কমরেড গ্রিমাউকে কবি তুষার চন্দ্র স্বপন দাসাধিকারী সম্পাদিত সত্তরের শহীদ লেখক শিল্পী , ১৯৯৮ থেকে নেওয়া
কমরেড গ্রিমাউ তুমি সুখে নিদ্রা যাও ফাঁসির মঞ্চে তোমার বিপ্লবী বার্তা পঁচিশটা বছর ধরে আমি আছি সাম্যবাদী দলে মৃত্যুর মুহূর্তেও আমি আছি ঠিক তাই |” লেখা থাক জ্বলন্ত অক্ষরে সহস্র হৃদয়ে | জেলে বসে আমি এক সাম্যবাদী কবি তোমার প্রতিজ্ঞা নিই বজ্রের লেখনীতে | “কমরেড গ্রিমাউ তুমি সুখে নিদ্রা যাও |”
এশিয়ার কোন এক মুক্তি যোদ্ধাকে কবি তুষার চন্দ্র স্বপন দাসাধিকারী সম্পাদিত সত্তরের শহীদ লেখক শিল্পী , ১৯৯৮ থেকে নেওয়া
তোমার হাত ধরে আমি আর আমরা হেঁটে যাবো দূর কোন ভলগা আর গঙ্গার স্রোতে |
মৃত্যুর পরোয়ানাকে উপেক্ষা করে আমার জীবন মুক্তির দীক্ষা নিয়ে | আমার হাত ধরে আমি আর আমরা হেঁটে যাবো এক সুন্দর লক্ষ্যে | বহু আগে তোমার আমার পরিচয় জেলখানার গরাদের ফাঁকে একখানা কেতাবের পাতে ক্ষীণ অস্পষ্ট আলোয় | তবু আশা একদিন চরম মুহূর্তে নীল আকাশের নীচে আর সবুজ পৃথিবীতে তোমার হাত ধরে আমি আর আমরা হেঁটে যাবো দূর কোন ভলগা আর গঙ্গার স্রোতে |
দুরন্ত ভিয়েতনামে উঠেছে নবারুণ কবি তুষার চন্দ্র কুলটির নিম্নমধ্যবিত্তদের পাড়া শিয়ালডাঙ্গা থেকে প্রকাশিত হাতেলেখা ত্রৈমাসিক পত্রিকা “নবারুণ”-এর জন্য আশির্বাণী লেখা কবিতা। অচিন্ত্য বিশ্বাসের লেখা “নবারুণের স্বপ্ন : তুষারদার অনুষঙ্গে”, স্বপন দাসাধিকারী সম্পাদিত সত্তরের শহীদ লেখক শিল্পী , ১৯৯৮ থেকে নেওয়া।
দুরন্ত ভিয়েতনামে উঠেছে নবারুণ এখানেও উঠবে আজকালে। ভাবছি সেই কথা প্রতি দিন ক্ষণ আমার মনের অন্তরালে॥ তেলেঙ্গানা তরাইয়ের রক্তস্নাত ভূমে জ্বলেছে চলেছে যে মুক্তির সংগ্রাম, লিখে দিও বন্ধু সব দৃপ্ত নবারুণ তার নাম॥
ভারতের গ্রামে গ্রামে মুক্তির সংগ্রামে কবি তুষার চন্দ্র ( গানটির রচয়িতা সম্বন্ধে আমরা নিশ্চিত নই ) অচিন্ত্য বিশ্বাসের লেখা “নবারুণের স্বপ্ন : তুষারদার অনুষঙ্গে”, স্বপন দাসাধিকারী সম্পাদিত সত্তরের শহীদ লেখক শিল্পী , ১৯৯৮ থেকে নেওয়া।