১৪.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত, আমাদের বর্তমান পত্রিকা থেকে পাঠিয়েছেন। ভোট কি শুধু রাজনৈতিক দলের ? ভোট আমার তোমার সবার? শান্তিপূরণ নির্বাচনের আবেদন জানিয়ে বারাসতের বাসিন্দাদের একটি দেয়াল-লিখন-ছড়া। শাবাশ্ ভারতবাসী! |
২২.৩.২০১৪ তারিখে এই ভোটের ছড়াটির ছবি তুলে পাঠিয়েছেন উজ্জ্বল সেনগুপ্ত। স্থান কলকাতার নাকতলার একটি দেয়াল, যাদবপুর নির্বাচন ক্ষেত্র। এই ছড়াটি বহু জায়গার দেয়ালে দেখা যাচ্ছে। |
ভোটের দেয়াল |
ভোটের ছড়া ভোটের বাদ্যি দেশটা জুড়ে উঠলো আবার বেজে। দেশ চালাবার ঠিকার আশে লড়বে রণসাজে॥ পি.এন.পি.সি, তরজা, কালি লেপবে এ ও-র গালে। গালের নাগাল না পেয়ে তা লিখবে দেয়াল পেলে॥ রাজনীতির এই আঙিনা ভাই সাজবে নানা রঙে। ঢাকবে দেয়াল, হোর্ডিং ব্যানার সহ পোস্টারিঙে॥ সবাই শোনো --- মিলনসাগর এবার ভোটের তরে। আসলো নিয়ে “ভোটের দেয়াল”, তোমরা দিও ভরে॥ দল, যেকোনোর, ভোটের ছড়া, দেখতে যদি পাও। ছবি তুলে, ই-মেল করে, সোজা পাঠিয়ে দাও॥ ভোটের ছড়ার বাছি না রঙ, ভোটের ছড়া --- ছড়া-ই। হাতে পেলেই প্রেরক-সমেত তুলে দেয়াল ভরাই॥ আমাদের ই-মেল: srimilansengupta@yahoo.co.in |
দিল্লী থেকে এল গাই! সঙ্গে বাছুর সি.পি.আই! CPI(M) সত্তরের দশকের একটি ভোটের ছড়া! |
জোড়া বলদের চারটে শিং! কংগ্রেসকে ভোট দিন Congress ষাটের দশকের একটি ভোটের ছড়া! |
न जात पर न पात पर इन्दिराजी की बात पर मुहर लगेगी हाथ पर! Indira Congress Port Blair আশির দশকের একটি ভোটের ছড়া! |
হরে গেল, কেষ্ট গেল, গেল কে.জি. বসু। রাবণ বংশে বাতি দিতে রইল জ্বোতি বসু! Indira Congress সত্তরের দশকের একটি ভোটের ছড়া! |
রায় বেরেলি ভুল করেছে চিকমাঙ্গালুর করে নি। সিপিএম জেনে রেখো কংগ্রেস এখনো মরে নি। Indira Congress ১৯৭৯-র একটি ভোটের ছড়া! জানিয়েছেন মানস গুপ্ত। |
চোর ডাকাত জেলে পুরে ইন্দিরা যদি স্বৈরাচারী মরিচ ঝাঁপিতে গুলি করে জ্যোতিবাবু কি ব্রহ্মচারী ? Indira Congress আশির দশকের একটি ভোটের ছড়া। মরিচঝাঁপির গণহত্যা সংঘটিত হওয়ার পরে! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
শোনো দাদা বলে গেল ঘোষেদের নন্দ জ্যোতিদার গায়ে নাকি মার্কসীয় গন্ধ, মার্কসীয় নয় মোটে কন ইন্ ঠানদি দুবার দেখেছি শুঁকে এক্কেবারে গান্ধি। CPI(ML) আশির দশকের একটি ভোটের ছড়া।উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
ভোট রঙ্গের গান দাদাঠাকুর আমি ভোটের লাগিয়া ভিখারী সাজিনু ফিরিনু গো দ্বারে দ্বারে আমি ভিখারী না শিকারী গো আমায় আসল কেউ না বলিল না ক্যানভাস করিলাম যারে সব হাঁ ক’রে যে রইল দাদা আমি কার হাঁ বল বোজাই কিসে তাদের মুখের ভাষায় ভুলিনু আশায় জানি না বুকের ভাষা তাদের মনের কথা মন ই জানে ভোট দিবে কি নাহি দিবে বুঝি গাছে তুলে মোরে মই কেড়ে নেবে আশায় খাটিনু চাষা বুঝি খেটে খেটে খাটো হনু ভাগ্যে আমার এই ছিল যত ক্যানভাসের ভাষা তাতে পাইনু আশা বলে সেন্ট পারসেন্ট ভোট তব আমি তাতে রিলাই করি দুহাতে বিলাই করি অভিনয় আমি নেতা কি অভিনেতা ঐ মালুম করিবে কে তা |
আমি এই রূপে গত বারে ফিরেছিনু দ্বারে দ্বারে পেয়েছিনু এই রূপ হোপ গো মোরে ভুলাইয়ে প্রলোভনে ভোট দিল অন্য জনে মোর ডিপজিট মানি হল জব্দ আমার মান গেল মানিও গেল আমি আসমান হতে পরলাম দাদা আমার আশা মান দুই চূর্ণ হল |
চীনের চিহ্ন কাস্তে হাতুড়ি পাকিস্তানের তারা। এখনো কি বলতে হবে দেশের শত্রু কারা? Congress ১৯৬৭ এর একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
দু আনা সের বেগুন কিনে মন হল প্রফুল্ল. বাড়ি এনে কেটে দেখি সব কানা অতুল্য। CPI অথবা CPI(M) ১৯৬৭র নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া।উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
ভোটযুদ্ধ ২০১১ রাজেশ দত্ত জনজোয়ারে উদ্বেল রাজপথ যাদবপুর থেকে কামালগাজি। লাল নিশান ওই উড়ছে পতপত — বুদ্ধ জেগেছে জিততে হারা বাজি। মমতাও আজ নেই তো বসে ঘরে, শিবপুর থেকে সালকিয়া ছুটছে। মহামিছিলে তেরঙা পতাকা ওড়ে। ‘পরিবর্তন’এ ঘাসফুল ফুটছে। আমরা দেখছি ভানুমতীর খেলা বোকা-বাক্সে চ্যানেল বদল করে। জমে উঠেছে ভোটের হট্টমেলা, ক্রোধের বারুদ জমছে লালগড়ে॥ রচনাকাল : ৯ এপ্রিল ২০১১ |
ঠিক বলেছিস ঠিক বলেছিস ঠিক বলেছিস ভাই ১১ই মার্চ ইন্দিরাকে সাজিয়ে আনা চাই। CPI(M) ১৯৭২-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। নির্বাচনের তারিখ ছিল ১১ই মার্চ। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে কদমতলায় কে ? প্রমোদ নাচে কেষ্ট নাচে জ্যোতি বসুর বে। Congress ১৯৭২-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
জোড়া বলদ মারছে লাথ গরীবের নাই পেটে ভাত। কোথায় দুধ কোথায় দই গাছে তুলে কাড়ছে মই। CPI ষাটের দশকের একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
ভোট দেবেন কিসে কাস্তে ধানের শীষে! CPI ষাটের দশকের একটি ভোটের ছড়া! কবি পূর্ণেন্দু পত্রীর একটি কবিতার লাইন! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
ইন্দিরাজীর পথে রাজীবের সাথে ছাপ দিন হাতে। Indira Congress আশির দশকের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
স্বৈরতন্ত্রের পথে একনায়কের মতে রাজীবজীর সাথে ছাপ দিন হাতে। CPI(M) ১৯৭২-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স- স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
মেরা ভারত মহান হ্যায় বারো কোটি বেকার হ্যায়। CPI(M) ১৯৭২-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
সত্য সেলুকাস কী বিচিত্র এই দেশ রাতে নকশাল দিনে কংগ্রেস। CPI(M) ১৯৭২-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
তোমার হাতে শাসন কাঠি তোমার ক্যাডার তুমি নাচাও নিজের ছেলে যখন শিল্পপতি তখন বলছ শিল্প বাঁচাও। Congress ১৯৯৬-র একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
দুর্নীতিতে জমজ ভাই বি জে পি আর কংগ্রেস আই। CPI(M) ১৯৯৬-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
ঘাসের উপর দুটি ফুল বাংলা গড়বে তৃণমূল। Trinamul Congress ১৯৯৬-র একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
সাম্প্রদায়িকতার মূল বি জে পি আর তৃণমূল। CPI(M) ১৯৯৬-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
ধন্য আশা কূহকিনী তোমার মায়ায় মুগ্ধ মমতার মন সে আশায় দিয়ে দাও ছাই কাস্তে হাতুড়িতে ভোট দেয়া চাই। CPI(M) ১৯৯৬-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
হয় এবার নয় নেভার। Trinamul Congress ২০০৬-র একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
গলি গলি মে শোর হ্যায় রাজীব গান্ধী চোর হ্যায়। CPI(M) ১৯৮৭-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। বোফোর্স কেলেঙ্কারির পরে। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
আমার ছেলে কোটিপতি তোমরা ধর ঝাণ্ডা উল্টোপাল্টা কথা বল্লে সর্বহারার ডান্ডা। Congress ১৯৯৬-র একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
জহরের নাতি তুমি ইন্দিরার ছেলে বোফোর্স কামান কিনে কত টাকা পেলে? CPI(M) ১৯৮৭-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। বোফোর্স কেলেঙ্কারির পরে। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
কী দিল বামফ্রন্ট? নন্দন, চন্দন, আর ঘরে ঘরে ক্রন্দন। Congress ১৯৯৬-র একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
বিজেপির এটো খেয়ে এসেছে আবার কৃষক শ্রমিক দেবে আস্তাকুড়ে পার। CPI(M) ১৯৯৬-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম নেতাই ব্যালটে এর বদলা চাই Trinamul Congress ২০১১-র একটি ভোটের ছড়া! উত্স-স্বপ্নময় চক্রবর্তী, আলাপ বিলাপ, প্রকাশক কোরক, কলকাতা বইমেলা ২০১২। |
রবীন্দ্রনাথের সোনার বাংলা নজরুলের বাংলাদেশ জীবনানন্দের রূপসী বাংলা প্রমোদ-জ্যোতি করলো শেষ Congress ৭১এর মুক্তিযুদ্ধের সময়ে, গৌরিপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা একটি ভীষণ জনপ্রিয় গানের কথাকে নিয়ে লেখা ভোটের ছড়া। উত্স-সংবাদ প্রতিদিন, রবিবার, ১৬.০৩.২০১৪। |
১৭.০৩.২০১৪ - এবারের লোকসভা নির্বাচনের দেয়াল লিখন শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এখনও কোনো দেয়াল-লিখন-ছড়া আমাদের চোখে পড়ে নি। সেই কথাই আজ সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকায় সন্দীপ চক্রবর্তীর কলমে খবর হয়ে বেরিয়েছে! |
২৩.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। উত্স-বর্তমান। স্থান উলুবেড়িয়ার একটি দেয়াল। |
২৩.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। উত্স-বর্তমান। স্থান বারাসত-এর একটি দেয়াল। এই ছড়াটি বহু জায়গার দেয়ালে দেখা যাচ্ছে। |
VOTER GAAN সান্ত্বনা চট্টোপাধ্যায় তিন্তি তিতান তিন্নি- ধাঙ্কা নাকুড় নাকুড় নাকুড় নাচ্ছে দ্যাখ গিন্নি নাচ্ছে দ্যাখ পুরুত ঠাকুর নাচ্ছে দ্যাখ ঢাকিটা নাচ্ছে দ্যাখ বাবা-মশাই আর কে রইল বাকিটা! আর বাকি নেই আর বাকি নেই আজকে নাচে সব্বাই। নাচ্ছে কেন সবাই মিলে ভাবছ বুঝি বসে তাই ! ভেবে ভেবে কুল পাবেনা এটা নাচের দেশ যে। নাচে নেচে চলে সবাই দেখতে লাগে বেশ যে। ভোটের বাজনা বেজে গেছে প্রার্থীরা সব ব্যাস্ত রাস্তা জুড়ে নাচন-কাঁদন লোক জমেছে মস্ত। |
বাবা-মশাই ভোট দেতে যান সঙ্গে নিয়ে ছেলের দল। ভোট টা তুমি যাকেই দাওনা হবে তো সে ই একই ফল। হাসপাতালে রোগী মরে- নেচে বেড়ায় ডাক্তার পুলিশ নাচে ঘুষের লোভে উকিল পাবে ভাগ তার। মন্ত্রী নাচেন ভাষণ দিয়ে ভীষন কর্ম্মকান্ড। দেশ বেদেশে নেচে বেড়ান শূন্য তাদের ফান্ডও। মন্ত্রী নাচেন, কেডার নাচে নাচেন যত আমলা। ধাঙ্কা নাকুড় নাকুড় নাকুড় মরছে সোনার বাংলা। |
২৬.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান কলকাতার নাকতলার একটি দেয়াল। যাদবপুর নির্বাচন ক্ষেত্র। দেয়ালে ভোটের ছড়ার এই ঘোর আকালের দুর্দিনে এটিকেও একটি ছড়া হিসেবে গণ্য করা হলো! |
২৬.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান কলকাতার টালিগঞ্জ ট্রাম ডিপোর কাছে একটি দেয়াল। যাদবপুর নির্বাচন ক্ষেত্র। |
গদ্যময় ভোট দুষ্ট কবি কবিরা সব দল ভেঙেছে কালীঘাটে সঙ সেজেছে দিদির থানে নেমেছে ভাই ঢল। দেয়ালে ভোটের ছড়া তাই বা লিখবে কারা রাজাবাবু করবেন কী বল॥ কাকার সুরে বলবেন দুখে ফুটি--- কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি ভোটের রাজ্যে দেয়াল গদ্যময়। চষে চষে বাংলার পথে ঘাটে ভোটের ছড়া দেখাই যায় না মোটে অনেক দুঃখে দুষ্ট কবি কয়॥ (বামেদের দেয়ালে ভোটের ছড়া নেই বললেই চলে!) |
২৭.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - বর্তমান। স্থান বারাসতের একটি দেয়াল। |
২৭.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান যাদবপুর-সুলেখার একটি দেয়াল। |
২৭.৩.২০১৪ তারিখে ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান যাদবপুর-সুলেখার একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৮.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - জ্যোতির্ময় পোদ্দার। স্থান কসবা অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
বিরোধী দলেরা যত শুন দিয়া মন। ভাবিওনা এ দেয়াল একা দিদির উপবন॥ খুঁজিয়া খুঁজিয়া মোরা হইলাম হন্ন। বিরোধী-ছড়ার আকাল হয় প্রতিপন্ন॥ বঙ্গের এ নির্বাচনে হে বিরোধী প্রবর। তোমরাও পাঠাও ছড়া আমাগো, জবর॥ অঙ্গীকার করিলাম হেথা ছাপাইবো সত্তর। আশাকরি পাইবো এই আবেদনের উত্তর॥ যোগাযোগ - srimilansengupta@yahoo.co.in |
২৯.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৯.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। বামফ্রন্টের ভোটের ছড়ার আকালের দিনে এটিকেও একটি ছড়া হিসেবে গণ্য করা হলো! |
২৯.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৯.৩.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - মিলন সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
১১.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
১১.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
১১.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
বামেদের ছড়ার দেয়াল খুজে মরি। দেখিনা কোথাও তাঁদের ছড়ার সারি॥ আজ কি কবির আকাল বামের হাটে? কবিরা কি দিদির থানে দণ্ডী কাটে? তারা কি লিখছে দিদির ভোটের ছড়া? ভুঁইফোঁড় দুষ্ট কবির কাব্য কড়া॥ দেয়াল তাই ঘাসফুলেই গেল ভরে! ভোট তো আসছি বলে এসেই পড়ে॥ যোগাযোগ - srimilansengupta@yahoo.co.in |
১১.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। ভেবে আশ্চর্য হই যে যাঁরা তাপসী মালিকের ধর্ষণ ও হত্যাকে কেন্দ্র করে আসরে নেমেছিলেন, তাঁরাই আজকে ধর্ষণ নিয়ে এমন কুরুচিকর একটি ভোটের দেওয়াল লিখন লিখতে পারলেন। |
১৬.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
১৬.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
১৬.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
১৬.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২০.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২২.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
২৫.৪.২০১৪ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। |
সৌজন্যে "এই সময়" পত্রিকা, ২১.৪.২০১৪, ভোটের দেয়াল-লিখন-ছড়া লিখে গ্রেপ্তার! স্থান উত্তর ২৪ পরগণার মছলন্দপুর। এই টুকরো সংবাদটি আমাদের পাঠিয়েছেন কবি রাজেশ দত্ত। |
বলছে এখন জনতা বড় চোর মমতা। SFI, CPI(M) ২০১৪-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স - এই সময়। মছলন্দপুরে এই ছড়াটি লেখার জন্য বাম ছত্র সংঘটনের সমীর দাস ও অভিজিৎ হালদার গ্রেপ্তার হন। |
রেলে দিদি ফেল দিদি গড়বে ফেডারেল দিদি হবে দেশের রাণী সারা দেশ হবে কামদুনি SFI, CPI(M) ২০১৪-এর নির্বাচনের একটি ভোটের ছড়া। উত্স - এই সময়। মছলন্দপুরের আরেকটি ছড়া। |
পরিহাস! এতদিনে পাওয়া গেল বামেদের ছড়া! দেয়ালেতে লিখে পড়েছে হাত-কড়া! কবিদের এই ঘোর আকালের দিনে, বামেদের এ কি হাল ক্ষমতার বিনে। পরিবর্তন বুঝি হোলো কমপ্লিট। রাজা আজ প্রজা হয়ে এ কি খিটমিট? পুরোপুরি উলটেছে বুঝি দেশটা! এতকাল-শাসকের কেলো, কেস্ টা! সেই সব বুদ্ধির জীবি যারা ছিল, “পরিবর্তন চাই” যারা বলেছিল--- মুখ লুকাবার কোরোনাকো চেষ্টা, তাওয়া থেকে তন্দুরে আজ দেশটা। তিন-ফলা বাতি দিয়ে শুরু লাফ-ঝাঁপ! সারদাতে বোমা ফেটে “পুকুরটা” সাফ্! সিঙ্গুরের তাপসীর কে বা রাখে খোঁজ, নন্দীগ্রামে আজো চোদ্দো নিখোঁজ! কারা যেন বলেছিল দেবে প্রতিকার? গণতন্ত্র এনে দেবে অধিকার? (আজ) প্রশ্ন করলেই সোজা হবে জেল! কার্টুন আঁকলেই শুরু হবে খেল! কেন চেয়েছিল সবে পরিবর্তন? দুষ্ট কবিও ছিল তার একজন। লোকমাঝে সেও আজ হাসির খোরাক! মুখ তারও পুড়ে মিশে গিয়ে আজ খাক্! |
|
Click here to read Hon. Supreme Court’s judgement for “None of the Above” ( NOTA ) option on EVM. – clarification by Election Commission of India |
|
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান বারুইপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। পৌরসভা নির্বাচন। |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান বারুইপুর অঞ্চলের একটি পোস্টার। পৌরসভা নির্বাচন। |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান দক্ষিণ বারাসাত অঞ্চলের একটি দেয়াল। পৌরসভা নির্বাচন। |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান দক্ষিণ ২৪পরগণার মথুরাপুর অঞ্চলের একটি দেয়াল। পৌরসভা নির্বাচন। |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান দক্ষিণ ২৪পরগণার মথুরাপুর অঞ্চলের একটি দেয়ালের পোস্টার। দল - অজানা |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুরের একটি দেয়াল। পৌরসভা নির্বাচন। |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুরের একটি দেয়াল। পৌরসভা নির্বাচন। |
২৫.৩.২০১৫ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - সাগরিকা সেনগুপ্ত। স্থান সন্তোষপুরের একটি দেয়াল। পৌরসভা নির্বাচন। |
দেয়ালে দেয়ালে মনের খেয়ালে লিখি কথা। আমি যে বেকার, পেয়েছি লেখার স্বাধীনতা || সুকান্ত ভট্টাচার্য |
এই পাতাটি পাশাপাশি, ডাইনে-বামে স্ক্রল করে! This page scrolls sideways, Left-Right ! |
|
ভোটরঙ্গ কবি কালীকিঙ্কর সেনগুপ্ত স্বাধীনতা এবং হরিজন আন্দোলনকে কেন্দ্র করে লেখা কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ “মন্দিরের চাবী” দ্বিতীয় সংস্করণ (১৯৫৫)-এর কবিতা। কাব্যগ্রন্থটির প্রথম সংস্করণ ১৯৩১ সালে প্রকাশিত হওয়া মাত্র ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বাজেয়াপ্ত করা হয়। দরিদ্রে আশ্বাস দিয়া ভিক্ষা কর “ভোট দাও”---বলি ধনীর বিশ্বাস নিয়া লহ ধন চাটুবাক্যে ছলি’ একেরে অন্যের হ’তে প্রতিশ্রুতি দাও পরিত্রাণে উভয়ে বঞ্চনা করি “ভোটরঙ্গ” রসিকেরা জানে! |
দেরে দেরে কবি অসীম ভট্টাচার্য ইফনিট থিয়েটারের গান। রচনাকাল - এপ্রিল ১৯৯৮। দেরে দেরে ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে গাধার দল দেরে দেরে . . . দেরে দেরে . . . ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . দেরে দেরে, দেরে দেরে, দেরে দেরে, দেরে দেরে, দেরে দেরে দেরে দেরে . . . ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . ভোটে জিতবো মন্ত্রী হবো, করবো আমি দেশ সেবা, হ্যাঁ! ভোটে জিতবো মন্ত্রী হবো, করবো আমি দেশ সেবা, হায় রে! সব যাবে জলে, মন্ত্রী না হলে, সব যাবে জলে, মন্ত্রী না হলে, আমারে বা চিনিবে কেবা গাধার দল, দেরে দেরে . . . ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . |
হবে বাড়ী গাড়ী, জেড ক্যাটাগরি, ভি.আই.পি. হবো আমি হবে বাড়ী গাড়ী, জেড ক্যাটাগরি, ভি.আই.পি. হবো আমি কাঁঠালী কলা হবো সর্ব ঘটেতে, কাঁঠালী কলা হবো সর্ব ঘটেতে, পাবো কত না সেলামী গাধার দল, দেরে দেরে . . . দেরে দেরে ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . খরা ও বন্যায়, ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায়, যদি কোথাও কিছু ঘটে, হে ভগবান! খরা ও বন্যায়, ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায়, যদি কোথাও কিছু ঘটে, হেলিকপটারে আকাশে উড়ে উড়ে হেলিকপটারে আকাশে উড়ে উড়ে দেখে দু’চোখ জলে থাকে গাধার দল, দেরে দেরে . . . দেরে দেরে ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . কত না অধিকার, রয়েছে জনতার, বলছি এক এক করে শুনুন বন্ধুগণ! মন দিয়ে শুনুন ---- কত না অধিকার, রয়েছে জনতার, বলছি এক এক করে বাঁচার অধিকার, চাকরির অধিকার, স্বাস্থের অধিকার, শিক্ষার অধিকার, সবই লেখে জোখা আছে . . . শুধু, ভোটেরই অধিকার, আসল অধিকার ভোটেরই অধিকার, আসল অধিকার ভোটের কথায় প্রাণ নাচে, গাধার দল দেরে দেরে . . . দেরে দেরে ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . |
গড়বো এবার স্থায়ী সরকার, স্থায়ী প্রতিশ্রুতি দেবো শক্তিশালী দেশ গড়তে হবে তো!--- গড়বো এবার স্থায়ী সরকার, স্থায়ী প্রতিশ্রুতি দেবো স্থায়ি গরীবী, স্থায়ি বেকারী স্থায়ি গরীবী, স্থায়ি বেকারী স্থায়ি শোষণ চালাবো, গাধার দল দেরে দেরে . . . দেরে দেরে . . . ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . প্রণাম ভোট দেবী, তদীয় সংসদ প্রণাম এম.পি. এম.এল.এ. মা মাগো, এবার ভোটে জিতিয়ে দে মা--- প্রণাম ভোট দেবী, তদীয় সংসদ প্রণাম এম.পি. এম.এল.এ. প্রণাম জনগণে, ভোটের পূর্বে প্রণাম জনগণে, ভোটের পূর্বে . . . . . . লাথি মারি ভোট চুকে গেলে গাধার দল দেরে দেরে . . . দেরে দেরে . . . ভোটে জিতিয়ে দে না আমাকে ওরে গাধার দল, দেরে দেরে . . . |
|
যে কোনো কবিতায় ক্লিক্ করলেই সেই কবিতাটি আপনার ব্রাওজারের ডান দিক ঘেঁষে ফুটে উঠবে |
সূচীপত্র >>>>> |
. পিসি যাও সিপিএমের ভাইরাল প্যারোডি "টুম্পা ব্রিগেড চলো"-র বিপরীতে রচিত। কবির নাম জানা নেই। ২.২০২১। . A tune from late 19th Century Italian protest folk song against atrocities "Bella ciao", made into "Pishi Jao" by BJP supporters. Feb 2021. বাংলায় শুধু দাঙ্গাবাজি ওহ পিসি যাও পিসি যাও পিসি যাও যাও যাও রাস্তা বেহাল বাংলায় আকাল পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও কেন মিথ্যে . . . মিথ্যে প্রচার ওহ পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও যাও যাও নীরব কেন পিসির সরকার? ওহ পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও নেই শিল্প নেই চাকরি ওহ পিসি যাও পিসি যাও পিসি যাও যাও যাও পিসি দিচ্ছে বাংলাকে ধোঁকা ওহ পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও স্বাস্থসাথী ভাঁওতাবাজি ও পিসি যাও পিসি যাও পিসি যাও যাও যাও ত্রাণ চুরি রেশন চুরি পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও কাঁদছে কেন বাংলার নারী? পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও যাও যাও লুঠছে শুধু বাংলার সম্পদ ও পিসি যাও যাও যাও পিসি যাও |
মাতালের আত্ম দর্শন কবি সমরেন্দ্র দাশগুপ্ত মিলনসাগরে প্রকাশকাল ২৩.২.২০২০। রাজনীতিরই নীতি ধর্ম, ঢুকছে নাতো মোটা মাথায়। উথাল পাথাল এই দঁড়িয়ায়, দেন পাড়ি কাদের খেয়ায়। পাই না ভেবে কূল কিনারা, পাই না ভেবে দিশা। হইনা কভু মাতাল আমি, করলে পরেও নেশা। জাতে মাতাল হোলেও আমি, আসলে ঠিক থাকি। অন্যের পাপ দিয়েই আমি, নিজের পাপ ঢাকি। গুরুর কৃপা পাবার আশায়, নিয়েছিলাম দীক্ষা। সেই গুরুকে এখন আমি, দিচ্ছি চরম শিক্ষা। |
২৮.২.২০২১ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - কবি অনুপম বসু। স্থান দুর্গাপুর-কলকাতা রাজপথের কোথাও। বিধানসভা নির্বাচন। |
১.৩.২০২১ তারিখে প্রাপ্ত ভোটের ছড়া। সৌজন্যে - নীলাঞ্জন সেন। সোস্যাল মিডিয়ায় ঘূর্ণীয়মান একটি ছবি। বিধানসভা নির্বাচন। |
ভোট এলো কবি বিপুল চক্রবর্তী |
॥ আমরা॥ আর্যতীর্থ দাঙ্গা করার প্রমুখ যারা আমরা তাদের ভোট দিয়েছি ঘুষ ছড়াবার অসুখ যারা আমরা তাদের ভোট দিয়েছি বন্দে বলে মারছে মা’কেই আমরা তবু ভোট দিয়েছি বনধ করে আর চাকরিটা নেই আমরা তবু ভোট দিয়েছি। আমরা কারা? দিশেহারা , ভোট দিতে যাই চিহ্ন খুঁজে আমরা কারা? নি-শিরদাঁড়া, প্রতীকরা দেয় ফাটল গুঁজে। আমরা কারা? কাঁপিয়ে পাড়া, পড়শি মারি ভিনপ্রতীকে, আমরা তারা, যার নেতারা লাভটা চুষে দেন ক্ষতিকে। |
তুই বিজেপি তুই তৃণমূল আমরা বলি, আমরা বলি, ও ফেজ টুপি আর ও ত্রিশূল আমরা বলি আমরা বলি ওই কম্যুনিস্ট, লেনিন ঘাঁটে আমরা বলি আমরা বলি, বিভাজনের হাড়িকাঠে, আমরা বলি, আমরা বলি। আমরা ভোটার, শুধুই ভোটার, সেটাই বলে ক্ষান্ত এ দেশ আমরা ভোটার, শুধুই ভোটার অধিকারের শুরু ও শেষ। আমরা ভোটার, কেবল ভোটার, আসুক না যে নেতার পালাই আমরা ভোটার কেবল ভোটার ভোট বিহনে দেশের বালাই। প্রতি ভোটে আমরা-ওরা’র গানের ফাটা রেকর্ড চালাই। |
অজ্ঞাত কবির রচনা ফেসবুকে প্রাপ্ত, Vivek Nandan এর পাতা থেকে। সেই পাতায় যেতে . . . |
|
কবি শুভঙ্কর মুখোপাধ্যায় ফেসবুক . . . গোয়ালে এলে গরু দেবো ভোটটি দিলে রাম দিলুর দলে নাম লেখালে সবার বিধি বাম এই তো দেখো বেচছি যত ব্যাংক বিমা আর বিমান বাংলাটাকে হাতে পেলে খুলবো আরও দোকান সেই দোকানে বেচা হবে বিবেক মানবতা ক্ষমতা দিলে মোদির হাতে নরক আছে বাঁধা তাই তো বলি বিজেপিকে একটি ভোটও নয় বাংলা থাকুক আমাদেরই বাঙালির হোক জয়! |
. কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় TMC দলের গান। দক্ষিণ কলকাতা তৃণমূল যুব কংগ্রেস। ৪.৪.২০২১। . Popular Bengali song "Katoi Rongo Dekhi Duniyae", A song by South Kolkata Trinamool Youth Congress. কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় ও ভাই রে ও ভাই কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় দেখো ডান বাম মিলে যায় সাথে সিদ্দিকী কে নেয় দেখো মার্কসকে ভুলে হায় ওরা টুম্পার গান গায় ওরা সেকুলারিজমের করে ভান রে ওভাই সেকুলারিজমের করে ভান রে ভাই রে ভা রে কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় দেখো ভালো জনে রইলো ভাঙা ঘরে আর গদ্দারেরা গেল গোয়াল ঘরে দেখো বর্গী আসে প্রাইভেট জেট চড়ে আবার সন্ত্রাসীরা বড়ো গলা করে সোনার ফসল ফলায় যে তার চিত্কারে জোটে না বিচার সাধারণের বেঁচে থাকার অধিকারই নাই ওরে ভাই রে ও ভাই কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায় দেখো সরকার আজ দুয়ারে দুয়ারে শৈশব আজ সবুজ সাথী চড়ে উন্নয়ন আজ প্রতি ঘরে ঘরে বাংলায় আর চিন্তা কোনো নাই রে |
ধর্ম এখন বর্ম কবি অজিত বাইরী ধর্ম এখন বর্ম সবার, মুখোশ সবার মুখ; সবাই বলে ঘোচাবে তারা জনগণের দুখ। তারই তাগিদে দুয়ারে সবার দুঃখ ঘোচাবার দরদী সরকার। তারই তাগিদে স্বজন-পোষণ সম্প্রদায় থেকে সংখ্যালঘু তোষণ। কদাপি পায়নি যারা মানুষের মর্যাদা; তারাই এখন চোখের মণি, দেবতা। চর্মচক্ষে দেখেনি যারা এত তোষণ; গদি পেলেই জুটবে তাদের ভরণ-পোষণ। ধর্ম এখন বর্ম সবার, ধর্ম এখন বর্ম ; উদয়াস্ত নেতা-নেত্রী বিষম গলদঘর্ম; বাচন-বাণে সেঁকে দিচ্ছে নিত্য গাত্রচর্ম। |
বন্ধ কর কবি দীননাথ মণ্ডল। শ্রী জয়ন্ত মণ্ডলের ফেসবুক থেকে পাওয়া . . . |
টাক টাক টাক কবি নলিনাক্ষ ভট্টাচার্য্য . কবির ফেসবুক . . . টাক টাক টাক । অমিত শা'র টাকের ওপর, একটা মোটা কাক। ঠকঠকিয়ে টাকের ওপর বাজিয়ে দিল ঢাক! তাই না দেখে মনের দুখে বলেন লরেন ভাই কি মরতে যে লম্বা দাড়ি গজিয়েছিলাম ছাই! বাঙ্গালীরা ভোট দিলোনা, এখন কোথায় যাই? ছারপোকায় ভর্তি দাড়ি, কোথায় যে কামাই? এটা শুনে মুচকি হেসে বলেন দিলিপ ঘোষ, ঘাবড়িয়ো না আমার আছে অনেক গরু মোষ! গরুর দুধে সোনা পাবে, হিসুতে ঔষধ গোবর দিয়েই হবে জেনো করোনাসুর বধ! যেই না বলা, দাঁত খিঁচিয়ে বলেন তথাগত, গোয়ালের ওই ফিটারটার বুদ্ধি হবে কত! আমি হলাম ইঞ্জিনিয়ার, আমাকে বাদ দিয়ে, খড়ের ধন আর ফিটারটা সব দিলো ডুবিয়ে! ভ্যা ভ্যা করে কেঁদে দিলেন মহাপুরুষ নাড্ডা বাঙ্গালীরা সব কেঁচিয়ে করে দিল গাড্ডা ভোটের তরে নাকটি টিপে খেয়েছিলেন পনীর বদহজমের চোটে এখন গ্যাসেতে অস্থির! বাঙ্গালীরা বগল বাজায়, বিজেপি গেছে হেরে। মাংস আর ইলিশ মাছ সাঁটিয়ে দুপুরে। রাজা উজির আড্ডা মেরে দিবানিদ্রা দিয়ে হিন্দুত্বের দুঃস্বপ্ন গেছে মিলিয়ে! |