কবি নরহরি চক্রবর্তীর বৈষ্ণব পদাবলী |
আজু কি আনন্দ ব্রজ ভরিয়া ভণিতা নরহরিয়া কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, পঞ্চম তরঙ্গ, ২৮৬-পৃষ্ঠা। এই পদটি "নরহরিয়া" ভণিতার পাতাতেও রাখা হয়েছে। ॥ গীতে যথা॥ আজু কি আনন্দ ব্রজ ভরিয়া। নব বাস ভূষাপরি, ধায়ত গোপনারী, রহিতে নারয়ে ধৃতি ধরিয়া॥ ধ্রু॥ কিবা অপরূপ সাজে, প্রবেশে ভবন মাঝে, গোপগণ কান্ধে ভার করিয়া। বৃষভানু নৃপমণি, আপনা মানয়ে ধনি, বালিকা বদনবিধু হেরিয়া॥ সুভানু সুচন্দ্রভানু, ধরিতে নারয়ে তনু, নাচে সব গোপ তায় ঘেরিয়া। বাজে বাদ্য নানা ভাতি, গীত গায় প্রেমে মাতি, বসন উড়ায় ফিরি ফিরিয়া॥ ঘৃত দধি দুগ্ধ সেহ, হরিদা সলিল কেহ, ঢালে কারু মাথে ছল করিয়া। মুখরার সাধ কত, করয়ে মঙ্গল কত, কৌতুক দেখয়ে নরহরিয়া॥ এই পদটি ১৯১৬ সালে প্রকাশিত, হরিলাল চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত বৈষ্ণব পদাবলী সংকলন “শ্রীশ্রীপদরত্ন- মালা”, ৫১-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। ॥ কল্যাণী॥ আজ কি আনন্দ ব্রজ ভরিয়া রে। বনবাস ভূষা পরি, ধাওত গোপনারী রহিতে না রহে ধৃতি ধরিয়ারে॥ ধ্রু॥ কিবা অপরূপ সাজে, প্রবেশে ভবন মাঝে, গোপগণ কাঁধে ভার করিয়া রে। বৃষ্ভানু নৃপমণি, আপনারে মানে ধনি, বালিকা বদন বিধু হেরিয়া রে॥ শুভানু সুচন্দ্রভানু, ধরিতে নারয় তনু, নাচে তায় গোপসব ঘেরিয়া রে। বাজে বাদ্য নানা ভাঁতি, গীত গায় প্রেমে মাতি, বসন উড়ায় ফিরি ফিরিয়া রে॥ ঘৃত দধি দুগ্ধ সহ, হরিদ্রা-সলিল কেহ, ঢালে কারু মাথে ছল করিয়া রে। মুখরার সাথ কত, করয়ে মঙ্গল যত, কৌতুকে দেখয়ে নরহরিয়া রে॥ এই পদটি, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত “পদামৃত লহরী”, ২১-পৃষ্ঠায় এই রূপে দেওয়া রয়েছে। ॥ রাগিণী কল্যাণ - তাল একতালী॥ আজু কি আনন্দ ব্রজ ভরিয়া। নব বাসভূষা পরি, ধায়ত গোপনারী, রহিতে না পারে ধৃতি ধরিয়া॥ কিবা অপরূপ সাজে, প্রবেশে ভবন মাঝে, গোপগণ কান্ধে ভার করিয়া। বৃষভানু নৃপমণি,আপনা মানয়ে ধনী, বালিকা বদন বিধু হেরিয়া॥ সুভানু সুচন্দ ভানু, ধরিতে নারয়ে তনু, নাচে সব গোপ তায় ঘেরিয়া। বাজে বাদ্য নানা ভাতি, গীত গায় প্রেমে মাতি, বসন উড়ায় ফিরি ফিরিয়া॥ ঘৃত দধি দুগ্ধ সহ, হরিদ্রা সলিল কেহ, ঢালে কারুমাথে ছল করিয়া। মুখরার সাধ কত, করয়ে মঙ্গল যত, কৌতুকে দেখে নরহরিয়া॥ এই পদটি, ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত, নবদ্বীপ চন্দ্র ব্রজবাসী ও খগেন্দ্রনাথ মিত্রের মহাজন পদালী সংকলন “শ্রীপদামৃতমাধুরী”, ৫৯-পৃষ্ঠায় এই রূপে দেওয়া রয়েছে। ॥ তুড়ী মিশ্র ভাটিয়ারী - ধামালী॥ আজ কি আনন্দ ব্রজ ভরিয়া। নব বাস ভূষা পরি, ধায়ত গোপ নারী রহিতে নারয়ে ধৃতি ধরিয়া॥ ধ্রু॥ কিবা অপরূপ সাজে, প্রবেশে ভবন মাঝে, গোপগণ কান্ধে ভার করিয়া। বৃষভানু নৃপমণি, আপনা মানয়ে ধনি, বালিকা বদন বিধু হেরিয়া॥ শুভানু সুচন্দ্র ভানু, ধরিতে নারয় তনু, নাচে সব গোপ তায় ঘেরিয়া। বাজে বাদ্য নানা জাতি, গীত গায় প্রেমে মাতি, বসন উড়ায় ফিরি ফিরিয়া॥ ঘৃত দধি দুগ্ধ সহ, হরিদ্রা সলিল কেহ, ঢালে কারু মাথে ছল করিয়া। মুখরার সাধ কত, করয়ে মঙ্গল যত, কৌতুকে দেখয়ে নরহরিয়া॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |
নদীয়ার শশী বিলসয়ে চারু ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৮১২-পৃষ্ঠা। ॥ পুনঃ যথা---রাগঃ॥ নদীয়ার শশী, বিলসয়ে চারু, ছোড় লাতে কিবা মধুর ছান্দে। কনক নবনি, জিতি তনু নব, ভঙ্গিমাতে কেবা ধৈরজ বাঁধে॥ বারে বারে বিষ্ণুপ্রিয়ার জননী, অনিমিখ আঁখে নিরখে ছলে। কত না আনন্দে, উথলয়ে হিয়া, না পরশে পদ ধরণী-॥১ আইহ, সুহই সহ, সুবেশে আইসে, মঙ্গল বিধানে নিপুণা অতি। ধান্য দূর্ব্বাদল, সুললিত মাথে, দেই আশীর্ব্বাদ অতুল রীতি॥ হাতে দীপ সপ্ত,-প্রদক্ষিণ করে, বরে উরথিয়া যাইতে ঘরে। নরহরি নাথে, চাহে পালটিনা, চলে পদ আধ স্নেহের ভরে॥ ১ - এই পংক্তিটি “কত না আনন্দে, উথলয়ে হিয়া, না পরশে পদ ধরণীতলে” হওয়া উচিত। মুদ্রণ প্রমাদ। এই পদটি, ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৭১-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ যথারাগ॥ নদীয়ার শশী বিলসয়ে চারু ছোড়লাতে কিবা মধুর ছাঁদে। কনক নবনী জিনি তনু নব ভঙ্গিমাতে কেবা ধৈরজ বাঁধে॥ বারে বারে বিষ্ণু- প্রিয়ার জননী অনিমিখ আঁখে নিরখে ছলে । কত না আনন্দে উথলয়ে হিয়া না পরশে পদ ধরণীতলে ॥ আইহ সহই সহ সুবেশে আইসে মঙ্গল বিধানে নিপুণা অতি । ধান্য দূর্ব্বাদল সুললিত মাথে দেই আশীর্ব্বাদ অতুল রীতি ॥ হাতে দীপ সপ্ত প্রদক্ষিণ করে বরে উরথিয়া যাইতে ঘরে । নরহরি নাথে চাহে পালটি না চলে পদ আধ স্নেহের ভরে ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |
গোরাচান্দের বিবাহ দেখিবারে ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৮০৯-পৃষ্ঠা। ॥ পুনঃ যথা---রাগঃ॥ গোরা,-চান্দের বিবাহ দেখিবারে। কত না মনের নাধে, সাজয়ে কুলের বধূ ধৈরজ ধরিতে কেউ নাদে ॥ ধ্রু ॥১ রসের আবেশে আঁখে, অঞ্জন রঞ্জয়ে কিবা, বঙ্কিম চাহনি বঙ্ক ভুরু। চিকণ চিকুর বেণী, পীঠেতে লোটায় কিবা, কনক নির্ম্মিত ঝাঁপা চারু॥ কপালে সিন্দুর বিন্দু, চন্দন শোভয়ে শোভয় কিবা, গন্ধরাজ চাঁপা দেই কাণে। মণি মুকুতার মালা, গলায় দোলয়ে, কিবা, ঝলমল করে আভরণে॥ পরিয়া পাটের শাড়ী, ছাড়িয়া ভবন কিবা, চলি যায় গজেন্দ্রগমনে। নরহরি নাথে নির-,খিয়া হিয়া উথলয়ে, কেউ কিছু কহে কারু কাণে॥ ১ - এই পংক্তিটি এরকম হবে - “কত না মনের সাধে, সাজয়ে কুলের বধূ ধৈরজ ধরিতে কেউ নারে”। মুদ্রণ প্রমাদ হতে পারে। এই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৭০-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ যথারাগ ॥ গোরাচাঁদের বিবাহ দেখিবারে । কত না মনের সাধে সাজয়ে কুলের বধূ ধৈরজ ধরিতে কেউ নারে ॥ ধ্রু ॥ রসের আবেশে আঁখে অঞ্জন রঞ্জয় কিবা বঙ্কিম চাহনি বঙ্ক ভুরু । চিকণ চিকুর বেণী পিঠেতে লোটায় কিবা কনকনির্ম্মিত ঝাঁপা চারু ॥ কপালে সিন্দুর বিন্দু চন্দন শোভয়ে কিবা ঝলমল করে আভরণে । মণি মুকুতার মালা গলায় দোলয়ে কিবা গন্ধরাজ চাঁপা দেই কাণে ॥ পরিয়া পাটের শাড়ী ছাড়িয়া ভবন কিবা চলি যায় গজেন্দ্র-গমনে । নরহরি নাথে নির- খিয়া হিয়া উথলয়ে কেউ কিছু কহে কারু কাণে ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |
গোরাচাঁদের বিবাহ দেখি বারে ভণিতা নরহরি কবি নরহরি চক্রবর্তী নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম) দ্বারা আনুমানিক ১৭২৫ সাল নাগাদ বিরচিত ও সংকলিত এবং ৪২৬ গৌরাব্দে (১৯১৩ খৃষ্টাব্দ), রামদেব মিশ্র দ্বারা প্রকাশিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থ, দ্বাদশ তরঙ্গ, ৭৯৩-পৃষ্ঠা। ॥ পুনর্ভূপালী॥ গোরাচাঁদের বিবাহ দেখি বারে। কত না মনের সাধে, ধায় নদীয়ার নববধূগণ ধৈরজ ধরিতে কেউ নারে॥ ধ্রু॥ নিরুপম বেশ বাস, ভূষণে ভূষিত তনু, ঝলমল করে সে ভঙ্গিমা শোহে ভালো। চলিতে বাজয়ে কটি,-কিঙ্কিণী নূপুর পদে, সুমধুর গমন করয়ে পথ আলো॥ সে রস-আবেশে, পরস্পর কত, কয় কিবা সুললিত, বেসর দোলয়ে নাসামূলে। ঘুঙটে আবৃত মঞ্জু, মুখে মৃদু মৃদু হাসি, হাসি ছটা ঘটায় কেবা বা নাহি ভুলে॥ অঞ্জনে রঞ্জিত মন, রঞ্জন খঞ্জন পাখী, যিনি মঞ্জু নয়ন চাহনি চারি ভিতে। নরহরি পরাণনাথেরে, নিরখিয়া হিয়া উথলয়ে, বল্লভ ভবন প্রবেশিতে॥ এই পদটি ১৯৩৪ সালে প্রকাশিত, জগবন্ধু ভদ্র সংকলিত ও মৃণালকান্তি ঘোষ সম্পাদিত, পদাবলী সংকলন “শ্রীগৌরপদ-তরঙ্গিণী” (১৯৩৪, প্রথম সংস্করণ ১৯০২), ৬০-পৃষ্ঠায় এইরূপে দেওয়া রয়েছে। নরহরি চক্রবর্তী বিরচিত “ভক্তিরত্নাকর” গ্রন্থের “নরহরি” ও “নরহরি দাস” ভণিতাযুক্ত পদের মধ্য থেকে নেওয়া বলে এই পদটি নরহরি চক্রবর্তীর পদ বলে বিবেচিত হয়েছে। ॥ ভূপালী ॥ গোরাচাঁদের বিবাহ দেখিবারে । কত না মনের সাধে ধায় নদীয়ার নববধূগণ ধৈরজ ধরিতে কেউ নারে ॥ ধ্রু ॥ নিরুপম বেশ বাস, ভূষণে ভূষিত তনু, ঝলমল করে সে ভঙ্গিমা শোহে ভালো । চলিতে বাজয়ে কটি কিঙ্কিণী নূপুর পদে, সুমধুর গমন করয় পথ আলো ॥ সে রস আবেশে পরস্পর কত কয় কিবা সুললিত বেশর দোলয়ে নাসামূলে । ঘুঙটে আবৃত মঞ্জমুখে মৃদু মৃদু হাসি হাসি ছটা, ঘটায় কেবা বা নাহি ভুলে ॥ অঞ্জনে রঞ্জিত মনরঞ্জন খঞ্জনপাখী জিনি, মঞ্জনয়ন চাহনি চারি ভিতে । নরহরি পরাণনাথেরে নিরখিয়া হিয়া উথলয়ে, বল্লভ ভবন প্রবেশিতে ॥ . ************************* === নরহরির বিভিন্ন সূচীতে যেতে . . . === নরহরি নামের কবিদের একত্রে সকল পদাবলীর সূচীতে . . . সকল নরহরি ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরি দাস ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . সকল নরহরিয়া ভণিতাযুক্ত পদের সূচীতে . . . বিভিন্ন পদ-সংকলনে প্রাপ্ত অনির্দিষ্ট নরহরির পদের সূচীতে . . . নরহরি সরকারের নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর নির্দিষ্ট ভাবে জ্ঞাত সকল পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর শ্রীশ্রীগীতচন্দ্রোদয় গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর ভক্তিরত্নাকর গ্রন্থের পদের সূচীতে . . . নরহরি চক্রবর্তীর বিভিন্ন সংকলনে প্রাপ্ত পদের সূচীতে . . . মিলনসাগর |