড়া, একতাল
বাণী (১৯০২)
আমি দেখেছি জীবন ভ’রে চাহিয়া
আর চাহিব না
হাম্বীর, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
(আমি) ধুয়ে মু’ছে প্রাণটা যে দিন
ভজন বাধা
মিশ্র লগ্নী, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
(আমি) পাপ-নদী-কূলে, পাপ-তরুমূলে
ভেসে যাই
মনোহরসাই, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
আমি পার হ’তে চাই, ওরা আমায়
কিছু হ’লনা
মিশ্র বিভাস, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
আমি ভেবেছিলাম তোমায় ডা’কব
আশায় ছাই
মিশ্র বারোয়াঁ, গড়্ খেমটা
অভয়া (১৯১০)
(আমি) যাহা কিছু বলি, ---সবি
তিনকড়ি শর্ম্মা
ভৈরব, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
আমি, সকল কাজের পাই হে সময়
নিষ্ফলত
“তোমার কথা হেথা কেহ ত কহে না” –
সুর
কল্যাণী (১৯০৫)
আয় গুহ, গণপতি, কোলে আয়
কার্তিক ও গণেশের আদর
(রাণীর উক্তি)
কীর্তন ভাঙ্গা সুর
আনন্দময়ী (১৯১০)
আয় ছুটে ভাই হিন্দু-মুসলমান
মিলন
সংকীর্ত্তন, গড়খেমটা
বাণী (১৯০২)
আয় মা, কোলে আয়
উমাকর্তৃক রানীর
পদ-বন্দন
মিশ্র বিভাস, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
আর আমি থাকবো নারে, তলপী
বিদায়
বাউলের সুর, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
আর, কত দিন ভবে থাকিব মা
দুর্গতি
মিশ্র খাম্বাজ, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
আর, কত দূরে আছ, প্রভু
ভক্তি-ধারা
মিশ্র গৌরী, কাওয়াল
কল্যাণী (১৯০৫)
আর, কাহারো কাছে, যাব না আমি
নবজীবন
মুলতান, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
আর কি আমারে দিতে পারে সে
চির-মিলন
বেহাগ, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
আর কি ভরসা আছে তোমারি
শেষ আশ্রয়
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
আর কি ভাবিস্ মাঝি ব’সে
বেলা যায়
বাউলের সুর, খেমটা
বাণী (১৯০২)
আর ধরিসনে, মানা করিসনে
বৈরাগ্য
কীর্ত্তনের সুর
অভয়া (১৯১০)
আহা, কত অপরাধ ক’রেছি, আমি
সতত শিয়রে জাগো
মনোহরসাই ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
       
    এই পাতার উপরে . . .
উদাস পরাণে কেন বিজনে বসিয়া
সান্ত্বনা-গীতি
মিশ্র গৌরী, ঝাঁপতাল
অভয়া (১৯১০)
(উমা) ছেড়ে গেছে অভাগিনী মায়
রানীর খেদ
বারোয়াঁ, ঠুংরী
আনন্দময়ী (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
এই, ক্ষুদ্র-হৃদয়-পল্বল-জল, আবিল
হৃদয়-পল্বল
মনোহর সাই, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
এই চরাচরে এমনি ক’রে স্পষ্ট
তোমার স্বরূপ
মিশ্র ঝিঁঝিট, একতালা
অভয়া (১৯১০)
(এই) তপ্ত মলিন চিত বহিয়া
ডুবাও
মিশ্র ঝিঁঝিট, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
এই দেহটার ভিতর বাহির ছাই
দেহাভিমান
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
এই, বিশ্বের ঈশ্বর যিনি, ভিক্ষা করেন
কৈলাসের দুঃখবর্ণন
(গৌরীর প্রত্যুত্তর)
সুরট মল্লার, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
এই মোহের পিঞ্জর ভেঙ্গে দিয়ে হে
প্রাণপাখী
মনোহরসাই, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
এই যে নিয়েছ কোলে
স্নেহ
“পাখী ঐ যে গাহিলি গাছে” - সুর
অভয়া (১৯১০)
একদিন বুঝি গেল, মা গৌরি
মহাষ্টমীর ঊষা
ঝিঁঝিট, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
এখন, ম’র্ চ মাখা খুঁড়ে
অসময়ে
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
এত আলো বিশ্ব-মাঝে, মুক্ত করে
কর্ম্মফল
ঝিঁঝিট, আড়ঠেকা
অভয়া (১৯১০)
এত কোলাহলে প্রভু, ভাঙ্গিল ঘুম
হ’ল না
মিশ্র ভৈরবী, আড় কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
এ পাতকী ডুবে যদি যায়
মোহ
নিপট কপট তুঁহু শ্যাম - সুর
বাণী (১৯০২)
এ বিশ্ব, একের বিকার, সব একাকার
প্রলয়
বাউলের সুর, গড় খেমটা
অভয়া (১৯১০)
এস এস কাছে, দূরে কি গো সাজে
সফল মরণ
লাউনি, ঝাঁপতাল
বাণী (১৯০২)
       
     
ঐ, উমা, তোর পোষা শুক, তোরে
কার্তিক ও গণেশের আদর
(রাণীর উক্তি)
বেহাগ, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
ঐ দুঃখহরণ রাঙ্গাচরণযুগল
শঙ্করের প্রত্যুত্তর
হাম্বীর, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
ঐ, ভৈরবে বাজিছে, বিকট-ভয়াবহ
নিশ্চিন্ত
লগ্নী, কাওয়ালী –
হ্রস্ব দীর্ঘ উচ্চারণভেদে গেয়
অভয়া (১৯১০)
(ঐ) মা হারা হরিণ শিশু, চেয়ে আছে
রানীর খেদ
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
তোমারি চরণে করি দুঃখ নিবেদন –সুর
আনন্দময়ী (১৯১০)
ঐ রবি ডুবু ডুবু, গেল যে দিন ফুরায়ে
দিন যায়
বেহাগ, ঝাপতাল
অভয়া (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ওই, বধির যবনিকা তুলিয়া, মোরে
মুক্তিকামনা
মিশ্র ইমন, তেওরা
বাণী (১৯০২)
ও ত, ফিরিল না, শুনিল না
ফিরাও
গৌর সারঙ্গ, মধ্যমান
কল্যাণী (১৯০৫)
(ও তুই) ভাবিস কি সে তোরি মতন
সে
বাউলের সুর
অভয়া (১৯১০)
ওমা উমা, এ আনন্দ কোথা রাখি বল্
রানীর আনন্দ
ভৈরবী, ঝাঁপতাল
আনন্দময়ী (১৯১০)
(ওমা) এই যে নিয়েছ কোলে
স্নেহ
“পাখী ঐ যে গাহিলি গাছে” - সুর
অভয়া (১৯১০)
ওমা, কোন্ ছেলে তোর, আমার
নষ্ট ছেলে
পিলু, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
ওরা, চাহিতে জানে না, দয়াময়
প্রার্থনা
বারোয়াঁ, ঠুংরি
বাণী (১৯০২)
ওরা মন্থন করি’ হৃদয়-সিন্ধু
সমুদ্র মন্থন
ইমন কল্যাণ, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ক’টা যোগী বাস করে আর
উদ্বোধন
পিলু, ঝাঁপতাল
শেষ দান (১৯২৭)
কত ভাবে বিরাজিছ বিশ্ব-মাঝারে!
অস্তি
“হেলে দুলে নেচে চলে গোঠবিহারী”-সুর
কল্যাণী (১৯০৫)
কনকোজ্জ্বল-জলদ-চুম্বি
নগর-সজ্জা
কীর্তন ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
কন্যাদায়ে বিব্রত হ’য়েছ বিলক্ষণ
বরের দর
“ঝাঁকে ঝাঁকে লাখে লাখে ডাকে ঐ
পাখী” -সুর, মতিয়ার
বাণী (১৯০২)
কবে অবশ এ হৃদয় জাগিবে
আশা
মিশ্র শ্রীরাগ ও পুরিয়া ধানেশ্রী, কাহারবা
কল্যাণী কাজী কৃত স্বরলিপিতে রাগ ও তালের
উল্লেখ না থাকায়, সেই স্বরলিপি থেকেই তা
আমাদের জানিয়েছেন সঙ্গীতজ্ঞ
দেবাশিষ রায়
শেষ দান (১৯২৭)
(কবে) চির-মধুর-মাধুরী-মণ্ডিত-মুখ
মানস-দর্শন
মিশ্র ভৈরবী, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
কবে তৃষিত এ মরু ছাড়িয়া যাইব
কবে?
বেহাগ, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
কবে হবে তোমাতে আমাতে সন্ধি
বৈয়াকরণ–দম্পতীর বিরহ
(পত্র)
মূলতান, একতালা
বাণী (১৯০২)
কর্ত্তা আমার, এমন কি বয়েসটা
বিয়েপাগলা বুড়ো ও
তাহার বাঙ্গাল চাকর
বিভাস, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
কার কাছে শুনেছ, মা গো
কৈলাসের দুঃখবর্ণন
(রাণীর প্রত্যুত্তর)
বেহাগ, আড়াঠেকা
আনন্দময়ী (১৯১০)
কার কোলে ধরা লভে পরিণতি
আশ্রয়
গৌরী, একতালা
বাণী (১৯০২)
কাল, এখনো আমারি কোলে ছিল
একাদশীর প্রভাত
মিশ্র খাম্বাজ, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
কি মধু-কাকলি ওরে পাখি
বিরহ
পরজ ও বসন্তের ছোঁওয়া, দাদরা
কল্যাণী কাজী কৃত স্বরলিপিতে রাগ ও তালের
উল্লেখ না থাকায়, সেই স্বরলিপি থেকেই তা
আমাদের জানিয়েছেন সঙ্গীতজ্ঞ
দেবাশিষ রায়
শেষ দান (১৯২৭)
কুটিল কুপথ ধরিয়া দূরে সরিয়া
ল’য়ে চল
মিশ্র খাম্বাজ, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
কুলু কুলু কুলু নদী ব’য়ে যায় রে
কল্লোলগীতি
বাউলের সুর, কাহারবা
বাণী (১৯০২)
কেউ নয়ন মুদে দেখে আলো
মিথ্যামতভেদ
বেহাগ, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
কে’ড়ে লহ নয়নের আলো, পাপ
মিলনানন্দ
ভৈরবী, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
কে দেখবি ছুটে আয়
গৌরীর নগর-প্রবেশ
বসন্ত, জলদ একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
কেন বঞ্চিত হব চরণে
বিশ্বাস
মিশ্র খাম্বাজ, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
কে পূরে দিলে রে
গ্রহ-রহস্য
মিশ্র ভৈরবী, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
কে রে হৃদয়ে জাগে, শান্ত শীতল
দর্শন
মিশ্র খাম্বাজ, আড় কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
কোন্ অজানা দেশে আছ কোন্
মনোবেদনা
জংলা, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
কোন্ শুভগ্রহালোকে, কি মঙ্গল-যোগে
সফল-মুহুর্ত্ত
বিভাষ, একতালা
বাণী (১৯০২)
কোন্ সুন্দর নব প্রভাতে
অভ্যর্থনা
মিশ্র খাম্বাজ, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
কোলের ছেলে, ধুলো ঝেড়ে, তুলে নে
খেলা-ভঙ্গ
ভৈরবী, ঝাঁপতাল
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
গা তোল, গা তোল, গিরিরানি!
গৌরীর আগমনসংবাদ
মধুকানের সুর, ঠেস্ কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
চল ফিরে চল, তারে পাওয়া যাবে না
আশাহত
বেহাগ, একতালা
শেষ দান (১৯২৭)
চাইরদিকথনে, পাগলা, তরে ঘিব়্যা
বাঙ্গালের বৈরাগ্য
মিশ্র গৌরী, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
চাঁদে চাঁদে বদলে যাবে, সে রাজার
চির-শৃঙ্খলা
বাউলের সুর, আড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
চাহিয়া দেখ, এনেছি আজ, জড়োয়া
বিনা মেঘে বজ্রপাত
মনোহরসাই, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
চির-অকরুণ, তরুণ অরুণ
দশমীর প্রভাত
কীর্তন ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
চির-নিরানন্দ গেহে কি আনন্দ
সংস্কৃতভাষার পুনরুদ্ধার
বাগীশ্বরী, আড়াঠেকা
অভয়া (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
জগত-কুশল-রূপ রজত-সচল-স্তূপ
যাত্রা
কীর্তন ভাঙ্গা সুর, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
জয় জয় জয় জনমভূমি, জননি
জন্মভূমি
মিশ্র পরোজ, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
জয় নিখিল-সৃজনলয়কারী, নিরাময়
জয় দেব
নট বেহাগ, ঝাঁপতাল
বাণী (১৯০২)
জয়, বিশ্ব-ধারিকে! তাপ-বারিকে
মাতৃ-স্তোত্র
রাজবিজয়, তেওরা
আনন্দময়ী (১৯১০)
জাগাও পথিকে, ও সে ঘুমে অচেতন
জাগাও
কেদারা, মধ্যমান
অভয়া (১৯১০)
জাগো, জাগো, ঘুমায়ো না আর
সুপ্রভাত
গৌরী, একতালা
শেষ দান (১৯২৭)
জেনে রাখ, ভায়া, নারী এল ভবে
নব্যনারী
বেহাগ, একতালা
অভয়া (১৯১০)
জ্ঞান-মুকূট পরি’, ন্যায়-দণ্ড করে ধরি’
বিচার
ভৈরবী, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
জ্ঞান শ্রেষ্ঠ, জ্ঞান সেবা, জ্ঞান পুরুষকার
জ্ঞান
“কুঞ্জে কুঞ্জে পুঞ্জে পুঞ্জে” – সুর
অভয়া (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ডাক্ দেখি তোর বৈজ্ঞানিকে
নিরুত্তর
তোর নাম রেখেছি হরিবোলা - সুর
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
তখন ব্যাখ্যা করলে নারদ কত
কৈলাসের দুঃখবর্ণন
(রাণী অনুশোচনা)
“গিরি, গৌরী আমার এসেছিল” - সুর
আনন্দময়ী (১৯১০)
তপ্ত মলিন চিত বহিয়া এনেছি, তব
ডুবাও
মিশ্র ঝিঁঝিট, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
তব করুণা-অমিয় করি’ পান
পরিবেদনা
নিপচ কপট তুহুঁ শ্যাম - সুর
বাণী (১৯০২)
তব, করুণামৃত পারাবারে কেন ডুবালে
ক্ষমা
ঝিঁঝিট, যৎ
কল্যাণী (১৯০৫)
তব, চরণ-নিম্নে, উত্সবময়ী শ্যাম-ধরণী
শক্তি-সঞ্চার
ভৈরবী, জলদ একতালা
বাণী (১৯০২)
তব, বিপুল-প্রেমাচল-চূড়ে
প্রেমাচল
পরোজ, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
তব মূল ধনে করি ব্যবসায়
ব্যার্থ ব্যবসায়
ঝিঁঝিট, একতারা
অভয়া (১৯১০)
তব, শান্তি-অরুণ-শান্ত-করুণ
ঊষা-বিকাশ
বারোয়াঁ, একতালা
বাণী (১৯০২)
তবে কেন শোক
কোন বন্ধুর অকালমৃত্যু
উপলক্ষে
বেহাগ, আড়াঠেকা
অভয়া (১৯১০)
তাই ভালো, মোদের
তাই ভালো
জংলা, কাহারোয়া
বাণী (১৯০২)
তার, মঙ্গল আরতি বেজে উঠে শাঁক
হৃদয়-কুসুম
বাউলের স্বর, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
তারা নাম কোরতে কোরতে জিব্বাডা
বাঙ্গালের
শ্যামা-সঙ্গীত
মিশ্র বিভাস, আড় কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
তা’রা মোরে রেখেছিল ভুলাইয়ে
এসেছি ফিরিয়া
সিন্ধু খাম্বাজ, আড় কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
তারে দেখবি যদি নয়ন ভ’রে
অন্তর্দৃষ্টি
ভৈরবী, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
তারে ধরবি কেমন ক’রে
ধরবি কেমন ক’রে
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
তারে যে “প্রভু” বলিস্, “দাস” হলি
মুখের ডাক
বাউলের সুর, তাল কাহারবা
অভয়া (১৯১০)
তিমিরনাশিনী, মা আমার
বাণী-বন্দনা
“নিপট কপট তু হু শ্যাম” – সুর
অভয়া (১৯১০)
তুই কি খুঁজে দে’খেছিস তাকে?
অকৃতজ্ঞ
বাউলের সুর, গড় খেমটা
অভয়া (১৯১০)
তুই তো মা আমারি মেয়ে
নবমী-নিশীথ
পিলু, যৎ
আনন্দময়ী (১৯১০)
তুই লোকটা তো ভারি মস্ত
বৃথা দর্প
বাউলের সুর, আড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
তুমি, অন্তহীন, বিরাট, এ নিখিল
তুমি ও আমি
নটনারায়ণ, তেওরা
কল্যাণী (১৯০৫)
তুমি, অরূপ সরূপ, সগুণ নির্গুণ
বিশ্বাস
বেহাগ, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
তুমি আমার অন্তস্তলের খবর জান
তোমার দৃষ্টি
বাউলের সুর, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
তুমি, ‘আশুতোষ’ নাম যদি রাখ
শঙ্করের প্রতি মেনকা
রামকেলী, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
তুমি নির্মল কর মঙ্গল-করে
নির্ভর
ভৈরবী জলদ, একতালা
বাণী (১৯০২)
তুমি মোর কামনা, তুমি আরাধনা
নবমীর সন্ধ্যা
ঝিঁঝিট, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
তুমি সত্য কি যাবে চলিয়া
বিদায় অভিনন্দন
“কেন বঞ্চিত হব চরণে” – সুর
অভয়া (১৯১০)
তুমি, সুন্দর, তাই তোমারি বিশ্ব
তুমি মূল
মনোহরসাই ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
তোমাতে যখন, মজে আমার মন
তামাক
ভৈরবী, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
তোমার, নয়নের আড়াল হ’তে
বৃথা
পূরবী, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
তোমারি চরণে করি দুঃখ নিবেদন
অনাদৃত
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
তোমারি দেওয়া প্রাণে, তোমারি
তোমারি
আলেয়া মিশ্র, তেওরা
বাণী (১৯০২)
তোমারি ভবনে আমারি বাস
মনের কথা
মিশ্র পূরবী, একতালা
অভয়া (১৯১০)
তোর বদলে গেল দেহের আকার
অরণ্যে রোদন
বাউলের সুর
অভয়া (১৯১০)
তোরা ঘরের পানে তাকা
সমাজ
বাউলের সুর, গড় খেমটা
অভয়া (১৯১০)
তোরা, যা কিছু একটা হ’
উঠে প’ড়ে লাগ
মিশ্র গৌরী, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
       
    এই পাতার উপরে . . .
থাকিতে মা, মহাষ্টমী, শ্রীচরণ পূজিবারে
নাগরিকগণের মহাষ্টমী
পূজার উদ্যোগ
ভৈরবী, ঝাঁপতাল
আনন্দময়ী (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
দীন নির্ঝর ক্ষীণ জলধারা
নবীন উদ্যম
পূরবী, একতালা
অভয়া (১৯১০)
দুটো একটা নয়রে, ও ভাই
রিপু
“ভেবে মরি কি সম্বন্ধ তোমার সনে” সুর
অভয়া (১৯১০)
দুত্তোর, বড় দেক্ সেক্ লাগে
দুত্তোর, বড় দেক্ সেক্
লাগে
আলেয়া, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
দেখ, আমরা জজের Pleader
উকিল
সুর–“আমরা বিলেত ফেরতা
ক’ভাই”
--- D.L. Roy
কল্যাণী (১৯০৫)
দেখ, আমরা দেওয়ানী হুজুর
দেওয়ানী হাকিম
সুর–“আমরা বিলেত ফেরতা
ক’ভাই”
--- D.L. Roy
কল্যাণী (১৯০৫)
দেখ, আমরা হচ্ছি পাশকরা ডাক্তার
ডাক্তার
মিশ্র ইমনকল্যাণ, একতালা
অভয়া (১৯১০)
দেখিয়া পিয়াস না মিটিতে, উমা
নবমীর সন্ধ্যা
বেহাগ, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
দেখে শুনে আনলি রে কড়ি
অকৃতকার্য্য
মিশ্র খাম্বাজ, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ধন্য মানি মেনকাকে
গিরি-মহিষী মেনকা
মধুকানের সুর, ঠেস্ কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
ধ’রে তোল, কোথা আছ কে আমার
আশা
মিশ্র ইমন, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
ধীর সমীরে, চঞ্চল নীরে
কি সুন্দর
মিশ্র ভূপালী, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
ধীরে ধীরে বহিছে, আজি রে মলয়া
নিশীথে
কাফি সিন্ধু, সুরফাঁক
কল্যাণী (১৯০৫)
ধীরে ধীরে মোরে, টেনে লহ
বন্দী
সিন্ধু খাম্বাজ, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
ধুয়ে মু’ছে প্রাণটা যে দিন ক’রে তুলি
ভজন বাধা
মিশ্র লগ্নী, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
নবমীনিশায় নগর নীরব
নবমী-নিশীথ
খাম্বাজ, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
নমো নমো নমো জননি বঙ্গ
বঙ্গমাতা
সুরট মল্লার, একতালা
বাণী (১৯০২)
নয়ন-মনোহারিকে! গহন-বনচারিকে
অভিসারিকা
তিলক কামোদ, ঝাঁপতাল
শেষ দান (১৯২৭)
নয়নের বারি নয়নে রেখেছি
অসময়ে
মিশ্র ঝিঁঝিট, একতালা
বাণী (১৯০২)
নাথ, ধর হাত, চল সাথ, চিরসাথি
আশ্রয় ভিক্ষা
কীর্ত্তনের সুর, ঝাঁপতাল
বাণী (১৯০২)
নিরুপায়, সব যে যায়, আর কে
নিরুপায়
ললিত-বিভাস, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
নিশীথে গোবত্স যখন বাঁধা থাকে
ব্যাকুলতা
বেহাগ, আড়া
অভয়া (১৯১০)
নিষ্প্রভ কেন চন্দ্র তপন
কোন প্রথিতনামা
সাহিত্যসেবীর
পরলোকগমন উপলক্ষে
ঝিঝিট, একতালা
অভয়া (১৯১০)
নীরব অবনী, রানীর উমা কোলে
নবমী-নিশার শেষ যাম
বেহাগ, আড়াঠেকা
আনন্দময়ী (১৯১০)
নীল-মধুরিমা-ভরা বিমান
আকাশ সঙ্গীত
মিশ্র ইমন, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
নীল সিন্ধু ওই গর্জ্জে গভীর
সিন্ধু-সঙ্গীত
মিশ্র গৌরী, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
পরম-প্রেম-সুন্দর
পরম দৈবত
সুরট মল্লার, সুরফাঁক
বাণী (১৯০২)
পরশ লালসে, অবশ আলসে
মানিনী
বেহাগ, একতালা
বাণী (১৯০২)
পাতকী বলিয়ে কি গো পায়ে ঠেলা
পাতকী
মিশ্র বেহাগ, যৎ
কল্যাণী (১৯০৫)
পাপ-নদী-কূলে, পাপ-তরুমূলে
ভেসে যাই
মনোহরসাই, জলদ একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
পাপ রসনারে, হরি বল
হরি বল
রাগিণী কাফি সিন্ধু, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
পার হ’লি পঞ্চাশের কোঠা
আর কেন
ঝিঁঝিট, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
পীযূষ-সিঞ্চিত-সমীর-চঞ্চল
বাণী
সোহিনী মিশ্র, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
পূর্ণ-জ্যোতিঃ তুমি ঘোষে দিনপতি
স্বপ্রকাশ
ইমন, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
প্রভাতে যাহারে হৃদয় মাঝারে
বিদায় সঙ্গীত
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
প্রভু, নিলাজ-হৃদয়ে, কর কঠিন
চিকিত্সা
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
প্রাণের পথ ব’য়ে গিয়েছে সে গো
পদাঙ্ক
মিশ্র মল্লার, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
প্রিয়ে, হ’য়ে আছি বিরহে হসন্ত
বৈয়াকরণ–দম্পতীর বিরহ
(উত্তর)
কালেংড়া, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
প্রেমে জল হয়ে যাও গ’লে
শুদ্ধ প্রেম
বাউলের সুর, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
প্লাবিত গিরি-রাজ নগর
নগর-বর্ণন
কীর্তন ভাঙ্গা সুর, জলদ একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ফুটিতে পারিত গো, ফুটিল না সে
ছিন্ন মুকুল
লাউনি, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ব’য়ে যাক্ হরি, প্রেমেরি বন্যা
প্রেম-ভিক্ষা
কীর্ত্তনের সুর, জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
বাজার হুদ্দা কিন্যা আইন্যা, ঢাইল্যা
বুড়ো বাঙ্গাল
মিশ্র সিন্ধু, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
বাপা জীবন! তোমার মঙ্গলাদি না
পিতার পত্র
মিশ্র বিভাস, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
বিবেকবিমলজ্যোতিঃ
এস
টোরী, একতালা
বাণী (১৯০২)
বিভল প্রাণ মন, রূপ নেহারি’
মিলনানন্দ
আশা, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
বিশ্ব-বিপদ-ভঞ্জন, মনোরঞ্জন
আমার দেবতা
আলোয়া, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
বুঝি পোহাল না পাতক রজনী
পাপ-রাত্রি
টোড়ি ভৈরবী, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
বুয়ারে ইংরেজে, যুদ্ধ বেধে গেছে
বুয়ার যুদ্ধ
মিশ্র ইমন, তেওরা
কল্যাণী (১৯০৫)
বেলা যে ফুরায়ে যায়, খেলা কি
অবোধ
“তুমি গতি তুমি সার” - সুর
অভয়া (১৯১০)
(বেহাই) কুটুম্বিতের স্থলে, বউ
বেহায়া বেহাই
মূলতান, একতালা
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
ভাব্ দেখি মন, কেমন ওস্তাদ সে
অবাক কাণ্ড
বাউলের সুর, তাল কাহারবা
অভয়া (১৯১০)
ভাবিস কি সে তোরি মতন পাতলা
সে
বাউলের সুর
অভয়া (১৯১০)
ভারতকাব্যনিকুঞ্জে
উদ্বোধন
ভৈরবী, কাওয়ালী
বাণী কাব্যগ্রন্থের
উদ্বোধনী গীত
ভারি সুনাম ক’রেছে নিধিরাম
খিচুড়ী
খাম্বাজ, কাওয়ালী,
“মাতঃ শৈলসুতা” - সুর
কল্যাণী (১৯০৫)
ভাসা রে জীবন-তরণী ভবের সাগরে
পরপার
বাউলের সুর, কাহারোয়া
কল্যাণী (১৯০৫)
ভীতি-সঙ্কুল এ ভবে, সদা তব
অভিলাষ
ইমন, কাওয়ালী, “তোমারি রাগিণী জীবন-
কুঞ্জে” - সুর
কল্যাণী (১৯০৫)
ভেদ বুদ্ধি ছাড় দুর্গা, হরি দুই তো নয়
দ্বন্দ্ব রাহিত্য
“বাঁশের দোলাতে উঠে” – সুর, বাউল,
গড় খেমটা
অভয়া (১৯১০)
ভেবেছ কি দিন বেশী আর আছে রে
কত বাকি
সুরট মল্লার, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
ভ্রান্ত, অন্ধ, অন্ধকারে
ভ্রান্ত
মিশ্র কানেড়া, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
       
    এই পাতার উপরে . . .
(মধু) মঙ্গল-গোধূলি-পরিণয়-উত্সব
পরিণয়াভিনন্দন
"ঐ ভৈরবে বাজিছে বিকট ভয়াবহ”-সুর
অভয়া (১৯১০)
মধুর সে মুখখানি কখনও কি
সেই মুখখানি
মিশ্র বেহাগ, ঝাঁপতাল
বাণী (১৯০২)
মন তুই ভুল ক’রেছিস্ মূলে
মূলে ভুল
বাউলের সুর, আড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
মা, আমি যেমন তোর মন্দ ছেলে
মা ও ছেলে
প্রসাদী সুর (দ্বিতীয়), জলদ একতালা
অভয়া (১৯১০)
(মা আর,) আমারে আদর ক’রো না
আর কেন?
টোড়ী, একতালা
কল্যাণী (১৯০৫)
মা কখন এলে, কখন গেলে
রুগ্নের দুর্গোত্সব
প্রসাদী - সুর
অভয়া (১৯১০)
মাগো, আমার সকলি ভ্রান্তি
মায়া
বসন্ত বাহার, একতালা
বাণী (১৯০২)
(মাগো) এ পাতকী ডুবে যদি যায়
মোহ
নিপট কপট তুঁহু শ্যাম - সুর
বাণী (১৯০২)
মা, তুমি ভাবছ মনে
শঙ্করের প্রত্যুত্তর
পিলু, গড়খেমটা
আনন্দময়ী (১৯১০)
মাণিকের চতুর্দোলে, যুগল-মাণিক
যুগল-রূপ
কীর্তনের সুর, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সেই, যে পুরো
জেনে রাখ
মিশ্র বিভাস, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
মায়ের দেওয়া মোটা কাপড়
সংকল্প
মূলতান, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
মুক্ত প্রাণের দৃপ্ত বাসনা
দম্ভ
ভৈরবী মিশ্র, জলদ একতালা
শেষ দান (১৯২৭)
(মোরে) এ উত্কট ব্যাধি দিয়ে
অন্তিমে
মিশ্র ভৈরবী, কাওয়ালী
শেষ দান (১৯২৭)
মোহ-রজনী ভোর হইল
জাগ জাগ
মিশ্র ভৈরব, দাদরা
কল্যাণী কাজী কৃত স্বরলিপিতে রাগ ও তালের
উল্লেখ না থাকায়, সেই স্বরলিপি থেকেই তা
আমাদের জানিয়েছেন সঙ্গীতজ্ঞ
দেবাশিষ রায়
শেষ দান (১৯২৭)
       
    এই পাতার উপরে . . .
যদি, কুমড়োর মত, চালে ধ’রে র’
ঔদারিক
মনোহরসাই, গড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
যদি কেঁদে কেঁদে এমন হয়, তারা
রানীর খেদ
সিন্ধু খাম্বাজ, মধ্যমান
আনন্দময়ী (১৯১০)
যদি পার হ’তে তোর মন থাকে
খেয়া
“সোণার কমল ভাসালে জলে” - সুর
অভয়া (১৯১০)
যদি প্রলোভন মাঝে ফেলে রাখ
সহায়তা
মিশ্র কানেড়া, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
যদি, মরমে লুকায়ে র’বে, হৃদয়ে
কেন?
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
যদি হেরিবে হৃদয়াকাশে প্রেম-শশধর
প্রেম ও প্রীতি
মিশ্র গৌরী, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
যবে, সৃজনবাসনা-কণা, লয়ে’
বিশ্ব-রচনা
মিশ্র ইমন, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
যমের বাড়ী নাই কোনও পাঁজী
এখনও
বাউলের সুর, আড় খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
যামিনী হইলো ভোর
নবমী-নিশার শেষ যাম
কীর্তনের সুর, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
যারে মন দিলে আর ফিরে আসে না
নিমজ্জন
সিন্ধু, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
যা’ হয়েছে, হচ্ছে যা’, আর যা’ হবে
পরিণাম
বাউলের সুর, খেমটা
বাণী (১৯০২)
যেখানে সে দয়াল আমার
দয়াল আমার
মিশ্র ঝিঁঝিট, জলদ একতালা
শেষ দান (১৯২৭)
যেদিন উপজিবে শ্বাসকষ্ট
শেষ দিন
বসন্ত মিশ্র, একতালা
বাণী (১৯০২)
যে দিন তোমারে হৃদয় ভরিয়া ডাকি
প্রেমারঞ্জন
ভৈরবী, একতালা
বাণী (১৯০২)
যে পথে, মরা ছেলে, যাচ্ছে নিয়ে
হবে, হ’লে কায়া বদল
“বাঁশের দোলাতে উঠে”–সুর,
বাউল, গড় খেমটা
অভয়া (১৯১০)
যেমনটি তুমি দিয়েছিলে মোরে
অপরাধী
মনোহরসাই, খেমটা
কল্যাণী (১৯০৫)
যেমন, তীব্র জ্যোতির আধার রবিরে
বহিরন্তর
কীর্ত্তনের ভাঙ্গা সুর, গড় খেমটা
বাণী (১৯০২)
যোগ কর প্রাণ মনে
যোগ
কালেংড়া, আড়খেমটা
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
রূপসী নগর-বাসিনী
ব্যর্থ প্রতীক্ষা
বাবু প্রমথনাথ রায় চৌধুরীর “রূপসী
পল্লী-বাসিনী” পাঠে লিখিত, সুর - ঐ
বাণী (১৯০২)
রে তাঁতী-ভাই, একটা কথা মন
তাঁতী-ভাই
রে গঙ্গামাই-প্রাতে দরশন দে-সুর,
কাহারোয়া
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
লক্ষরূপে লক্ষ পূজা
নাগরিকগণের মহাষ্টমী
পূজা
ভৈরবী, কাওয়ালী
আনন্দময়ী (১৯১০)
লক্ষ লক্ষ সৌর জগত
শৃষ্টির বিশালতা
ভজন – হ্রস্ব দীর্ঘ উচ্চারণভেদে গেয়
অভয়া (১৯১০)
লোকে বলিত তুমি আছ
ভ্রান্তি
মিশ্র বিভাস, ঝাঁপতাল
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
শমন-ভয়-হর, পরম-শরণ-ভবধব
পতিত
বসন্ত, ঝাঁপতাল
অভয়া (১৯১০)
শারদ-শশি-রুচির-বরণ, সজ্জন-চিত
প্রীতি-অভিনন্দন
বেহাগ, একতালা
অভয়া (১৯১০)
শরদাগমনে, নগরবাসিজনে
নগর-সংবাদ
মিশ্র বিভাস, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
শুনতে পাই, মা হরের ঘরে
কৈলাসের দুঃখবর্ণন
(রাণী উক্তি)
সাহানা, ঝাঁপতাল
আনন্দময়ী (১৯১০)
শুনাও তোমার অমৃতবাণী
প্রার্থনা
বেহাগ, তেওরা, “রবীন্দ্রনাথের দাঁড়াও
তোমার আঁখির আগে”-সুর
অভয়া (১৯১০)
শুনিবে কি আর?
সংস্কৃতভাষা
বেহাগ, আড়াঠেকা
অভয়া (১৯১০)
শ্যামল-শস্য-ভরা
ভারতভূমি
ভৈরবী, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
       
    এই পাতার উপরে . . .
সখা, তোমারে পাইলে আর
চির-তৃপ্তি
ভৈরবী, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
সখিরে! মরম পরশে তারি গান
পূর্ব্বরাগ
মিশ্র ভূপালী, কাওয়ালী
বাণী (১৯০২)
সন্ধ্যা-সমীরে, ধীরে ধীরে
মিলনোত্সব
মিশ্র কামোদ, দাদরা
কল্যাণী কাজী কৃত স্বরলিপিতে রাগ ও তালের
উল্লেখ না থাকায়, সেই স্বরলিপি থেকেই তা
আমাদের জানিয়েছেন সঙ্গীতজ্ঞ
দেবাশিষ রায়
শেষ দান (১৯২৭)
সবই যায় তোর সাথে ধুয়ে মুছে
রানীর খেদ
ঝিঁঝিট খাম্বাজ, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
সব রোগী উঠেছে, সব ব্যাধি টুটেছে
নগর-সংবাদ
সুরট মল্লার, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
সবে সাজাইল আঙ্গিনায়
যাত্রা
আলেয়া, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
সম্পদের কোলে বসাইয়ে, হরি
সুখ দুঃখ
ভায়রোঁ, একতালা
বাণী (১৯০২)
সাঁঝে, একি এ হরষ কোলাহল
উত্সাহ
“নিপট কপট তু হু শ্যাম” - সুর
অভয়া (১৯১০)
সাধুর চিতে তুমি আনন্দ-রূপে রাজ
ভুল
মিশ্র বিভাস, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
সুখের হাট কি ভেঙ্গে নিলে
বিদায় সঙ্গীত
প্রসাদী সুর
অভয়া (১৯১০)
সেই চন্দ্র সেই তপন সেই উজল তারা
অন্ধ
খাম্বাজ, দাদরা
কল্যাণী কাজী কৃত স্বরলিপিতে রাগ ও তালের
উল্লেখ না থাকায়, সেই স্বরলিপি থেকেই তা
আমাদের জানিয়েছেন সঙ্গীতজ্ঞ
দেবাশিষ রায়
শেষ দান (১৯২৭)
সেই, তমালের ডালে মাধবীলতারে
কার্তিক ও গণেশের আদর
(রাণীর উক্তি)
পিলু, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
সে, এক বটে, তার শক্তি বহু
একে পর্য্যবসান
মিশ্র খাম্বাজ, খেমটা
বাণী (১৯০২)
সে কি তোমার মত, আমার মত
সাধনার ধন
মিশ্র বিভাস, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
সেথা আমি কি গাহিব গান
সূচনা
গৌরী, একতালা
বাণী (১৯০২)
সেথা সর্বসত্ত্বা বিদ্যমান
কৈলাসের দুঃখবর্ণন
(গৌরীর প্রত্যুত্তর)
মিশ্র বিভাস, একতালা
“গিরি, গৌরী আমার এসেছিল” – সুর
আনন্দময়ী (১৯১০)
(সে যে) পরম-প্রেম-সুন্দর
পরম দৈবত
সুরট মল্লার, সুরফাঁক
বাণী (১৯০২)
স্তূপীকৃত, গগন-রহিত ধূলি
শৃষ্টির সূক্ষ্মতা
ভজন – হ্রস্ব দীর্ঘ উচ্চারণভেদে গেয়
অভয়া (১৯১০)
স্থান দিও করুণায় তব চরণ-তলে
শরণাগত
মিশ্র ইমন, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
স্নেহ বিহ্বল, করুণা-ছলছল
মা
মিশ্র ইমন, তেওরা
বাণী (১৯০২)
স্বপনে তাহারে কুড়ায়ে পেয়েছি
স্বপ্ন-পুলক
মিশ্র কানেড়া, একতালা
বাণী (১৯০২)
স্বপ্নে পেতাম দেখা, হা কপাল
লেখা
রানীর স্বপ্ন-কথা
মিশ্র বিভাস, একতালা
আনন্দময়ী (১৯১০)
স্বস্তি! স্বাগত! সুধি, অভ্যাগত
বিদ্বন্মণ্ডলীর অভ্যর্থনা
মিশ্র রামকেলি, কাওয়ালী
অভয়া (১৯১০)
স্বামী --- চাহিয়া দেখ, এনেছি আজ
বিনা মেঘে বজ্রপাত
মনোহরসাই, ঝাঁপতাল
কল্যাণী (১৯০৫)
       
    এই পাতার উপরে . . .
হয় নি কি ধারণা, বুঝিতে কি পার না
জাতীয় ঊন্নতি
বসন্ত বাহার, জলদ একতালা
বাণী (১৯০২)
হরি, প্রেম-গগনে চির-রাকা
পূর্ণিমা
পূরবী মিশ্র, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
হরি বল্ রে মন আমার
মৌতাত
মিশ্র খাম্বাজ, কাওয়ালী
কল্যাণী (১৯০৫)
       
       



মিলনসাগর
কবি রজনীকান্ত সেন-এর গানের সূচি
যে কোন কবিতার উপর ক্লিক করলেই সেই কবিতাটি আপনার সামনে চলে আসবে।