১। ২। ৩। ৪। ৫। ৬। ৭। ৮। ৯। ১০। ১১। ১২। ১৩। ১৪। ১৫। ১৬। ১৭। ১৮। ১৯। ২০। ২১। ২২। ২৩। ২৪। ২৫। ২৬। ২৭। ২৮। ২৯। ৩০। ৩১। ৩২। ৩৩। ৩৪। ৩৫। ৩৬। ৩৭। ৩৮। ৩৯। ৪০।
  | 
অন্তরে তুমি আছ চিরদিন ওগো অন্তর্য্যামী     আমার অহংকারের মূল কেটে দে কাঠুরিয়ার মেয়ে       আমি কৃষ্ণচূড়া হতাম যদি হতাম ময়ূর-পাখা, (সখা হে)     আমি বাঁধন যত খুলিতে চাই জড়িয়ে পড়ি তত     আহার দেবেন তিনিই, ওরে জীব দিয়াছেন যিনি     আয় অশুচি আয়রে পতিত এবার মায়ের পূজা হবে     আয় মা উমা! রাখব এবার     এবার নবীন মন্ত্রে হবে জননী তোর উদ্বোধন     এল নন্দের নন্দন নব-ঘনশ্যাম     এল রে শ্রীদুর্গা     ওরে নীল যমুনার জল বল্ রে মোরে বল্     কি নাম ধরে ডাক্ বো তোরে মা তুই দে ব’লে     কুল রাখ না-রাখ তুমি সে জান     কৃষ্ণ কৃষ্ণ বল্ রসনা রাধা রাধা বল্     কে সাজালো মাকে আমার বিসর্জ্জনের বিদায় সাজে     খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে     খেলিছে জলদেবী সুনীল সাগর জলে      গগনে কৃষ্ণ মেঘ দোলে - কিশোর কৃষ্ণ দোলে বৃন্দাবনে     গোঠের রাখাল, বলে দে রে কোথায় বৃন্দাবন     চঞ্চল সুন্দর নন্দকুমার     চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়     জবা কুসুম-সঙ্কাশ ঐ উদার অরুণোদয়     জয় বিগলিত-করুণা রূপিণী গঙ্গে     জয় বিবেকানন্দ সন্ন্যাসী বীর চীর গৈরিকধারী     জয়তু শ্রীরামকৃষ্ণ নমো নম     জাগো জাগো শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্ম-ধারী     তুমি যদি রাধা হতে শ্যাম     দাও দাও দরশন পদ্ম-পলাশ-লোচন     দেখে যা তোরা নদীয়ায়     বর্ণচোরা ঠাকুর এল রসের নদীয়ায়     বর্ষা গেল, আশ্বিন এল, উমা এল কই     ব্রজ গোপী খেলে হোরী খেলে আনন্দে নব ঘন-শ্যাম সাথে     ভাদরের ভরা নদীতে ভাসায়ে (সৌজন্যে - শ্রী বিমল ভূষণ ও কবি সোনালী সেনগুপ্ত)   মাকে আমার দেখেছে যে     মাগো আমি মন্দমতি তবু যে সন্তান তোরই     সুখ-দিনে ভুলে থাকি, বিপদে তোমারে স্মরিয়া     হে গোবিন্দ রাখ চরণে     হেলে দুলে চলে বন-মালা গলে গোট-বিহারী বনে বন-মালী সাজে     হোরীর রঙ লাগে আজি গোপিনীর তনু মনে     হে পার্থ-সারথি! বাজাও বাজাও পাঞ্চজন্য শঙ্খ    
  |