এভাবেই শেষ দিন পৌঁছে দেয় মৃত কোনো ধানের শরীরে
আবার জাগাতে প্রাণ, আবার বলতে তীব্র আনন্দের স্বরে
বেঁচে আছি, বেঁচে স্থির মানুষের বুকের কিনারে
জন্মের সমস্ত ঋণ শোধ ক’রে যেতে ||
. ******************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষের কবিতা
|
মানুষকে বুকের ভিতর থেকে আর এক স্থির বুকের ভিতরে
মিছিলের স্লোগান গ’র্জে উঠলো--- বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক |
. ******************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
পর্যাপ্ত সময়গুলি | অন্ধকার জীবনের শুধুই ক্রন্দন !
সেই চিরন্তন মানুষেরা এখনো শোষণ মুক্ত
. হয়নি ভারতে
আমার ভারত কাঁদে অন্ধকার খেলাঘরে
. মৃত্যুর আলোড়ন
একদিন এইসব খেলাঘর ভেঙে দিয়ে
. রুখে উঠবে সশস্ত্র শক্তি
জেনো অনন্তকালের বিপ্লবী শ্রমিক সব;
একথা জানাচ্ছি ধ্রুব শোষণের
. মাঝখানে ব’সে !
. ******************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
হা হা করে হেসে উঠবে ----- তুমি নেই,
. তুমি নেই, আর কেউ থাকে না এখানে
জীবন ছড়িয়ে পড়ে অচল টাকার মত
. উদ্দেশ্যবিহীন
শরীর ছড়িয়ে পড়ে অসমাপ্ত বয়সের নিচে------
শুধু ম্লান আশা নিয়ে এইভাবে অলৌকিক
. জীবন যাপন ?
এইভাবে বিসর্জন জানা ?
. ******************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
আমাদের সামনে আছে উজ্জ্বল আলোক |
জীবন পাল্টাবো সেই আলোকে পবিত্র হয়ে আজ
সমাজ পাল্টাবো সেই তত্ত্বের সাহায্যে
নতুন শোষণহীন জীবনের রঙ ||
. ******************
. সূচিতে . . .
মিলনসাগর
প্রতিশব্দে স্থির ছিল
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
২৪ / ৮ / ৬৭
প্রতিশব্দে স্থির ছিল আমার গভীর দেশ এই পৃথিবীতে---
চারপাশে ফেলে রাখা লোভের গল্পকে
বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
জয়পুর , ৩ / ১০ / ৬৭
‘আমাদের রক্তই আমাদের পতাকা | আমাদের চিহ্ন |’--- তার স্বর
ডাক
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
চুঁচড়ো, ৮ / ৩ / ৬৮
কৃষক আজ প্রস্তুত হও শ্রমিকের নেতৃত্বে
কৃষিবিপ্লব রাজনীতি নাও বজ্রকঠিন চিত্তে :
ছিঁড়ে ফ্যালো ঐ ভোট ভোট রব
তোমাকে চেয়েছিলাম আঙুলে আঙুলে
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
২৪ / ৩ / ৬৮
হারানো সুখের জন্য ম্লান কাতরতা
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
১৮/ ১০ /৬৮
বহু দিন আমি কবিতা লিখিনি ব’সে
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
বেদেডাঙ্গা. ১৭ / ৬ / ৬৯
বহু দিন আমি কবিতা লিখিনি ব’সে
সংগ্রামের আলোয় পরস্পরের মুখ চেনাচেনি
কবি দ্রোণাচার্য ঘোষ
সংগ্রামের আলোয় পরস্পরের মুখ চেনাচেনি
এই আমাদের পরিচয়ের জায়গা----
তোমার উদ্দেশে শেষ
সারাক্ষণ যে গ্রাম
ছায়া ছায়া চেতনায়