কবি হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা -                                     পাতার উপরে . . .   
তাঁর জিতেন্দ্রলাল বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত, “বীরভূমি” পত্রিকায় প্রথম তাঁর কবিতা ও প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।
এছাড়া “বীরভূম বার্তা”, “বৈকালী”, “মালঞ্চ”, “সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা”, “আনন্দবাজার পত্রিকা”, “যুগান্তর”
প্রভৃতি পত্র-পত্রিকায় তাঁর প্রবন্ধ ও কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর কাব্যগ্রন্থ “কমণ্ডুলু”। আমরা এই গ্রন্থটি
যোগাড় করে উঠতে পারিনি। কিন্তু বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত কবিতা একত্র করে এখানে
প্রকাশিত করে ধন্য হয়েছি।

১৯১৯ সালে হেতমপুর রাজকলেজে, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কবিকে সাহিত্যরত্ন উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯৭১
সালে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ডক্টরেট উপাধিতে সম্মানিত করেন।

আপামর বাঙালীর কাছে “বৈষ্ণব পদাবলী” পৌঁছে দেবার কাজে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। তাই আমরা তাঁর
নাম, মিলনসাগরের বৈষ্ণব পদাবলীর কবিদের সূচীতেও রাখা সমীচীন মনে করেছি।

আমরা
মিলনসাগরে  কবি হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সাহিত্যরত্নের কবিতা আগামী প্রজন্মের  কাছে পৌঁছে দিতে
পারলে এই প্রচেষ্টার সার্থকতা।
এই পাতা, কবির প্রতি মিলনসাগরের শ্রদ্ধার্ঘ্য।


কবি হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের মূল পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন


আমাদের ই-মেল -
srimilansengupta@yahoo.co.in     


এই পাতা প্রথম প্রকাশ - ৩০.১২.২০১৭  
প্রকৃত বন্ধু কবিতার সংযোজন - ২৭.৫.২০২০।


...
রেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের রচনাসম্ভার      
রেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা   
বৈষ্ণব পদাবলী নিয়ে মিলনসাগরের ভূমিকা     
বৈষ্ণব পদাবলীর "রাগ"      
কৃতজ্ঞতা স্বীকার ও উত্স গ্রন্থাবলী     
মিলনসাগরে কেন বৈষ্ণব পদাবলী ?       
তিনি স্কুল-কলেজে উচ্চশিক্ষার সুযোগ না পেলেও নিজের চেষ্টায় পড়াশোনা করেন এবং বৈষ্ণব সাহিত্যে
অগাধ পাণ্ডিত্য লাভ করেন। তাঁর নিজের চেষ্টায় তিনি সংস্কৃত ভাষা আয়ত্ত করেন। তিনি ইতিহাস,  
পুরাকীর্তি, স্থাপত্য, নৃতত্ত্ব, অতীত শিল্পকলা ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেন।

কলকাতার ইন্টালি (এন্টালি) থকে প্রকাশিত “গৃহস্থ” পত্রিকায় বীরভূম জেলার হেতমপুরের মহারাজকুমার
মহিমারঞ্জন চক্রবর্তীর লেখা “সুপুর” প্রবন্ধ নিয়ে তর্ক-বিতর্কে কবির লেখা প্রবন্ধ পড়ে রাজকুমার তাঁকে  
হেতমপুরে নিয়ে যান। সেখানে হরেকৃষ্ণর সহ-সম্পাদনায় প্রতিষ্ঠিত হয় “বীরভূম অনুসন্ধান সমিতি”। বীরভূম
জেলায় পায় হেঁটে হেঁটে বহু তথ্য সংগ্রহ করে তিনি তিন খণ্ডে বীরভূম বিবরণ রচনা করেন।
*
*

এই পাতার উপরে . . .
*

এই পাতার উপরে . . .
*

এই পাতার উপরে . . .
*

এই পাতার উপরে . . .
*
কবি হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের রচনাসম্ভার -                              পাতার উপরে . . .   
রচনা সম্ভারে রয়েছে “কবি জয়দেব ও শ্রীশ্রীগীতগোবিন্দ”, “পদাবলী পরিচয়”, “গৌড়ীয় বৈষ্ণব সাধনা”, “গৌড়-
বঙ্গ সংস্কৃতি”, “বাংলার কীর্তন ও কীর্তনীয়া” (১৯৭১) প্রভৃতি। তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে  
“কৃত্তিবাসের রামায়ণ”, “শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত”, “শ্রীচৈতন্য ভাগবত” এবং তাঁর সমকালের সর্ববৃহৎ পদাবলী
সংকলন “বৈষ্ণব পদাবলী” (১৯৪৬)। তাঁর আত্মীয় ও সুহৃদ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের সহযোগে তিনি
“চণ্ডীদাস পদাবলী” সম্পাদনা করেন। তিনি ১৯৪৬ সালে সুকুমার সেন ও প্রফুল্ল পালের সহযোগে সম্পাদনা
করেন, রামগোপাল দাস (গোপাল দাস) দ্বারা ১৬৪৩-১৬৭৬ সময়কালে, সংকলিত ও বিরচিত "শ্রীশ্রীরাধাকৃষ্ণ-
রসকল্পবল্লী” এবং পীতাম্বর দাস বিরচিত "অষ্টরস-ব্যাখ্যা ও রসমঞ্জরী”।
কবি হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সাহিত্যরত্ন -
বাংলা বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের, সর্ববৃহৎ বৈষ্ণব
পদাবলী সংকলনের সম্পাদক। তিনি জন্মগ্রহণ করেন
বীরভূম জেলার কুড়মিঠা গ্রামে। পিতা বনওয়ারীলাল
মুখোপাধ্যায় ছিলেন খ্যাতনামা বৈষ্ণব সাহিত্যতত্ত্ববিদ।
শৈশবে পিতা-মাতার অকাল প্রয়াণে, কবিকে তাঁর
মাসিমা সারদাসুন্দরী দেবী মানুষ করে তোলেন।