কবি দীনহীন দাস - এর একটি মাত্র
ব্রজবুলিতে লেখা পদ “মরি মরি না লো
নদিয়ার মাঝারে ও না রূপ”, রয়েছে
বৈষ্ণবদাস  সংকলিত শ্রীশ্রীপদকল্পতরুতে। সুতরাং তিনি নিশ্চিত
ভাবে বৈষ্ণবদাস পূর্ববর্তী কবি, এ কথা বলা যায়।

পদকর্তা দীনহীন দাসের পরিচয় ও জীবন সম্বন্ধে কোনও তথ্য আমাদের কাছে নেই। এই পদটি আমাদের
সংগ্রহে থাকা আর কোনও পদাবলী সংকলনে উদ্ধৃত পাই নি।
বৈষ্ণব পদাবলী সম্বন্ধে আবদুল করিমের উদ্ধৃতি -                                   পাতার উপরে . . .  
শিক্ষাবীদ, সাহিত্যিক, গবেষক ও প্রাচীন পুথির সংগ্রাহক,
শ্রী আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ, সুরেশচন্দ্র  
সমাজপতি সম্পাদিত “সাহিত্য” পত্রিকার পৌষ, ১৩২৫ সংখ্যায় (ডিসেম্বর ১৯১৮), তাঁর “সঙ্গীত শাস্ত্রের  
একখানি প্রাচীন গ্রন্থ” প্রবন্ধে লিখেছেন . . .
“. . .
বৈষ্ণব পদাবলীর মত সুন্দর জিনিস বঙ্গসাহিত্যে আর নাই। কাণের ভিতর দিয়া মরমে পশিয়া প্রাণ
আকুল করিয়া তুলিতে পারে, এমন সুধাস্রাবী ঝঙ্কার বৈষ্ণব পদাবলী ভিন্ন বাঙ্গালায় আর কিছুতে নাই
।”



আমরা
মিলনসাগরে  কবি দীনহীন দাসের বৈষ্ণব পদাবলী আগামী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পারলে এই  
প্রচেষ্টার সার্থকতা।   


কবি দীনহীন দাসের মূল পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন।   


আমাদের ই-মেল -
srimilansengupta@yahoo.co.in     


এই পাতার প্রথম প্রকাশ - ১৯.৯.২০১৯

...
কবি দীনহীন দাস সম্বন্ধে সতীশচন্দ্র রায়ের উদ্ধৃতি   
বৈষ্ণব পদাবলী সম্বন্ধে আবদুল করিমের উদ্ধৃতি    
বৈষ্ণব পদাবলী নিয়ে মিলনসাগরের ভূমিকা     
বৈষ্ণব পদাবলীর "রাগ"      
কৃতজ্ঞতা স্বীকার ও উত্স গ্রন্থাবলী     
মিলনসাগরে কেন বৈষ্ণব পদাবলী ?     
*
*

এই পাতার উপরে . . .
*

এই পাতার উপরে . . .
*

এই পাতার উপরে . . .
*

এই পাতার উপরে . . .
কবি দীনহীন দাস সম্বন্ধে সতীশচন্দ্র রায়ের উদ্ধৃতি -                               পাতার উপরে . . .   
সতীশচন্দ্র রায় তাঁর সম্পাদিত বৈষ্ণবদাস সংকলিত শ্রীশ্রীপদকল্পতরুর ৫ম খণ্ডের ভূমিকায় পদকর্তা দলপতি
সম্বন্ধে ১২৩-পৃষ্ঠায় লিখেছেন . . .

“’
দীনহীন দাস’ ভণিতার শুধু একটি মাত্র পদ (২২৮ সংখ্যক) পদকল্পতরু গ্রন্থে উদ্ধৃত হইয়াছে। ‘দীনহীন দাস’
পদ কর্ত্তার প্রকৃত নাম কিংবা কোন পদ-কর্ত্তার বৈষ্ণবোচিত দীনতা-সূচক আখ্যা, তাহা নিশ্চিত-ভাবে বলা
যায় না। বন্ধুবর শ্রীযুক্ত হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সাহিত্য-রত্ন মহাশয় এই ‘দীনহীন দাস’কে ‘দীন চণ্ডীদাস’ হইতে
অভিন্ন ব্যক্তি কলিয়া বিবেচনা করেন। এরূপ মনে করার কি যথেষ্ট কারণ আছে, আমরা জানি না। ‘দীনহীন
দাসে’র আলোচ্য পদটী শ্রীগৌরাঙ্গ বিষয়ক। উহার ছন্দেও একটি নুতনত্ব আছে। ইহা যদি দীন চণ্ডীদাসের
রচিত বলিয়া প্রমাণিত হয়, তাহা হইলে শ্রীগৌরাঙ্গের বর্ণন-কারী এই দীন চণ্ডীদাস যে, গৌরাঙ্গ প্রভুরও অন্যূন
এক শতকের পূর্ব্ববর্ত্তী কবি ‘বড়ু চণ্ডীদাস’ হইতে পারেন না, উহার আর একটী প্রমাণ মিলিবে
।”
এই পাতার কবিতার ভণিতা -
দলপতি
.