আমার বলিয়া মনে করি যাহা কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার শিশিরকুমার মিত্র সম্পাদিত “সচিত্র শিশির” পত্রিকার ১৩৩৩ সালের শারদিয়া সংখ্যার (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯২৬) মণীষা-মন্দিরে নামক বিগতজনদের স্মৃতিচারণ মূলক প্রবন্ধে, ১২৬০-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত।
আমার বলিয়া মনে করি যাহা, দেখি সে সবই তোমার। কি দিয়া তবে পূজিব হে আমি কি আছে বল আমার। তোমারি এ ধন, দেহ প্রাণমন, সঁপিনু শ্রীপদে করহে গ্রহণ। বারিধি হইতে বারিদ যেমন ঢালে তাহে বারিধার। অন্য কোন ধন, নাহি প্রয়োজন স্মৃতিপথে জেগে থেক 'অনুক্ষণ একমাত্র তুমি হদয়ের ধন, নিত্য সত্য নির্ব্বিকার ; তব আবির্ভাব থাকিলে স্মরণে, কি ভয় ভাবনা বিপদে মরণে রেখ দাসে স্থান দিও চরণে, এই ভিক্ষা বার বার,
ভয় করো না রে মন দেখে শমন আগমন কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭১-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( Reflection on approach of death ) @
॥ ললিত - আড়াঠেকা॥
ভয় করোনা রে মন, দেখে শমন আগমন, শত্রু, নয় সে পরম বন্ধু, তারে কর আলিঙ্গন। এসেছে প্রভুর আজ্ঞায়, লয়ে যাইতে তোমায়, করিতে তোমার সব দুঃখ জ্বালা বিমোচন। বাঁধা আছ ভুমণ্ডলে, কঠিন মায়া শৃঙ্খলে, এসেছে সে কাটিতে, ঐ দারুণ বন্ধন। দেহ পিঞ্জরের দ্বার করিয়ে উন্মোচন, দিতে তোমায় সুখময় অনন্ত জীবন। পাইয়া নূতন জীবন, দেখিবে তুমি তখন, যে সব দুঃখ পেয়েছিলে যায় নাই বিফলে, সে সব দুঃখ হয়ে আছে, নিত্য সুখের কারণ, ( কৃপাময়ের শাসন নহে কভু নহে কভু অনর্থক পীড়ন। )
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
এই গানটি শিশিরকুমার মিত্র সম্পাদিত “সচিত্র শিশির” পত্রিকার ১৩৩৩ সালের (১৯২৬) শারদিয়া সংখ্যার মণীষা-মন্দিরে নামক স্মৃতিচারণ মূলক প্রবন্ধে, ১২৬০-পৃষ্ঠায় এইরূপে প্রকাশিত হয়েছিল।
ভয় করো না রে মন, দেখে শমন আগমন, শত্রু নয় সে পরম বন্ধু কর তারে আলিঙ্গন। এসেছে প্রভুর আজ্ঞায়, লয়ে যেতে তোমায়, করিতে তোমার সব দুঃখ জ্বালা বিমোচন। বাঁধা আছ ভূমণ্ডলে, কঠিন মায়া শৃঙ্খলে, এসেছে সে কাটিতে ঐ দারুণ বন্ধন। দেহ পিঞ্জরের দ্বার করি উন্মোচন, দিতে তোমায় সুখময় অনন্ত জীবন। পাইয়া নূতন জীবন, দেখিবে তুমি তখন, যে সব দুঃখ পেয়েছিলে যায় নাই বিফলে, সে সব দুঃখ হয়ে আছে, নিত্য সুখের কারণ, (কৃপাময়ের শাসন) নহে কভু নহে কভু অনর্থক পীড়ন।
কি বলে তোমারে ডাকিব কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৬৯-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( No one can be given to God but He is Unknown and Unknowable ) @
॥ বেহাগ - আড়াঠেকা॥
কি বলে তোমারে ডাকিব ( ভাবি তাই ) আদি অন্ত নাই, কি নাম তোমারে দিব। ( বল ) সাকার কি নিরাকার তুমি, কেমনে তা জানিব আমি--- . এইমাত্র কেবল বলা যায় সাবার জড় জগৎ, নিরাকার মন তব সৃজিত ; সর্বরূপের আধার . তুমি, ( কিরূপে ধ্যান করিব। ( তোমায় ) এসব বিচার, এ ভাবনা, তোমাদের কেবল কল্পনা, --- . নানা জনে, নানা রূপে পূজেছে তোমায় ; --- তুমি কি তা তুমিই জান, আমরা মুঢ় অজ্ঞান ; আমাদের দয়া . ক'রে যা বলাবে তাই বলিব। ( তোমাকে ) চিনি না, জানি না, জানিতে পারি না, এ বিষম কথা বলা নাহি যায়, ---যখন যেদিকে চাই ( তোমার প্রেম মহিমা ) দেখিতে পাই, “জানিয়াছি, জানি নাই” এই কথা কি বলিব? ভগ্ন ঘরে ক'রে বাস, এখন ঐ অভিলাষ, থাকে যেন রতি মতি তব চরণে,---শেষ কটা দিন এই ভাবে, কাটে যেন দাস ভাবে, দেহ ছেড়ে যাবার দিনে ক'রো যাহা ইচ্ছা তব॥
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
যা মনে করি আমার তা সকলি তোমার কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭০-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( Resignation the true worship of God ) @
॥ আশাবরী - মধ্যামান॥
যা মনে করি আমার, তা সকলি তোমার, কি দিয়ে তবে . পূজিব তোমায়। আতিম অর্পণ করি, লহ হে নাথ দয়া করি, তোমার ধন তুমি . লহ, কাজ নেই আমার তায়। এইমাত্র ভিক্ষা করি, যেন দিবা শর্বরী, রাখিতে পারি মনে . সদাই তোমায়। স্মৃতি পথে থাকলে তুমি, ভাবনা কি আর করি আমি, সকল . ভাবনা ঘুচে যাবে, মুক্তি পাব তব কৃপায়॥
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
জীবন ফুরায়ে এলো তবু ভ্রম ঘুচিল না কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার এই কবিতাটি ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধিকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১), “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭০-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়েছিল। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( Reflection in old age on a misspent life ) @
জীবন ফুরায়ে এলো, তবু ভ্রম ঘুচিল না। আলো থাকতে দেখতে গেলে না, আঁধারে কি . করবে বল না। জ্ঞানচর্চা অনেক হল, আসল জ্ঞান না জন্মিল। পাপেতে নিবৃত্তি, ধর্মে প্রবৃত্তি, ( ঈশ্বরে ভক্তি ) . ভুলেও হ'ল না। মানব জনম বৃথা গেল, একবার ভাবিলে না, এখন আর আছে কি উপায়, ( সেই ) জগৎ পিতার কৃপা বিনা। . তিনি হে কৃপাসিন্ধু, দয়াময় দীনবন্ধু॥ ডাক তাঁরে প্রাণভরে, হয়ে তনমনা, তরে যাবে অনায়াসে, মুক্তি পাবে অবশেষে, . স্থির থাক সেই আশে, ক'রোনা কোন ভাবনা॥
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
প্রতিক্ষণে করিতেছি তোমার নিয়ম লঙ্ঘন কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭২-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( Career of a sinner who at last repents ) @
॥ বাগেশ্রী - আড়াঠেকা॥
প্রতিক্ষণে করিতেছি তোমার নিয়ম লঙ্ঘন, অনিত্য সুখ লালসায় ঘুরিতেছি অনুক্ষণ। ইন্দ্রিয়গণ সহকারে বিবেক বিসর্জন দিয়ে, হইয়াছি দিশাহারা পেয়ে পাপের প্রলোভন। পাপের প্রবাহ অতি ভয়ানক বেগবতী, কুল কিনারা নাহি দেখি, . স্রোতে ভেসে যাই। সম্মুখে সাগর ভীষণ, অপার সীমাবিহীন। ( যার ) তরঙ্গে খায় হাবুডুবু, আমার মত পাপীজন। তাদের দুর্দশা কে পারে বলিতে, বাঁচাও হে বাঁচাও, এই প্রার্থনা, এ বিপত্তি হতে বাঁচাও, সন্তানে ক’রো না হেলন। শক্তি দাও করিতে তোমার নিয়ম পালন॥
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
দেখ দেখ চেয়ে দেখ গগন মণ্ডলে কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭৩-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( Heavens declare the glory of God ) @
॥ রাগিণী কেদারা - তাল আড়াতেকা॥
দেখ দেখ চেয়ে দেখ গগন মণ্ডলে। কি শোভা করেছে সেথা গ্রহতারা দলে॥ ( যেন ) প্রকৃতি সাজায়ে রেখেছে জ্যোতির্ময় পৃষ্পদলে। দিতে পৃষ্পাঞ্জলি বিধাতার চরণকমলে॥ দুরবীন সহায়ে বিজ্ঞানের বলে। ( দেখ ) অদ্ভুত রূপ তাদের জ্ঞানচক্ষু মেলে॥ দেখিলে তবে এই অসীম বিশ্বরাজ্য চালাইছেন বিশ্বনাথ কি কৌশলে॥ ছড়ায়ে ধুলি একমুষ্টি, তিনি করিয়াছেন সৃষ্টি অগণ্য নিখিল ব্রহ্মাণ্ড ধুলো খেলার ছলে॥ শঙ্কর ও মহাপ্রলয় করিতে নিবারণ, বন্ধন করেছে তাদের নিয়ম শৃঙ্খলে॥ নিয়ম পালনে তারা ভ্রমিতেছে অনুক্ষণ, অপার মহিমা তাঁর গাহিতেছে সবে মিলে॥
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
সয়না, রোগের যাতনা আর সয়না কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭৪-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( A sick man’s prayer for remission of his sufferings )
॥ পাহাড়ী - কাওয়ালী॥
সয়না, রোগের যাতনা আর সয়না, কোথায়, নাথ, তোমার অসীম করুণা। কৃপাদৃষ্টি থাকলে তোমার, থাকে না ত ( কোন ) ভাবনা, দিয়ে এ বিশ্বাস, ক’র না নিরাশ, ( একবার ) স্নেহনয়নে চাও না। কোপ দৃষ্টি ফিরাইয়া লও, আর বাঁচি না বাঁচি না। সকলি খাদ, অধিক পোড়ালে কিছুই থাকবে না। জানি প্রভু, যা কর তুমি, তা সবে হয় মঙ্গল সাধনা, তবু কাতর হয়ে করিয়াছি যে প্রার্থনা। তাতে যদি হয়ে থাকি তব কাছে অপরাধী নিজগুণে দয়াময় কর হে মার্জনা। কারে দুঃখ জানাই, প্রভু, তোমা বিনা, তুমি ছাড়া কে আছে বুঝিতে মনের বেদনা, কে আছে আর শান্তিদাতা দেখিতে পাই না। ( তাই কেঁদে ডাকি তোমায় ঘুচাতে জ্বালা যন্ত্রণা )॥
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।
মায়াবশে কাতর হয়ে ডাকি হে তোমায় কবি ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ২০১১ সালে বেলুর রামকৃষ্ণ মিশন মঠ থেকে প্রকাশিত, ডঃ জলধীকুমার সরকার-এর “শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার” গ্রন্থের ২য় সংস্করণের (১ম সংস্করণ ১৯০১) “শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে” অধ্যায়ের, ৭৪-পৃষ্ঠায় প্রকাশিত। আমরা ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ কবি অমিতাভ গুপ্তর কাছে, যিনি এই গ্রন্থের গানগুলি আমাদের দিয়েছেন। মিলনসাগরে কবি অমিতাভ গুপ্তর কবিতার পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুন . . . ।
( সহধর্মিনীর আরোগ্যার্থে প্রার্থনা )
॥ রাগিণী সিন্ধু - তাল একতারা॥
মায়াবশে কাতর হয়ে ডাকি হে তোমায়, একজনে দিয়ে প্রাণ বাঁচাও আর জনায়। অপার কৃপায়, করেছ মিলন, পুনরায় সেই কৃপা কর বরিষণ। যে কটা দিন ইচ্ছা তব রাখিতে এ ভবে রেখ পিতা আমাদের দোঁহি সমভাবে। কিন্তু আর এক ভিক্ষা, মাগি তোমার ঠাঁই। জীবন মৃত্যু হয় না যেন ভুলিয়া তোমায়। . ম. ল. স.
@ - গানের আগে ইংরেজীতে বা বাংলায় পরিচয় বাক্যগুলি ডাক্তার সবকারের দেওয়া।